আফগানিস্তানে নির্বাচনে জয়ী অনেক প্রার্থীর ফল বাতিল হচ্ছে
আফগানিস্তানে এবার সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করা বেশ কিছু প্রার্থীর ফলাফল বাতিল করে দিয়েছে জাতিসংঘ সমর্থিত নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা ইলেকটোরাল কমপ্লায়ান্টস কমিশন (ইসিসি)। ভোট জালিয়াতির দায়ে তাঁদের ফল বাতিল ও ওই সব প্রার্থীকে নির্বাচনের অযোগ্য হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তবে ঠিক কত প্রার্থীর ফল বাতিল হয়েছে তার সংখ্যা এবং তাদের নাম এখনো ঘোষণা করা হয়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসিসির একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছে, জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়ার প্রমাণ পাওয়ায় ওই বিজয়ীদের অযোগ্য ঘোষণা করা হচ্ছে। অযোগ্য হিসেবে তাঁদের নাম ঘোষণার পর তাঁরা কোনো রকম আবেদন করার সুযোগ পাবেন না।
সূত্র জানিয়েছে, ইসিসি বাতিল হওয়া প্রার্থীদের নামের তালিকা ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইলেকশন কমিশনে (আইইসি) হস্তান্তর করবে। এরপর আইইসি আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের নাম ঘোষণা করবে।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর আফগানিস্তানের ২৪৯ আসনবিশিষ্ট পার্লামেন্টের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন অনুষ্ঠানের আগেই সেখানে ব্যাপক ভোট জালিয়াতির অভিযোগ ওঠে। নির্বাচনের দিন বড় ধরনের অঘটন না ঘটায় নির্বাচন তুলনামূলকভাবে সুষ্ঠু হয়েছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়। তবে বিভিন্ন সংগঠন প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই সরকারের বিরুদ্ধে নির্বাচনে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে। নির্বাচন অনুষ্ঠানের দুই মাস পরও ফল ঘোষণার দিন ঠিক না করায় ফলাফলের স্বচ্ছতা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। খোদ নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে ভোট কারচুপির অভিযোগ খতিয়ে দেখছে সে দেশের অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসিসির একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছে, জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়ার প্রমাণ পাওয়ায় ওই বিজয়ীদের অযোগ্য ঘোষণা করা হচ্ছে। অযোগ্য হিসেবে তাঁদের নাম ঘোষণার পর তাঁরা কোনো রকম আবেদন করার সুযোগ পাবেন না।
সূত্র জানিয়েছে, ইসিসি বাতিল হওয়া প্রার্থীদের নামের তালিকা ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইলেকশন কমিশনে (আইইসি) হস্তান্তর করবে। এরপর আইইসি আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের নাম ঘোষণা করবে।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর আফগানিস্তানের ২৪৯ আসনবিশিষ্ট পার্লামেন্টের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন অনুষ্ঠানের আগেই সেখানে ব্যাপক ভোট জালিয়াতির অভিযোগ ওঠে। নির্বাচনের দিন বড় ধরনের অঘটন না ঘটায় নির্বাচন তুলনামূলকভাবে সুষ্ঠু হয়েছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়। তবে বিভিন্ন সংগঠন প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই সরকারের বিরুদ্ধে নির্বাচনে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ তুলেছে। নির্বাচন অনুষ্ঠানের দুই মাস পরও ফল ঘোষণার দিন ঠিক না করায় ফলাফলের স্বচ্ছতা নিয়ে অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। খোদ নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে ভোট কারচুপির অভিযোগ খতিয়ে দেখছে সে দেশের অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়।
No comments