তবুও আয়ারল্যান্ডের প্রাপ্তিটা কম নয়
গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ১৩১ রানে হারার পরই শেষ হয়ে গেল আয়ারল্যান্ডের বিশ্বকাপ যাত্রা। ১৮ মার্চ হল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের ম্যাচটা হবে শুধুই সৌজন্য রক্ষার। তবে কোয়ার্টার ফাইনালের স্বপ্ন পূরণ না হলেও এবারের বিশ্বকাপের অর্জনটাকে একেবারেই ছোট করে দেখছেন না আইরিশ অধিনায়ক উইলিয়াম পোর্টারফিল্ড। অনেক ইতিবাচক অভিজ্ঞতা ঝুলিতে নিয়েই দেশে ফিরবেন তাঁরা।
বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে জিততে না পারলেও তাদের লড়াইটা একেবারে। নিজেদের মাঠে ২৭ রানের জয় পেতে রীতিমতো গলদঘর্মই হতে হয়েছিল সাকিব-তামিমদের। দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তো ইতিহাসই গড়ে ফেলল আইরিশ ক্রিকেটাররা। ৩২৮ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করে পেল ৩ উইকেটের মহাকাব্যিক এক জয়। কেভিন ও’ব্রায়েন গড়লেন বিশ্বকাপে দ্রুততম সেঞ্চুরির নতুন রেকর্ড। এই একটা ম্যাচ দিয়েই আয়ারল্যান্ডের বিশ্বকাপ অভিযান পুরোপুরি সফল বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন আইরিশ সমর্থকেরা। এর পরে ভারত, ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আর জয় পাওয়া হয় নি। তবে টেস্ট পরিবারের বাইরের দেশ হিসেবে লড়াইটা একেবারেই খারাপ করে নি আয়ারল্যান্ড। সব মিলিয়ে অনেক অনেক সুখস্মৃতি নিয়ে, মাথা উঁচু করেই বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিতে পারবেন পোর্টারফিল্ড, ও’ব্রায়েনরা। গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচের পর আইরিশ অধিনায়ক পোর্টারফিল্ড বলেছেন, ‘বিশ্বকাপটা সব মিলিয়ে আমাদের জন্য অনেক ইতিবাচক ছিল। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়টা তো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বোলিং, ফিল্ডিংটাও অনেক ভালো করেছি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর ভারতের বিপক্ষেও আমরা প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান তৈরি করেছিলাম।’
এখন শেষ ম্যাচে হল্যান্ডের বিপক্ষে জিততে পারলে বিশ্বকাপের সমাপ্তিটাও স্বপ্নের মতো হবে আয়ারল্যান্ডের।
বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে জিততে না পারলেও তাদের লড়াইটা একেবারে। নিজেদের মাঠে ২৭ রানের জয় পেতে রীতিমতো গলদঘর্মই হতে হয়েছিল সাকিব-তামিমদের। দ্বিতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তো ইতিহাসই গড়ে ফেলল আইরিশ ক্রিকেটাররা। ৩২৮ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করে পেল ৩ উইকেটের মহাকাব্যিক এক জয়। কেভিন ও’ব্রায়েন গড়লেন বিশ্বকাপে দ্রুততম সেঞ্চুরির নতুন রেকর্ড। এই একটা ম্যাচ দিয়েই আয়ারল্যান্ডের বিশ্বকাপ অভিযান পুরোপুরি সফল বলে স্বীকৃতি দিয়েছেন আইরিশ সমর্থকেরা। এর পরে ভারত, ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে আর জয় পাওয়া হয় নি। তবে টেস্ট পরিবারের বাইরের দেশ হিসেবে লড়াইটা একেবারেই খারাপ করে নি আয়ারল্যান্ড। সব মিলিয়ে অনেক অনেক সুখস্মৃতি নিয়ে, মাথা উঁচু করেই বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিতে পারবেন পোর্টারফিল্ড, ও’ব্রায়েনরা। গতকাল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচের পর আইরিশ অধিনায়ক পোর্টারফিল্ড বলেছেন, ‘বিশ্বকাপটা সব মিলিয়ে আমাদের জন্য অনেক ইতিবাচক ছিল। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়টা তো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা বোলিং, ফিল্ডিংটাও অনেক ভালো করেছি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আর ভারতের বিপক্ষেও আমরা প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান তৈরি করেছিলাম।’
এখন শেষ ম্যাচে হল্যান্ডের বিপক্ষে জিততে পারলে বিশ্বকাপের সমাপ্তিটাও স্বপ্নের মতো হবে আয়ারল্যান্ডের।
No comments