‘আচরণের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী, তবে শাস্তিটা বাড়াবাড়ি’
শিশির নিয়ে হতাশাগ্রস্ত হয়ে একেবারেই অগ্রহণযোগ্য অপরাধ করেছেন ইংলিশ স্পিনার গ্রায়েম সোয়ান। গত শুক্রবার চট্টগ্রামে বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচে সন্ধ্যার শিশির তাঁর মধ্যে এতটাই বিরক্তি উত্পাদন করেছিল যে তিনি মুখ দিয়ে খারাপ শব্দই বের করে দিলেন, বল পরিবর্তন নিয়ে বচসায় লিপ্ত হলেন আম্পায়ার ড্যারেল হার্পারের সঙ্গে। আইসিসির আচরণবিধি ভঙ্গ করায়, ইতিমধ্যে শাস্তির মুখোমুখি হয়েছেন সোয়ান। সে ম্যাচের ১০ শতাংশ ম্যাচ ফি কেটে নেওয়া হয়েছে তাঁর অধিকার থেকে।
চট্টগ্রামে শুক্রবার সন্ধ্যার আচরণে ক্ষমা চাইলেও শাস্তিটা মেনে নিতে রাজি নন সোয়ান। তিনি বিশ্বকাপের মতো আসরে কোনো ভেন্যুতে প্রথমবারের মতো দিবা-রাত্রির ম্যাচ আয়োজন নিয়েও নিজের বিরক্তিটা গোপন রাখেননি। ‘বিশ্বকাপের মতো আসরে একটি নির্দিষ্ট ভেন্যুতে প্রথমবারের মতো দিবা-রাত্রির ম্যাচ আয়োজন করাটা হাস্যকর।’ সোয়ানের মন্তব্য। তিনি বলেন, ‘বিশ্বকাপের একটি ম্যাচ শিশিরের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হবে’—এটা মেনে নেওয়া যায় না।
শুক্রবার সন্ধ্যায় আম্পায়ার ড্যারেল হার্পারের সঙ্গে কেবল বল পরিবর্তন নিয়েই কথাকাটাকাটি হয়েছিল বলে তিনি জানান। ‘হার্পার এতে রাজি না হওয়ার কারণে আমি একটু উত্তেজিত হয়ে পড়ি। সেদিন মাঠে শিশিরের কারণে প্রতি দুই-তিন ওভার পরপরই বল পরিবর্তন জরুরি হয়ে পড়েছিল।’ সোয়ান বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছিল, আমি ক্রিকেট খেলতে মাঠে নেমেছি। কিন্তু, আমার দুই হাত পেছনে দড়ি দিয়ে বাঁধা।’
পিচ মাইক্রোফোনে তাঁর খিস্তি শুনেছেন অনেকেই। টিভি কমেন্টেটর ডেভিড লয়েড পর্যন্ত সেই খিস্তিতে লজ্জিত হয়ে, ধারাভাষ্যের মাধ্যমে সবার কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। এ ব্যাপারে সোয়ান দুঃখ প্রকাশ করলেও গালি-গালাজের কোনোটাই আম্পায়ার হার্পারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেননি বলে দাবি করেন সোয়ান। তিনি বলেন, ‘আম্পায়ারের হাতে তো কিছু ছিল না। তিনি তো আর শিশিরের জন্য দায়ী নন। আমি কেবল তাঁকে বল পরিবর্তন করতে বলেছি। উনি তাতে রাজি না হওয়ায় আমি একটু হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ি।’ সোয়ান বলেন, খেলার মধ্যেই আমি আম্পায়ার হার্পারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ক্ষমা চেয়েছি।’ বলেছি, ‘আমি একটু সীমা অতিক্রম করে ফেলেছি।’
এবারের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের পারফরম্যান্সকে ইংলিশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগের দল নিউক্যাসেল ইউনাইটেডের পারফরম্যান্সের সঙ্গে তুলনা করেছেন সোয়ান। তাঁর মতে, ‘এবার ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের পারফরম্যান্স অনেকটা নিউক্যাসেল ইউনাইটেডের মতো। কখন কী হবে, আপনি জানেন না।’
চট্টগ্রামে শুক্রবার সন্ধ্যার আচরণে ক্ষমা চাইলেও শাস্তিটা মেনে নিতে রাজি নন সোয়ান। তিনি বিশ্বকাপের মতো আসরে কোনো ভেন্যুতে প্রথমবারের মতো দিবা-রাত্রির ম্যাচ আয়োজন নিয়েও নিজের বিরক্তিটা গোপন রাখেননি। ‘বিশ্বকাপের মতো আসরে একটি নির্দিষ্ট ভেন্যুতে প্রথমবারের মতো দিবা-রাত্রির ম্যাচ আয়োজন করাটা হাস্যকর।’ সোয়ানের মন্তব্য। তিনি বলেন, ‘বিশ্বকাপের একটি ম্যাচ শিশিরের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হবে’—এটা মেনে নেওয়া যায় না।
শুক্রবার সন্ধ্যায় আম্পায়ার ড্যারেল হার্পারের সঙ্গে কেবল বল পরিবর্তন নিয়েই কথাকাটাকাটি হয়েছিল বলে তিনি জানান। ‘হার্পার এতে রাজি না হওয়ার কারণে আমি একটু উত্তেজিত হয়ে পড়ি। সেদিন মাঠে শিশিরের কারণে প্রতি দুই-তিন ওভার পরপরই বল পরিবর্তন জরুরি হয়ে পড়েছিল।’ সোয়ান বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছিল, আমি ক্রিকেট খেলতে মাঠে নেমেছি। কিন্তু, আমার দুই হাত পেছনে দড়ি দিয়ে বাঁধা।’
পিচ মাইক্রোফোনে তাঁর খিস্তি শুনেছেন অনেকেই। টিভি কমেন্টেটর ডেভিড লয়েড পর্যন্ত সেই খিস্তিতে লজ্জিত হয়ে, ধারাভাষ্যের মাধ্যমে সবার কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। এ ব্যাপারে সোয়ান দুঃখ প্রকাশ করলেও গালি-গালাজের কোনোটাই আম্পায়ার হার্পারকে উদ্দেশ করে তিনি বলেননি বলে দাবি করেন সোয়ান। তিনি বলেন, ‘আম্পায়ারের হাতে তো কিছু ছিল না। তিনি তো আর শিশিরের জন্য দায়ী নন। আমি কেবল তাঁকে বল পরিবর্তন করতে বলেছি। উনি তাতে রাজি না হওয়ায় আমি একটু হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ি।’ সোয়ান বলেন, খেলার মধ্যেই আমি আম্পায়ার হার্পারের সঙ্গে হাত মিলিয়ে ক্ষমা চেয়েছি।’ বলেছি, ‘আমি একটু সীমা অতিক্রম করে ফেলেছি।’
এবারের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের পারফরম্যান্সকে ইংলিশ প্রিমিয়ার ফুটবল লিগের দল নিউক্যাসেল ইউনাইটেডের পারফরম্যান্সের সঙ্গে তুলনা করেছেন সোয়ান। তাঁর মতে, ‘এবার ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের পারফরম্যান্স অনেকটা নিউক্যাসেল ইউনাইটেডের মতো। কখন কী হবে, আপনি জানেন না।’
No comments