ইনজুরির ভান করলে উমরকে শাস্তি দিন: ইমরান খান
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে পাকিস্তানি উইকেটরক্ষক কামরান আকমলের যাচ্ছেতাই কিপিং সমালোচনার ঝড় তুলেছিল। কেবল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষেই নয়, কয়েক মাস ধরে কামরান আকমলের গ্লাভসে যেন খাঁটি মাখন মাখিয়ে রেখেছে কেউ। বল গেলেই তা পড়ে যাচ্ছে। জমা আর হচ্ছে না। কামরানের ব্যাটসম্যান পরিচয়েও কালিমা পড়ে গেছে তাঁর বাজে ফর্মের কারণে। সব মিলিয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই তাঁকে বাদ দেওয়ার রব উঠে গিয়েছিল সর্বত্র। কামরানের সম্ভাব্য রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে ঠিক ছিল ছোট ভাই উমর আকমলের নাম। কিন্তু, এমন একটা সময়ে উমরের আঙুলের রহস্যজনক ইনজুরি সন্দেহের ডাল-পালা মেলেছে। পাকিস্তানি গণমাধ্যম ব্যাপারটিকে ‘উমরের ভাইকে বাঁচানোর ভান’ হিসেবে অভিহিত করেছে। তবে, পাকিস্তানি টিম ম্যানেজমেন্ট ব্যাপারটি অস্বীকার করে বলেছে, ‘উমর আসলেই আঙুলের ইনজুরিতে আক্রান্ত।’
ব্যাপারটি এখনো সন্দেহের পর্যায়ে থাকলেও গণমাধ্যম এটি সহজে ছেড়ে দেবে বলে মনে হচ্ছে না।
পাকিস্তানি গণমাধ্যমে চলমান উমর আকমল বিতর্কে অংশ নিয়েছেন ৯২-এর বিশ্বকাপজয়ী পাকিস্তান দলের অধিনায়ক ইমরান খান। তিনি বলেছেন, ‘এ ব্যাপারে সঠিক কিছু না জানলেও আমার সাধারণ বক্তব্য হচ্ছে, দলের কোনো খেলোয়াড় যদি এ ধরনের মনোভাব দেখায়, তাহলে তাঁকে দল থেকে বাদ দেওয়া উচিত। শুধু তাই নয়, এ ধরনের খেলোয়াড় যেন ভবিষ্যতে আর কোনো দিন পাকিস্তান দলে খেলতে না পারে, সে ব্যবস্থা করা।’
ইমরান খান আরও বলেন, ‘১৯৯২ সালের বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সাফল্যের মূল ছিল, সে দলে কোনো স্বার্থপর খেলোয়াড় খেলেনি। আমি প্রতিটি টিম মিটিংয়েই বলতাম, এই দলে যারাই নির্বাচিত হয়েছে, সে যেন মনে না করে আমি খুব বড় খেলোয়াড়। প্রতিটি খেলোয়াড়ই সেবার দলের জন্য নিজেদের স্বার্থ ত্যাগ করেছিল। সবাই দলের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিল। আমার দলে আমি কখনোই স্বার্থপর, কিংবা নিজের সাফল্যের জন্য খেলা খেলোয়াড়দের স্থান দিইনি।’
ইমরান বলেন, ‘আমি প্রতিটি খেলোয়াড়কেই সেবার বলেছিলাম, তোমরা যারা এই দলে নির্বাচিত হয়েছ, প্রত্যেককেই আমি ভালোভাবে চিনি। তোমাদের খেলা আমি জানি, তোমরা কতটুকু কী করতে পারো, তাও আমি জানি। আমি যদি, কোনোভাবে টের পাই, তোমরা দেশের জন্য না খেলে নিজের জন্য খেলছ, আমি তোমাদের নিশ্চয়তা দিচ্ছি, তোমরা কোনো দিনই পাকিস্তান দলে খেলার সুযোগ পাবে না। আমার অমন স্বার্থপর খেলোয়াড়ের দরকার নেই।’
উমর আকমল প্রসঙ্গে ইমরান খান বলেন, যদি উমর সত্যিই ভাইয়ের জন্য নিজের ইনজুরির ভান করে থাকে, তাহলে ব্যাপারটি লুকানো বোধ হয়, টিম ম্যানেজমেন্টের উচিত হচ্ছে না। এসব মনোভাব সব সময়ই দলে ক্ষতির কারণ হয়ে দেখা দেয়।
ইমরান খানের মতে, ‘বোর্ড ও টিম ম্যানেজমেন্টের উচিত খেলোয়াড়দের উদ্দেশে একটি ব্যাপার পরিষ্কার করে দেওয়া। ব্যাপারটি হলো, তুমি যত ভালো ক্রিকেটারই হও না কেন, তোমার কোনো আচরণ যেন দলের মধ্যে সমস্যার সৃষ্টি না করে।
ব্যাপারটি এখনো সন্দেহের পর্যায়ে থাকলেও গণমাধ্যম এটি সহজে ছেড়ে দেবে বলে মনে হচ্ছে না।
পাকিস্তানি গণমাধ্যমে চলমান উমর আকমল বিতর্কে অংশ নিয়েছেন ৯২-এর বিশ্বকাপজয়ী পাকিস্তান দলের অধিনায়ক ইমরান খান। তিনি বলেছেন, ‘এ ব্যাপারে সঠিক কিছু না জানলেও আমার সাধারণ বক্তব্য হচ্ছে, দলের কোনো খেলোয়াড় যদি এ ধরনের মনোভাব দেখায়, তাহলে তাঁকে দল থেকে বাদ দেওয়া উচিত। শুধু তাই নয়, এ ধরনের খেলোয়াড় যেন ভবিষ্যতে আর কোনো দিন পাকিস্তান দলে খেলতে না পারে, সে ব্যবস্থা করা।’
ইমরান খান আরও বলেন, ‘১৯৯২ সালের বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সাফল্যের মূল ছিল, সে দলে কোনো স্বার্থপর খেলোয়াড় খেলেনি। আমি প্রতিটি টিম মিটিংয়েই বলতাম, এই দলে যারাই নির্বাচিত হয়েছে, সে যেন মনে না করে আমি খুব বড় খেলোয়াড়। প্রতিটি খেলোয়াড়ই সেবার দলের জন্য নিজেদের স্বার্থ ত্যাগ করেছিল। সবাই দলের জন্য নিজেকে উজাড় করে দিয়েছিল। আমার দলে আমি কখনোই স্বার্থপর, কিংবা নিজের সাফল্যের জন্য খেলা খেলোয়াড়দের স্থান দিইনি।’
ইমরান বলেন, ‘আমি প্রতিটি খেলোয়াড়কেই সেবার বলেছিলাম, তোমরা যারা এই দলে নির্বাচিত হয়েছ, প্রত্যেককেই আমি ভালোভাবে চিনি। তোমাদের খেলা আমি জানি, তোমরা কতটুকু কী করতে পারো, তাও আমি জানি। আমি যদি, কোনোভাবে টের পাই, তোমরা দেশের জন্য না খেলে নিজের জন্য খেলছ, আমি তোমাদের নিশ্চয়তা দিচ্ছি, তোমরা কোনো দিনই পাকিস্তান দলে খেলার সুযোগ পাবে না। আমার অমন স্বার্থপর খেলোয়াড়ের দরকার নেই।’
উমর আকমল প্রসঙ্গে ইমরান খান বলেন, যদি উমর সত্যিই ভাইয়ের জন্য নিজের ইনজুরির ভান করে থাকে, তাহলে ব্যাপারটি লুকানো বোধ হয়, টিম ম্যানেজমেন্টের উচিত হচ্ছে না। এসব মনোভাব সব সময়ই দলে ক্ষতির কারণ হয়ে দেখা দেয়।
ইমরান খানের মতে, ‘বোর্ড ও টিম ম্যানেজমেন্টের উচিত খেলোয়াড়দের উদ্দেশে একটি ব্যাপার পরিষ্কার করে দেওয়া। ব্যাপারটি হলো, তুমি যত ভালো ক্রিকেটারই হও না কেন, তোমার কোনো আচরণ যেন দলের মধ্যে সমস্যার সৃষ্টি না করে।
No comments