অপ্রস্তুত স্টেডিয়ামেই অনুশীলন
বিশ্বকাপ উপলক্ষে ড্রেসিংরুম, মিডিয়া বক্স, গ্যালারি, স্কোরবোর্ড, সাইট স্ক্রিন—সবকিছুই সাজাতে হচ্ছে নতুন করে। চট্টগ্রামের জহুর আহম্মদ চৌধুরী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে এখন চলছে ভাঙাগড়ার খেলা। কিন্তু বিশ্বকাপের আগে যে এ মাঠে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজের শেষ দুটি ওয়ানডেও হওয়ার কথা! আগামী ১০ ও ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় ম্যাচ দুটির জন্য কতটা প্রস্তুত এই স্টেডিয়াম? জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগে যে সব কাজ শেষ হবে না, সেটা স্বীকার করছেন বিসিবি ও বিশ্বকাপ ভেন্যুর দায়িত্বে থাকা কর্তাব্যক্তিরাও।
জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শেষ করতে হবে ড্রেসিংরুম, মিডিয়া বক্স, প্যাভিলিয়ন, বিদ্যুৎ-সংযোগ ও পানির লাইনের কাজ। কিন্তু এসব তার আগে শেষ হবে কি না, তা নিয়ে রয়েছে ঘোর সংশয়। যদিও ভেন্যুর চেয়ারম্যান সিরাজুদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর বলেছেন, ‘ড্রেসিংরুম ও মিডিয়া বক্সের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এখন শুধু ফার্নিচার লাগানো হবে। সেটা ৩০ নভেম্বরের মধ্যেই হয়ে যাবে আশা করি। তবে গ্যালারির যে পাশটা দ্বিতল হচ্ছে সেটা প্রয়োজনে এই সিরিজে ব্যবহার করা হবে না।’
গতকাল স্টেডিয়ামে গিয়ে দেখা গেছে, ইলেকট্রনিক সাইট স্ক্রিনের কাজ এখনো শেষ হয়নি। জিম্বাবুয়ে সিরিজে ব্যবহার করতে হবে আগের ম্যানুয়াল স্ক্রিনই। মিডিয়া বক্স ও ড্রেসিংরুমে বিদ্যুতের লাইন টানা, শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ও কাচ লাগানোর কাজ এখনো বাকি। এ ছাড়া রঙের কাজ, সিঁড়িতে রেলিং লাগানোসহ অন্যান্য বেশ কিছু কাজও বাকি আছে। তবে আগামী ৩ ডিসেম্বরের মধ্যে পানি ও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী আলমগীর।
পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলী (পাহাড়তলী) আকত আলী নতুন বিদ্যুৎ-সংযোগের কাজ শুরুর বিষয়টি নিশ্চিত করলেও কবে কাজ শেষ হবে, সে নিশ্চয়তা দিচ্ছেন না। তিনি বলেছেন, ‘আমরা মাত্র কয়েক দিন আগে কাজ শুরু করেছি। কাজ কবে শেষ হবে সেটা এখনই বলতে পারব না। তবে জিম্বাবুয়ের খেলার সময় বিশেষ ব্যবস্থায় কিছু করা যেতে পারে।’
এমন বিশৃঙ্খল অবস্থার মধ্যেই আজ থেকে চট্টগ্রামে শুরু হচ্ছে জাতীয় দলের তিন দিনের অনুশীলন ক্যাম্প। মুত্তিয়া মুরালিধরনের সঙ্গে বিশ্বকাপের প্রচারণায় অংশ নিতে মুম্বাই যাওয়া সাকিব আল হাসান দেশে ফিরবেন ২৩ নভেম্বর। অন্যদের নিয়ে আজ সকালে চট্টগ্রামে আসছেন কোচ জেমি সিডন্স। অনুশীলনের জন্য মাঠ ও উইকেটের প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে।
চট্টগ্রামে অনুশীলন করতে এসে খেলোয়াড়দের সমস্যায় পড়তে হবে ড্রেসিংরুম নিয়ে। আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে মাঠের এক পাশে তাঁবু টানিয়ে দেওয়া হলেও শৌচাগার ব্যবহারের জন্য ছুটতে হবে দোতলায়। সঙ্গে নির্মাণকাজের ঝক্কি তো পোহাতে হবেই। ইট-বালুর স্তূপ, ভাঙা আস্তরণ, নির্মাণকাজের শব্দ—এসব সঙ্গী করেই চলবে জাতীয় দলের তিন দিনের অনুশীলন ক্যাম্প। চট্টগ্রামে সিডন্সের এই ক্যাম্প ‘কন্ডিশনের’ সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যে। কিন্তু স্টেডিয়ামেরই যে ‘কন্ডিশন’, মানিয়ে নেওয়ার কাজ কতটা হয় কে জানে?
জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শেষ করতে হবে ড্রেসিংরুম, মিডিয়া বক্স, প্যাভিলিয়ন, বিদ্যুৎ-সংযোগ ও পানির লাইনের কাজ। কিন্তু এসব তার আগে শেষ হবে কি না, তা নিয়ে রয়েছে ঘোর সংশয়। যদিও ভেন্যুর চেয়ারম্যান সিরাজুদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর বলেছেন, ‘ড্রেসিংরুম ও মিডিয়া বক্সের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। এখন শুধু ফার্নিচার লাগানো হবে। সেটা ৩০ নভেম্বরের মধ্যেই হয়ে যাবে আশা করি। তবে গ্যালারির যে পাশটা দ্বিতল হচ্ছে সেটা প্রয়োজনে এই সিরিজে ব্যবহার করা হবে না।’
গতকাল স্টেডিয়ামে গিয়ে দেখা গেছে, ইলেকট্রনিক সাইট স্ক্রিনের কাজ এখনো শেষ হয়নি। জিম্বাবুয়ে সিরিজে ব্যবহার করতে হবে আগের ম্যানুয়াল স্ক্রিনই। মিডিয়া বক্স ও ড্রেসিংরুমে বিদ্যুতের লাইন টানা, শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ও কাচ লাগানোর কাজ এখনো বাকি। এ ছাড়া রঙের কাজ, সিঁড়িতে রেলিং লাগানোসহ অন্যান্য বেশ কিছু কাজও বাকি আছে। তবে আগামী ৩ ডিসেম্বরের মধ্যে পানি ও বিদ্যুৎ-সংযোগ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী আলমগীর।
পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলী (পাহাড়তলী) আকত আলী নতুন বিদ্যুৎ-সংযোগের কাজ শুরুর বিষয়টি নিশ্চিত করলেও কবে কাজ শেষ হবে, সে নিশ্চয়তা দিচ্ছেন না। তিনি বলেছেন, ‘আমরা মাত্র কয়েক দিন আগে কাজ শুরু করেছি। কাজ কবে শেষ হবে সেটা এখনই বলতে পারব না। তবে জিম্বাবুয়ের খেলার সময় বিশেষ ব্যবস্থায় কিছু করা যেতে পারে।’
এমন বিশৃঙ্খল অবস্থার মধ্যেই আজ থেকে চট্টগ্রামে শুরু হচ্ছে জাতীয় দলের তিন দিনের অনুশীলন ক্যাম্প। মুত্তিয়া মুরালিধরনের সঙ্গে বিশ্বকাপের প্রচারণায় অংশ নিতে মুম্বাই যাওয়া সাকিব আল হাসান দেশে ফিরবেন ২৩ নভেম্বর। অন্যদের নিয়ে আজ সকালে চট্টগ্রামে আসছেন কোচ জেমি সিডন্স। অনুশীলনের জন্য মাঠ ও উইকেটের প্রস্তুতি চলছে জোরেশোরে।
চট্টগ্রামে অনুশীলন করতে এসে খেলোয়াড়দের সমস্যায় পড়তে হবে ড্রেসিংরুম নিয়ে। আপৎকালীন ব্যবস্থা হিসেবে মাঠের এক পাশে তাঁবু টানিয়ে দেওয়া হলেও শৌচাগার ব্যবহারের জন্য ছুটতে হবে দোতলায়। সঙ্গে নির্মাণকাজের ঝক্কি তো পোহাতে হবেই। ইট-বালুর স্তূপ, ভাঙা আস্তরণ, নির্মাণকাজের শব্দ—এসব সঙ্গী করেই চলবে জাতীয় দলের তিন দিনের অনুশীলন ক্যাম্প। চট্টগ্রামে সিডন্সের এই ক্যাম্প ‘কন্ডিশনের’ সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যে। কিন্তু স্টেডিয়ামেরই যে ‘কন্ডিশন’, মানিয়ে নেওয়ার কাজ কতটা হয় কে জানে?
No comments