বাংলাদেশ ব্যাংকের মতামত এলেই প্রতিবেদন প্রকাশ
পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের মতামত পাওয়ার পরই পুরো প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
গতকাল রোববার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, মতামতের জন্য মূল প্রতিবেদনটি বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) পাঠানো হয়েছিল। এসইসির মতামত এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতামত এলেই তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে।
প্রতিবেদনের বেশ কিছু বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতামত নেওয়া প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী।
বাজারের সাম্প্রতিক উত্থান-পতন সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এটি বাজারের স্বাভাবিক প্রবণতা। আমাদের পুঁজিবাজারে সূচকের সামান্য পতন হলেই বিনিয়োগকারীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সূচকের বড় ধরনের পতনও হয়। তাঁরা কিন্তু এতটা হইচই করেন না।’
এদিকে অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনটি সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রতিবেদনটি ২০ এপ্রিল সিডিতে রূপান্তর করা হয়েছে। সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্টদের একটি করে সিডি সরবরাহ করা হবে বলেও সূত্র জানিয়েছিল।
জানা গেছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে একটি সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন তৈরি করে ইতিমধ্যে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে জমা দিয়েছে। কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বাধীন কমিটি ৭ এপ্রিল অর্থমন্ত্রীর বাসায় গিয়ে এ প্রতিবেদন জমা দেয়।
প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে অর্থমন্ত্রী প্রতিবেদনের কিছু বিষয় নিয়ে পুনর্তদন্তের কথা সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন।
দুই প্রস্তাব অনুমোদন: অর্থমন্ত্রী জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও চিনি ক্রয়-সম্পর্কিত দুটি প্রস্তাব বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো প্রাইভেট সেক্টর পাওয়ার জেনারেশন পলিসি অব বাংলাদেশের আওতায় চট্টগ্রামে ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন। অন্যটি ২৫ হাজার টন চিনি ক্রয়।
আট প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজটি পেয়েছে বরকত উল্লাহ ইলেকট্রো ডায়নামিক্স নামক একটি প্রতিষ্ঠান। বিদ্যুৎ বিল বাবদ ১৫ বছরে এ প্রতিষ্ঠানকে তিন হাজার ৪৪৮ কোটি টাকা পরিশোধ করবে সরকার। আর চিনি কেনা হবে ডব্লিউ অ্যান্ড ডব্লিউ ফ্রান্স করপোরেশনের কাছ থেকে প্রতি টন ৭২৩ ডলারে। এতে মোট ব্যয় হবে ১৫৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা।
গতকাল রোববার সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, মতামতের জন্য মূল প্রতিবেদনটি বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) পাঠানো হয়েছিল। এসইসির মতামত এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতামত এলেই তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হবে।
প্রতিবেদনের বেশ কিছু বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতামত নেওয়া প্রয়োজন বলেও মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী।
বাজারের সাম্প্রতিক উত্থান-পতন সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এটি বাজারের স্বাভাবিক প্রবণতা। আমাদের পুঁজিবাজারে সূচকের সামান্য পতন হলেই বিনিয়োগকারীরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সূচকের বড় ধরনের পতনও হয়। তাঁরা কিন্তু এতটা হইচই করেন না।’
এদিকে অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, পুঁজিবাজার তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনটি সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। প্রতিবেদনটি ২০ এপ্রিল সিডিতে রূপান্তর করা হয়েছে। সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্টদের একটি করে সিডি সরবরাহ করা হবে বলেও সূত্র জানিয়েছিল।
জানা গেছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে একটি সংক্ষিপ্ত প্রতিবেদন তৈরি করে ইতিমধ্যে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের কাছে জমা দিয়েছে। কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের নেতৃত্বাধীন কমিটি ৭ এপ্রিল অর্থমন্ত্রীর বাসায় গিয়ে এ প্রতিবেদন জমা দেয়।
প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে অর্থমন্ত্রী প্রতিবেদনের কিছু বিষয় নিয়ে পুনর্তদন্তের কথা সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন।
দুই প্রস্তাব অনুমোদন: অর্থমন্ত্রী জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও চিনি ক্রয়-সম্পর্কিত দুটি প্রস্তাব বৈঠকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো প্রাইভেট সেক্টর পাওয়ার জেনারেশন পলিসি অব বাংলাদেশের আওতায় চট্টগ্রামে ৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন। অন্যটি ২৫ হাজার টন চিনি ক্রয়।
আট প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে বিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজটি পেয়েছে বরকত উল্লাহ ইলেকট্রো ডায়নামিক্স নামক একটি প্রতিষ্ঠান। বিদ্যুৎ বিল বাবদ ১৫ বছরে এ প্রতিষ্ঠানকে তিন হাজার ৪৪৮ কোটি টাকা পরিশোধ করবে সরকার। আর চিনি কেনা হবে ডব্লিউ অ্যান্ড ডব্লিউ ফ্রান্স করপোরেশনের কাছ থেকে প্রতি টন ৭২৩ ডলারে। এতে মোট ব্যয় হবে ১৫৭ কোটি ১৬ লাখ টাকা।
No comments