নেপালে বাড়ছে গন্ডারের সংখ্যা
গৃহযুদ্ধ অবসানের পর নেপালের বনাঞ্চলে গন্ডারের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এ সংখ্যা ৫০০-রও বেশি। গতকাল রোববার নেপাল সরকার এ তথ্য জানায়।
বন্য প্রাণী বিশেষজ্ঞরা গত কয়েক মাসে পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যবেক্ষণ করে নেপালের দক্ষিণাঞ্চলের বনে ৫৩৪টি গন্ডারের সন্ধান পেয়েছেন, যা ২০০৮ সালে শেষবার গণনা করে পাওয়া সংখ্যা থেকে ৯৯টি বেশি। গবেষণায় দেখা গেছে, ২০০৬ সালে গৃহযুদ্ধের অবসানের পর থেকে এ পর্যন্ত বেড়েছে এক শিংওয়ালা গন্ডারের সংখ্যা। নেপালে ১৯৯৬-২০০৬-এর গৃহযুদ্ধে বিদ্রোহী গেরিলাদের দমনে বন্য প্রাণীদের অভয়ারণ্যে অনুপ্রবেশ করেছিল সেনাবাহিনী। তখন সেখানে বিভিন্ন বন্য প্রাণীর অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে এবং এক শিংওয়ালা গন্ডারের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যায়।
বাস্তুসংস্থান বিশেষজ্ঞ মহেশ্বর ধাকাল জানান, গন্ডার সংরক্ষণে স্থানীয় মানুষের সচেতনতা ও কার্যকরী আইন প্রয়োগের ফলেই পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তিনি বলেন, এ ইতিবাচক ফলাফলে সরকার উৎসাহিত হয়েছে, যদিও ভবিষ্যতে বনাঞ্চলে শিকারিদের অনুপ্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করে গন্ডার সংরক্ষণ করা কঠিন হবে।
শিকারিরা গন্ডার শিকার করে মূলত তাদের শিং সংগ্রহের জন্য। ঔষধি গুণের কারণে গন্ডারের শিংয়ের চাহিদা রয়েছে চীন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়।
বন্য প্রাণী বিশেষজ্ঞরা গত কয়েক মাসে পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যবেক্ষণ করে নেপালের দক্ষিণাঞ্চলের বনে ৫৩৪টি গন্ডারের সন্ধান পেয়েছেন, যা ২০০৮ সালে শেষবার গণনা করে পাওয়া সংখ্যা থেকে ৯৯টি বেশি। গবেষণায় দেখা গেছে, ২০০৬ সালে গৃহযুদ্ধের অবসানের পর থেকে এ পর্যন্ত বেড়েছে এক শিংওয়ালা গন্ডারের সংখ্যা। নেপালে ১৯৯৬-২০০৬-এর গৃহযুদ্ধে বিদ্রোহী গেরিলাদের দমনে বন্য প্রাণীদের অভয়ারণ্যে অনুপ্রবেশ করেছিল সেনাবাহিনী। তখন সেখানে বিভিন্ন বন্য প্রাণীর অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে এবং এক শিংওয়ালা গন্ডারের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যায়।
বাস্তুসংস্থান বিশেষজ্ঞ মহেশ্বর ধাকাল জানান, গন্ডার সংরক্ষণে স্থানীয় মানুষের সচেতনতা ও কার্যকরী আইন প্রয়োগের ফলেই পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তিনি বলেন, এ ইতিবাচক ফলাফলে সরকার উৎসাহিত হয়েছে, যদিও ভবিষ্যতে বনাঞ্চলে শিকারিদের অনুপ্রবেশ নিয়ন্ত্রণ করে গন্ডার সংরক্ষণ করা কঠিন হবে।
শিকারিরা গন্ডার শিকার করে মূলত তাদের শিং সংগ্রহের জন্য। ঔষধি গুণের কারণে গন্ডারের শিংয়ের চাহিদা রয়েছে চীন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়।
No comments