ফিলিপাইনে আগ্নেয়গিরি থেকে ছাই উদ্গিরণ
ফিলিপাইনের লুজন দ্বীপের মাউন্ট বুলুসান আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ থেকে গতকাল রোববার আবারও ছাইয়ের উদিগরণ হয়েছে। ক্ষতিকর ছাইয়ের কবল থেকে রক্ষা করতে আগ্নেয়গিরিটির আশপাশের দুটি গ্রামের নারী ও শিশুসহ কয়েক শ মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সে দেশের কর্তৃপক্ষ এ তথ্য জানিয়েছে।
ফিলিপাইনের জাতীয় দুর্যোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের প্রধান হোসে লোপেজ বলেছেন, ‘শিশু, বয়োজ্যেষ্ঠ ও অন্তঃসত্ত্বা নারীদের স্বাস্থ্যের জন্য এ ছাই মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই গ্রাম দুটি থেকে জরুরি ভিত্তিতে তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আপাতত কয়েকটি সরকারি স্কুলে তাদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।
লোপেজ বলেন, ৬ নভেম্বর আগ্নেয়গিরিটি ছাই উদিগরণ করে। এর পর থেকে এর জ্বালামুখ দিয়ে মাঝেমধ্যেই ছাই বেরিয়ে আসছে। এ সময়ের মধ্যে অন্তত ৭৫০ জনকে নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়া হয়েছে।
দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও ব্যবস্থাপনা কাউন্সিলের এক মুখপাত্র ম্যানিলায় বলেছেন, আগ্নেয়গিরির ছাইয়ের কারণে ১১ নভেম্বর এক বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। তিনি শ্বাসকষ্টজনিত অসুখে ভুগছিলেন।
এর আগে বুলুসান আগ্নেয়গিরির আশপাশের চার বর্গকিলোমিটার এলাকাকে বিপজ্জনক ঘোষণা করে সরকার। ওই এলাকায় ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেওয়া হয়।
রাজধানী ম্যানিলা থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে লুজন দ্বীপে মাউন্ট বুলুসান আগ্নেয়গিরি অবস্থিত। সে দেশের ২৩টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরির মধ্যে এটি সবচেয়ে বেশি সক্রিয়।
স্থানীয় সরকার সূত্রে জানা গেছে, আগ্নেয়গিরিটির আশপাশের ছয়টি শহরে অন্তত পাঁচ লাখ মানুষ বাস করে।
বুলুসান আগ্নেয়গিরির ১৬ বার অগ্নুৎপাতের ইতিহাস রয়েছে। ২০০৬ সালে আগ্নেয়গিরিটি শেষবারের মতো অগ্নুৎপাত ঘটায়। গত ৬ নভেম্বর থেকে আবারও ছাই বের হতে থাকে।
ফিলিপাইনের জাতীয় দুর্যোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের প্রধান হোসে লোপেজ বলেছেন, ‘শিশু, বয়োজ্যেষ্ঠ ও অন্তঃসত্ত্বা নারীদের স্বাস্থ্যের জন্য এ ছাই মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই গ্রাম দুটি থেকে জরুরি ভিত্তিতে তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। আপাতত কয়েকটি সরকারি স্কুলে তাদের আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।
লোপেজ বলেন, ৬ নভেম্বর আগ্নেয়গিরিটি ছাই উদিগরণ করে। এর পর থেকে এর জ্বালামুখ দিয়ে মাঝেমধ্যেই ছাই বেরিয়ে আসছে। এ সময়ের মধ্যে অন্তত ৭৫০ জনকে নিরাপদ আশ্রয়ে নেওয়া হয়েছে।
দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও ব্যবস্থাপনা কাউন্সিলের এক মুখপাত্র ম্যানিলায় বলেছেন, আগ্নেয়গিরির ছাইয়ের কারণে ১১ নভেম্বর এক বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। তিনি শ্বাসকষ্টজনিত অসুখে ভুগছিলেন।
এর আগে বুলুসান আগ্নেয়গিরির আশপাশের চার বর্গকিলোমিটার এলাকাকে বিপজ্জনক ঘোষণা করে সরকার। ওই এলাকায় ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেওয়া হয়।
রাজধানী ম্যানিলা থেকে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে লুজন দ্বীপে মাউন্ট বুলুসান আগ্নেয়গিরি অবস্থিত। সে দেশের ২৩টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরির মধ্যে এটি সবচেয়ে বেশি সক্রিয়।
স্থানীয় সরকার সূত্রে জানা গেছে, আগ্নেয়গিরিটির আশপাশের ছয়টি শহরে অন্তত পাঁচ লাখ মানুষ বাস করে।
বুলুসান আগ্নেয়গিরির ১৬ বার অগ্নুৎপাতের ইতিহাস রয়েছে। ২০০৬ সালে আগ্নেয়গিরিটি শেষবারের মতো অগ্নুৎপাত ঘটায়। গত ৬ নভেম্বর থেকে আবারও ছাই বের হতে থাকে।
No comments