মোহামেডানের ‘উজ্জীবনী সভা’
ফুটবলারদের মনোবল ফেরাতে কাল দুপুরে ‘উজ্জীবনী সভা’ করল মোহামেডান।
সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন ক্লাবের ফুটবল ম্যানেজার আমিরুল ইসলাম (বাবু)। ফুটবলারদের নিয়ে এই সভা কেন, তা না বললেও চলছে। ফরাশগঞ্জের সঙ্গে ড্র করার পর চলমান বাংলাদেশ লিগে আবাহনীর চেয়ে ৬ পয়েন্ট পিছিয়ে পড়ায় শিরোপার স্বপ্ন প্রায় শেষ মোহামেডানের। এ অবস্থায় নিজেদের করণীয় ঠিক করার পাশাপাশি বাকি ৫ ম্যাচকে কীভাবে নেওয়া হবে, সেই আলোচনার জন্যই ছিল বিশেষ ওই সভা।
দলের পক্ষ থেকে ম্যানেজার সভায় বলেছেন, যা হওয়ার হয়েছে তা আর ফিরিয়ে আনা যাবে না। বাকি ৫ ম্যাচ জিতে লিগটা শেষ করতে হবে। আবাহনী যদি কোনো সুযোগই না দেয় এবং চ্যাম্পিয়ন হয়ে যায়, তাহলে অন্তত আবাহনীর বিপক্ষে ম্যাচটা জিতলে সান্ত্বনা পাওয়া যাবে। খেলোয়াড়েরা যেন মাঠে নেমে তাঁদের কাজটা করেন।
সতীর্থ খেলোয়াড়দের উদ্দেশে এ সভায় বক্তৃতা করেন গোলরক্ষক আমিনুল। ‘নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্যই এখন খেলতে হবে মোহামেডানকে’—আমিনুল বলেছেন সেই কথাই। কে কী বলল সেটা না ভেবে বাকি ম্যাচগুলো ভালোয় ভালোয় শেষ করা দরকার। তার পর দেখা যাবে দল কোথায় দাঁড়ায়। আমিনুল তাকাচ্ছেন সামনের দিকে, ‘আবাহনী পয়েন্ট হারালে হয়তো আমাদের সুযোগ চলে আসবে। তবে এ মুহূর্তে সেটা না ভেবে সুপার কাপে যাতে ভালো করতে পারি, সেটা নিয়েই বেশি ভাবছি আমরা।’ তবে আবাহনীও বসে নেই। ক্লাব কর্মকর্তারাও প্রতিদিন দলকে অনুপ্রাণিত করছেন যাতে সামনের কোনো ম্যাচে পা না হড়কে যায়। তাদের পরিকল্পনার সবটাই জুড়ে আছে হ্যাটট্রিক শিরোপা।
সবচেয়ে বড় বাজেটের দল গড়েও কেন এই দুরবস্থা মোহামেডানের—তা খুঁজে বের করার কথা বলছেন ক্লাবের অনেকেই। খেলোয়াড়েরা তাঁদের দায় স্বীকার করে নিলেও কারও কারও মতে, কারও ঘাড়ে দোষ না চাপিয়ে সবকিছু খতিয়ে দেখা উচিত দলটির। তবে সমস্যা হচ্ছে, নির্বাহী কমিটি না থাকায় দায়িত্বটা কে নেবেন, সেটিই হচ্ছে বড় কথা।
সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন ক্লাবের ফুটবল ম্যানেজার আমিরুল ইসলাম (বাবু)। ফুটবলারদের নিয়ে এই সভা কেন, তা না বললেও চলছে। ফরাশগঞ্জের সঙ্গে ড্র করার পর চলমান বাংলাদেশ লিগে আবাহনীর চেয়ে ৬ পয়েন্ট পিছিয়ে পড়ায় শিরোপার স্বপ্ন প্রায় শেষ মোহামেডানের। এ অবস্থায় নিজেদের করণীয় ঠিক করার পাশাপাশি বাকি ৫ ম্যাচকে কীভাবে নেওয়া হবে, সেই আলোচনার জন্যই ছিল বিশেষ ওই সভা।
দলের পক্ষ থেকে ম্যানেজার সভায় বলেছেন, যা হওয়ার হয়েছে তা আর ফিরিয়ে আনা যাবে না। বাকি ৫ ম্যাচ জিতে লিগটা শেষ করতে হবে। আবাহনী যদি কোনো সুযোগই না দেয় এবং চ্যাম্পিয়ন হয়ে যায়, তাহলে অন্তত আবাহনীর বিপক্ষে ম্যাচটা জিতলে সান্ত্বনা পাওয়া যাবে। খেলোয়াড়েরা যেন মাঠে নেমে তাঁদের কাজটা করেন।
সতীর্থ খেলোয়াড়দের উদ্দেশে এ সভায় বক্তৃতা করেন গোলরক্ষক আমিনুল। ‘নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্যই এখন খেলতে হবে মোহামেডানকে’—আমিনুল বলেছেন সেই কথাই। কে কী বলল সেটা না ভেবে বাকি ম্যাচগুলো ভালোয় ভালোয় শেষ করা দরকার। তার পর দেখা যাবে দল কোথায় দাঁড়ায়। আমিনুল তাকাচ্ছেন সামনের দিকে, ‘আবাহনী পয়েন্ট হারালে হয়তো আমাদের সুযোগ চলে আসবে। তবে এ মুহূর্তে সেটা না ভেবে সুপার কাপে যাতে ভালো করতে পারি, সেটা নিয়েই বেশি ভাবছি আমরা।’ তবে আবাহনীও বসে নেই। ক্লাব কর্মকর্তারাও প্রতিদিন দলকে অনুপ্রাণিত করছেন যাতে সামনের কোনো ম্যাচে পা না হড়কে যায়। তাদের পরিকল্পনার সবটাই জুড়ে আছে হ্যাটট্রিক শিরোপা।
সবচেয়ে বড় বাজেটের দল গড়েও কেন এই দুরবস্থা মোহামেডানের—তা খুঁজে বের করার কথা বলছেন ক্লাবের অনেকেই। খেলোয়াড়েরা তাঁদের দায় স্বীকার করে নিলেও কারও কারও মতে, কারও ঘাড়ে দোষ না চাপিয়ে সবকিছু খতিয়ে দেখা উচিত দলটির। তবে সমস্যা হচ্ছে, নির্বাহী কমিটি না থাকায় দায়িত্বটা কে নেবেন, সেটিই হচ্ছে বড় কথা।
No comments