জরুরি ক্ষমতা ব্যবহার করে বাজেট পাস করবেন নেপালের প্রেসিডেন্ট
বাজেট পাস করার জন্য জরুরি ক্ষমতা ব্যবহার করবেন নেপালের প্রেসিডেন্ট রাম বরণ যাদব। বাজেট নিয়ে আইনপ্রণেতাদের মধ্যে বিতণ্ডার এক দিন পর গতকাল শনিবার এক মন্ত্রী এ কথা জানিয়েছেন।
গত জুন মাসে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের পর এখন পর্যন্ত কোনো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করতে পারেননি নেপালের আইনপ্রণেতারা। ফলে ক্ষমতার কেন্দ্রে শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে নির্ধারিত সময়ের পর চার মাস পেরিয়ে গেলেও নেপালে এখনো বাজেট পাস করা সম্ভব হয়নি। ফলে স্থবির হয়ে পড়েছে অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড। বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার গত শুক্রবার পার্লামেন্টে বাজেট উত্থাপনের চেষ্টা করে। কিন্তু এতে বাদ সাধেন মাওবাদী আইনপ্রণেতারা। স্থানীয় টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত খবরে দেখা যায়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থমন্ত্রী বাজেট নিয়ে পার্লামেন্টে ঢোকার মুখে বিরোধী আইনপ্রণেতারা তাঁর ব্রিফকেস টেনে ধরেন। বিরোধী মাওবাদীদের দাবি, বর্তমান প্রশাসন তাদের ক্ষমতার অতিব্যবহার করছে।
তথ্যমন্ত্রী শঙ্কর পোখরেল বিরোধীদের এই কর্মকাণ্ডকে লজ্জাজনক হিসেবে অভিহিত করে জানিয়েছেন, পার্লামেন্টের অধিবেশন দুই সপ্তাহের জন্য মুলতবি ঘোষণা করা হবে। এতে করে প্রেসিডেন্ট জরুরি ক্ষমতা ব্যবহার করে বাজেট পাস করানোর সুযোগ পাবেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি। কেননা এ পরিস্থিতিতে সরকারি কর্মকাণ্ড চালানো সম্ভব নয়।’
তথ্যমন্ত্রী পোখরেল আরও বলেন, ‘নতুন সরকার নিয়োগে ব্যর্থতা এবং বাজেট পাসে বিলম্বের কারণে ইতিমধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে অনেক। এক্ষুনি যদি আমরা ব্যবস্থা না নিই, তাহলে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের সৃষ্টি হবে।’
মাওবাদীদের চাপের মুখে গত জুন মাসে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপাল। এরপর দফায় দফায় চেষ্টা করেও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করা সম্ভব হয়নি।
গত জুন মাসে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের পর এখন পর্যন্ত কোনো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করতে পারেননি নেপালের আইনপ্রণেতারা। ফলে ক্ষমতার কেন্দ্রে শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে করে নির্ধারিত সময়ের পর চার মাস পেরিয়ে গেলেও নেপালে এখনো বাজেট পাস করা সম্ভব হয়নি। ফলে স্থবির হয়ে পড়েছে অর্থনৈতিক ও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড। বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাসপাতাল।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার গত শুক্রবার পার্লামেন্টে বাজেট উত্থাপনের চেষ্টা করে। কিন্তু এতে বাদ সাধেন মাওবাদী আইনপ্রণেতারা। স্থানীয় টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত খবরে দেখা যায়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থমন্ত্রী বাজেট নিয়ে পার্লামেন্টে ঢোকার মুখে বিরোধী আইনপ্রণেতারা তাঁর ব্রিফকেস টেনে ধরেন। বিরোধী মাওবাদীদের দাবি, বর্তমান প্রশাসন তাদের ক্ষমতার অতিব্যবহার করছে।
তথ্যমন্ত্রী শঙ্কর পোখরেল বিরোধীদের এই কর্মকাণ্ডকে লজ্জাজনক হিসেবে অভিহিত করে জানিয়েছেন, পার্লামেন্টের অধিবেশন দুই সপ্তাহের জন্য মুলতবি ঘোষণা করা হবে। এতে করে প্রেসিডেন্ট জরুরি ক্ষমতা ব্যবহার করে বাজেট পাস করানোর সুযোগ পাবেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি। কেননা এ পরিস্থিতিতে সরকারি কর্মকাণ্ড চালানো সম্ভব নয়।’
তথ্যমন্ত্রী পোখরেল আরও বলেন, ‘নতুন সরকার নিয়োগে ব্যর্থতা এবং বাজেট পাসে বিলম্বের কারণে ইতিমধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে অনেক। এক্ষুনি যদি আমরা ব্যবস্থা না নিই, তাহলে ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের সৃষ্টি হবে।’
মাওবাদীদের চাপের মুখে গত জুন মাসে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন প্রধানমন্ত্রী মাধব কুমার নেপাল। এরপর দফায় দফায় চেষ্টা করেও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করা সম্ভব হয়নি।
No comments