মিকাতি লেবাননের প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত
লেবাননের প্রেসিডেন্ট মিশেল সুলেইমান গতকাল মঙ্গলবার হিজবুল্লাহ-সমর্থিত নাজিব মিকাতিকে প্রধানমন্ত্রী পদে নিয়োগ দিয়েছেন। এদিকে মিকাতির মনোনয়নের প্রতিবাদে দেশটির উত্তরাঞ্চলে বিক্ষোভ করেছেন তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী সাদ আল-হারিরির সমর্থকেরা।
প্রেসিডেন্টের দপ্তরের এক বিবৃতিতে নাজিব মিকাতিকে প্রধানমন্ত্রী পদে নিয়োগ দেওয়ার কথা জানানো হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ১২৮ সদস্যের পার্লামেন্টের ৬৮ জন সদস্যের সমর্থন লাভ করেন মিকাতি। নিয়োগ পাওয়ার মিকাতি বলেন, সরকার গঠনের জন্য বৃহস্পতিবার থেকে তিনি আলোচনা শুরু করবেন।
এর আগে জঙ্গি শিয়াদল হিজবুল্লাহ ও তাদের মিত্ররা প্রধানমন্ত্রী পদে মিকাতির পক্ষে সমর্থন জোগাড় করার পর হারিরির সমর্থকেরা বিক্ষোভের ডাক দেন। দুই সপ্তাহ আগে হিজবুল্লাহ ও তাঁর মিত্ররা মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের পর হারিরি সরকারের পতন ঘটে।
বিক্ষোভকারীরা মিকাতির ছবিতে অগ্নিসংযোগ করেন। এ সময় তাঁদের হাতে হারিরির ফিউচার মুভমেন্টের পতাকা শোভা পাচ্ছিল।
ক্ষুদ্র হলেও ধর্মীয় বৈচিত্র্যের দেশ লেবাননের ক্ষমতা ভাগাভাগির পদ্ধতি অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী পদে থাকবেন একজন সুন্নি মুসলিম। হারিরির সমর্থকেরা বলছেন, নতুন সরকার গঠনের জন্য যিনি হিজবুল্লাহর সমর্থন নেবেন, তিনি বিশ্বাসঘাতক হিসেবে বিবেচিত হবেন।
মিকাতি ক্ষুদ্র দ্রুজ সম্প্রদায়ের নেতা ওয়ালিদ জুম্বলাতের গুরুত্বপূর্ণ সমর্থন আদায় করতে সক্ষম হন।
সাদ হারিরির বাবা রফিক আল-হারিরির হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে গঠিত জাতিসংঘ-সমর্থিত ট্রাইব্যুনালের অভিযোগপত্র নিয়ে বিরোধের জের ধরে ১২ জানুয়ারি হারিরির মতৈক্যের সরকার থেকে সরে যায় হিজবুল্লাহ ও তার মিত্ররা। ওই হত্যাকাণ্ডের জন্য হিজবুল্লাহর কয়েকজন সদস্যকে অভিযুক্ত করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
হিজবুল্লাহর মিত্র রাজনৈতিক নেতারা বলছেন, তাঁরা যে সরকার গঠন করতে যাচ্ছেন, সেই সরকারের প্রথম অগ্রাধিকার হবে ট্রাইব্যুনালের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করা।
রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে দেশটিতে জাতিগত বিভক্তি আরও গভীর হয়েছে। গত সোমবার হারিরির সমর্থকেরা বেশ কয়েকটি শহরে বিক্ষোভ দেখান। ধনকুবের টেলিকম ব্যবসায়ী মিকাতির নিজের শহর ত্রিপোলিতে বিক্ষোভরত হারিরির সমর্থকেরা মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য মিকাতির প্রতি আহ্বান জানান
প্রেসিডেন্টের দপ্তরের এক বিবৃতিতে নাজিব মিকাতিকে প্রধানমন্ত্রী পদে নিয়োগ দেওয়ার কথা জানানো হয়। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ১২৮ সদস্যের পার্লামেন্টের ৬৮ জন সদস্যের সমর্থন লাভ করেন মিকাতি। নিয়োগ পাওয়ার মিকাতি বলেন, সরকার গঠনের জন্য বৃহস্পতিবার থেকে তিনি আলোচনা শুরু করবেন।
এর আগে জঙ্গি শিয়াদল হিজবুল্লাহ ও তাদের মিত্ররা প্রধানমন্ত্রী পদে মিকাতির পক্ষে সমর্থন জোগাড় করার পর হারিরির সমর্থকেরা বিক্ষোভের ডাক দেন। দুই সপ্তাহ আগে হিজবুল্লাহ ও তাঁর মিত্ররা মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগের পর হারিরি সরকারের পতন ঘটে।
বিক্ষোভকারীরা মিকাতির ছবিতে অগ্নিসংযোগ করেন। এ সময় তাঁদের হাতে হারিরির ফিউচার মুভমেন্টের পতাকা শোভা পাচ্ছিল।
ক্ষুদ্র হলেও ধর্মীয় বৈচিত্র্যের দেশ লেবাননের ক্ষমতা ভাগাভাগির পদ্ধতি অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী পদে থাকবেন একজন সুন্নি মুসলিম। হারিরির সমর্থকেরা বলছেন, নতুন সরকার গঠনের জন্য যিনি হিজবুল্লাহর সমর্থন নেবেন, তিনি বিশ্বাসঘাতক হিসেবে বিবেচিত হবেন।
মিকাতি ক্ষুদ্র দ্রুজ সম্প্রদায়ের নেতা ওয়ালিদ জুম্বলাতের গুরুত্বপূর্ণ সমর্থন আদায় করতে সক্ষম হন।
সাদ হারিরির বাবা রফিক আল-হারিরির হত্যাকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে গঠিত জাতিসংঘ-সমর্থিত ট্রাইব্যুনালের অভিযোগপত্র নিয়ে বিরোধের জের ধরে ১২ জানুয়ারি হারিরির মতৈক্যের সরকার থেকে সরে যায় হিজবুল্লাহ ও তার মিত্ররা। ওই হত্যাকাণ্ডের জন্য হিজবুল্লাহর কয়েকজন সদস্যকে অভিযুক্ত করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
হিজবুল্লাহর মিত্র রাজনৈতিক নেতারা বলছেন, তাঁরা যে সরকার গঠন করতে যাচ্ছেন, সেই সরকারের প্রথম অগ্রাধিকার হবে ট্রাইব্যুনালের সঙ্গে সম্পর্ক ছেদ করা।
রাজনৈতিক অচলাবস্থার কারণে দেশটিতে জাতিগত বিভক্তি আরও গভীর হয়েছে। গত সোমবার হারিরির সমর্থকেরা বেশ কয়েকটি শহরে বিক্ষোভ দেখান। ধনকুবের টেলিকম ব্যবসায়ী মিকাতির নিজের শহর ত্রিপোলিতে বিক্ষোভরত হারিরির সমর্থকেরা মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য মিকাতির প্রতি আহ্বান জানান
No comments