গাইয়ে ইঁদুর!
সেটি এমন ইঁদুর, যা পাখির মতো কিচিরমিচির করতে পারে। ইঁদুরের ভেতর এই পাখির সুর জাগানোর দাবি করেছেন জাপানি বিজ্ঞানীরা। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত খবরে বিজ্ঞানীরা দাবি করেন, জিন প্রকৌশল পদ্ধতি ব্যবহার করে এই ইঁদুরকে এমন পর্যায়ে নেওয়া সম্ভব হয়েছে। জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী তাঁদের ‘ইভলভড মাউস প্রজেক্ট’ নামের প্রকল্পের আওতায় এই ইঁদুরের জন্ম দেন। এ ক্ষেত্রে তাঁরা বংশানুক্রমিকভাবে পরিবর্তন করা ইঁদুর ব্যবহার করেন। মিউটেশনের মাধ্যমে এই ইঁদুরের জন্ম হয়। প্রাণিদেহে জিনের পরিবর্তন বা রূপান্তর প্রক্রিয়া হচ্ছে মিউটেশন।
প্রকল্পের প্রধান গবেষক আরিকুনি উচিমুরা বলেন, ‘বিবর্তন প্রক্রিয়ার অন্যতম চালিকাশক্তি হচ্ছে মিউটেশন। কী ধরনের পরিবর্তন ঘটে, তা দেখার জন্য আমরা কয়েক প্রজন্ম ধরে বংশানুক্রমিকভাবে পরিবর্তন করা ইঁদুরের ক্রস-ব্রিড বা মিলন ঘটিয়েছি। আমরা প্রতিদিনই নতুন জন্ম নেওয়া ইঁদুরগুলো একের পর এক পরীক্ষা করে দেখেছি। এরই ধারাবাহিকতায় একদিন দেখতে পাই, একটি ইঁদুর পাখির মতো গান করছে।’ তিনি দাবি করেন, কাকতালীয়ভাবে এই ইঁদুরের জন্ম হয়নি। বরং এ ধরনের বৈশিষ্ট্য ওই ইঁদুরের পরবর্তী বংশধরদের মধ্যেও থাকবে।
প্রকল্পের প্রধান গবেষক আরিকুনি উচিমুরা বলেন, ‘বিবর্তন প্রক্রিয়ার অন্যতম চালিকাশক্তি হচ্ছে মিউটেশন। কী ধরনের পরিবর্তন ঘটে, তা দেখার জন্য আমরা কয়েক প্রজন্ম ধরে বংশানুক্রমিকভাবে পরিবর্তন করা ইঁদুরের ক্রস-ব্রিড বা মিলন ঘটিয়েছি। আমরা প্রতিদিনই নতুন জন্ম নেওয়া ইঁদুরগুলো একের পর এক পরীক্ষা করে দেখেছি। এরই ধারাবাহিকতায় একদিন দেখতে পাই, একটি ইঁদুর পাখির মতো গান করছে।’ তিনি দাবি করেন, কাকতালীয়ভাবে এই ইঁদুরের জন্ম হয়নি। বরং এ ধরনের বৈশিষ্ট্য ওই ইঁদুরের পরবর্তী বংশধরদের মধ্যেও থাকবে।
No comments