স্বর্গ থেকে পতন চেলসির!
এ কী হলো চেলসির? একের পর এক জয়ে উড়তে থাকা ‘ব্লু’রা টানা চার ম্যাচের মধ্যে তৃতীয় পরাজয়ের স্বাদ পেল পরশু। সর্বশেষ হারটি তাদের বার্মিংহামের কাছে, ০-১ গোলে।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের প্রথম ১০ ম্যাচে একটি মাত্র হারের পাশে ৮টি জয় ও ১টি ড্র থেকে ২৫ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে ছিল ‘ব্লু’রা। এখনো সেখানেই তাদের অবস্থান। তবে তাদের ধরে ফেলেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। পয়েন্ট সমান (১৪ ম্যাচে ২৮), শুধু গোল ব্যবধানে পিছিয়ে অ্যালেক্স ফার্গুসনের দল।
বার্মিংহামের কাছে এই পরাজয়ে আব্রামোভিচ-যুগে সবচেয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতা হলো চেলসির। ২০০৩ সালে আব্রামোভিচ কিনে নেওয়ার পর লিগে এই প্রথম ৪ ম্যাচের তিনটিতে হারল চেলসি। এর আগে ২০০৫-০৬ মৌসুমে হোসে মরিনহোর অধীনে লিগের শেষ দুটি ম্যাচ হেরেছিল ‘ব্লু’রা। তার পরও অবশ্য শিরোপা জিতেছিল তারা।
হঠাৎ করে চেলসির কেন এমন পতন? নির্দিষ্ট কোনো ব্যাখ্যা খুঁজে পাচ্ছেন না ইতালিয়ান কোচ আনচেলত্তি। নিজের করা ভবিষ্যদ্বাণী স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি শুধু খেলোয়াড়দের আত্মবিশ্বাস ধরে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন, ‘আমি ভালো একজন জাদুকর! সবকিছু যখন ঠিকঠাকভাবে চলছিল, তখন বলেছিলাম কঠিন সময় হয়তো আসবে। সেই সময়টা এসেছে। তবে শিগগিরই এটা কাটিয়ে উঠতে হবে আমাদের। এ জন্য সবাইকে ধরে রাখতে হবে আত্মবিশ্বাস।’
আগের সপ্তাহে সান্ডারল্যান্ডের কাছে ৩-০ গোলে পরাজয়ের পর হতাশা ঝরেছিল আনচেলত্তির কণ্ঠে। পরশু আরও হতাশ হয়েছেন। তবে এবার অন্য কারণে, ‘সান্ডারল্যান্ডের বিপক্ষে দলের পারফরম্যান্স নিয়ে হতাশ হয়েছিলাম। এবার আমি হতাশ ফলের কারণে।’
পরাজয় মানতে পারছেন না আনচেলত্তি। মানবেন কী করে? বাউয়েরের ১৭ মিনিটের গোলে পিছিয়ে পড়া ছাড়া পুরো ম্যাচের নিয়ন্ত্রণই ছিল চেলসির কাছে। তবে একের পর এক আক্রমণে বার্মিংহামকে কোণঠাসা করে রেখেও গোলটি আর শোধ দিতে পারেনি তারা।
চেলসির বাজে দিনে প্যাট্রিস এভরা ও হাভিয়ের হার্নান্দেজের গোলে উইগানকে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট ২৮-এ নিয়ে গেছে ম্যানইউ। এখন শুধু গোল ব্যবধানেই এগিয়ে চেলসি। ওদিকে ওয়েস্টহামকে ৩-০ গোলে হারিয়ে লিভারপুল পেরিয়েছে পয়েন্ট টেবিলের মধ্যবিন্দু। গোল তিনটি করেছেন গ্লেন জনসন, ডির্ক কিউট ও ম্যাক্সি রদ্রিগেজ।
ইতালিয়ান সিরি ‘আ’তে জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের দুর্দান্ত গোলে ফিওরেন্টিনাকে হারিয়ে (১-০) শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে এসি মিলান। বুন্দেসলিগায় রাউল গঞ্জালেসের হ্যাটট্রিকে ভেরডার ব্রেমেনকে ৪-০ গোলে হারিয়েছে শালকে জিরো ফোর। বায়ার্ন মিউনিখ ধুঁকছে এখনো। প্রথমে এগিয়ে গিয়েও পরশু তারা ১-১ গোলে ড্র করেছে বায়ার লেভারকুসেনের সঙ্গে।
সিটির জয়: নিন্দুকের মুখ বন্ধ করে দিয়ে কাল ম্যানচেস্টার সিটি ৪-১ গোলে জিতল, সেটিও ফুলহামকে তাদেরই মাঠে হারিয়ে। খেলা দেখতে এসেছিলেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তিকে জোড়া গোল উপহার দিয়েছেন কার্লোস তেভেজ। অন্য দুটি গোল আরেক আর্জেন্টাইন পাবলো জাবালেতাও আর ইয়া তোরের। এই জয় দিয়ে আবারও ৪-এ উঠে এসেছে সিটি।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের প্রথম ১০ ম্যাচে একটি মাত্র হারের পাশে ৮টি জয় ও ১টি ড্র থেকে ২৫ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষে ছিল ‘ব্লু’রা। এখনো সেখানেই তাদের অবস্থান। তবে তাদের ধরে ফেলেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। পয়েন্ট সমান (১৪ ম্যাচে ২৮), শুধু গোল ব্যবধানে পিছিয়ে অ্যালেক্স ফার্গুসনের দল।
বার্মিংহামের কাছে এই পরাজয়ে আব্রামোভিচ-যুগে সবচেয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতা হলো চেলসির। ২০০৩ সালে আব্রামোভিচ কিনে নেওয়ার পর লিগে এই প্রথম ৪ ম্যাচের তিনটিতে হারল চেলসি। এর আগে ২০০৫-০৬ মৌসুমে হোসে মরিনহোর অধীনে লিগের শেষ দুটি ম্যাচ হেরেছিল ‘ব্লু’রা। তার পরও অবশ্য শিরোপা জিতেছিল তারা।
হঠাৎ করে চেলসির কেন এমন পতন? নির্দিষ্ট কোনো ব্যাখ্যা খুঁজে পাচ্ছেন না ইতালিয়ান কোচ আনচেলত্তি। নিজের করা ভবিষ্যদ্বাণী স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি শুধু খেলোয়াড়দের আত্মবিশ্বাস ধরে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন, ‘আমি ভালো একজন জাদুকর! সবকিছু যখন ঠিকঠাকভাবে চলছিল, তখন বলেছিলাম কঠিন সময় হয়তো আসবে। সেই সময়টা এসেছে। তবে শিগগিরই এটা কাটিয়ে উঠতে হবে আমাদের। এ জন্য সবাইকে ধরে রাখতে হবে আত্মবিশ্বাস।’
আগের সপ্তাহে সান্ডারল্যান্ডের কাছে ৩-০ গোলে পরাজয়ের পর হতাশা ঝরেছিল আনচেলত্তির কণ্ঠে। পরশু আরও হতাশ হয়েছেন। তবে এবার অন্য কারণে, ‘সান্ডারল্যান্ডের বিপক্ষে দলের পারফরম্যান্স নিয়ে হতাশ হয়েছিলাম। এবার আমি হতাশ ফলের কারণে।’
পরাজয় মানতে পারছেন না আনচেলত্তি। মানবেন কী করে? বাউয়েরের ১৭ মিনিটের গোলে পিছিয়ে পড়া ছাড়া পুরো ম্যাচের নিয়ন্ত্রণই ছিল চেলসির কাছে। তবে একের পর এক আক্রমণে বার্মিংহামকে কোণঠাসা করে রেখেও গোলটি আর শোধ দিতে পারেনি তারা।
চেলসির বাজে দিনে প্যাট্রিস এভরা ও হাভিয়ের হার্নান্দেজের গোলে উইগানকে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট ২৮-এ নিয়ে গেছে ম্যানইউ। এখন শুধু গোল ব্যবধানেই এগিয়ে চেলসি। ওদিকে ওয়েস্টহামকে ৩-০ গোলে হারিয়ে লিভারপুল পেরিয়েছে পয়েন্ট টেবিলের মধ্যবিন্দু। গোল তিনটি করেছেন গ্লেন জনসন, ডির্ক কিউট ও ম্যাক্সি রদ্রিগেজ।
ইতালিয়ান সিরি ‘আ’তে জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের দুর্দান্ত গোলে ফিওরেন্টিনাকে হারিয়ে (১-০) শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে এসি মিলান। বুন্দেসলিগায় রাউল গঞ্জালেসের হ্যাটট্রিকে ভেরডার ব্রেমেনকে ৪-০ গোলে হারিয়েছে শালকে জিরো ফোর। বায়ার্ন মিউনিখ ধুঁকছে এখনো। প্রথমে এগিয়ে গিয়েও পরশু তারা ১-১ গোলে ড্র করেছে বায়ার লেভারকুসেনের সঙ্গে।
সিটির জয়: নিন্দুকের মুখ বন্ধ করে দিয়ে কাল ম্যানচেস্টার সিটি ৪-১ গোলে জিতল, সেটিও ফুলহামকে তাদেরই মাঠে হারিয়ে। খেলা দেখতে এসেছিলেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তিকে জোড়া গোল উপহার দিয়েছেন কার্লোস তেভেজ। অন্য দুটি গোল আরেক আর্জেন্টাইন পাবলো জাবালেতাও আর ইয়া তোরের। এই জয় দিয়ে আবারও ৪-এ উঠে এসেছে সিটি।
No comments