ব্যাংককে হাসপাতালে চড়াও বিক্ষোভকারীরা, পরে ক্ষমা প্রার্থনা
হাসপাতালে তল্লাশি চালানোর ঘটনায় গতকাল শুক্রবার ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন থাইল্যান্ডের লাল শার্ট পরা সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীরা। সেনাসদস্যদের খোঁজে একটি হাসপাতালে প্রবেশ করলে কর্তৃপক্ষ গতকাল কিছু রোগী অন্যত্র সরিয়ে নেয়। খবর বিবিসি ও রয়টার্সের।
দুই শতাধিক লাল শার্ট পরা বিক্ষোভকারী গত বৃহস্পতিবার রাতে তাঁদের অবস্থানস্থলের কাছে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চড়াও হন। বিক্ষোভকারীরা ধারণা করেছিলেন, সেনারা হাসপাতালের ভেতরে লুকিয়ে আছে এবং হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু তাঁরা ঘণ্টাখানেক তল্লাশি চালিয়ে কোনো সেনাকে সেখানে খুঁজে না পেয়ে পরে হাসপাতালের মাঠ, লবি ও কার পার্কিংয়ে বিক্ষোভ করে চলে যান।
সংগঠনের নেতা ওয়েং তোজিরাকর্ন রয়টার্সকে জানান, ‘হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে আমরা বলেছি, এটি একটি ভুল পদক্ষেপ ছিল। অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটে থাকলে আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমাদের কেউ কেউ ধারণা করেছিলেন, এই হাসপাতাল সেনাদের আশ্রয় দিচ্ছে।’
হাসপাতালের পরিচালক এডিসর্ন পাত্রাদুল জানিয়েছেন, হাসপাতালটি খোলা থাকবে। আর যেসব রোগী হাঁটাচলা করতে পারে না, তারা হাসপাতালেই থাকবে।
দুই শতাধিক লাল শার্ট পরা বিক্ষোভকারী গত বৃহস্পতিবার রাতে তাঁদের অবস্থানস্থলের কাছে চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে চড়াও হন। বিক্ষোভকারীরা ধারণা করেছিলেন, সেনারা হাসপাতালের ভেতরে লুকিয়ে আছে এবং হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু তাঁরা ঘণ্টাখানেক তল্লাশি চালিয়ে কোনো সেনাকে সেখানে খুঁজে না পেয়ে পরে হাসপাতালের মাঠ, লবি ও কার পার্কিংয়ে বিক্ষোভ করে চলে যান।
সংগঠনের নেতা ওয়েং তোজিরাকর্ন রয়টার্সকে জানান, ‘হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে আমরা বলেছি, এটি একটি ভুল পদক্ষেপ ছিল। অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটে থাকলে আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত। আমাদের কেউ কেউ ধারণা করেছিলেন, এই হাসপাতাল সেনাদের আশ্রয় দিচ্ছে।’
হাসপাতালের পরিচালক এডিসর্ন পাত্রাদুল জানিয়েছেন, হাসপাতালটি খোলা থাকবে। আর যেসব রোগী হাঁটাচলা করতে পারে না, তারা হাসপাতালেই থাকবে।
No comments