২০২০ সালে দেশে ইন্টারনেট গ্রাহক হবে প্রায় দুই কোটি
যথাযথ উদ্যোগ ও নীতিগত অবকাঠামো থাকলে ২০২০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে ইন্টারনেটের গ্রাহকসংখ্যা প্রায় দুই কোটি হবে। আর তখন মোট দেশজ উত্পাদনে (জিডিপি) ইন্টারনেটের অবদান হবে ২ দশমিক ৬ শতাংশ।
জিডিপিতে অবদানের বিরাট অংশ আসবে ইন্টারনেট ব্যবহারের কারণে সেবা খাত, শিল্প ও কৃষিতে উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধি ও আয়ের উেসর বহুমুখিতার ফলে।
গ্রামীণফোনের প্রধান শেয়ারহোল্ডার টেলিনরের পক্ষে বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় একটি হোটেলে জিএসএমএ সম্মেলনে গ্রামীণফোন আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
টেলিনর এশিয়ার কর্মকর্তা ওলা জো টেনড্রে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পেশ করেন। তিনি বলেন, ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ ও এ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টিতে সরকার এবং নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ইন্টারনেটের বিস্তার ১০ শতাংশ বাড়লে নতুন ব্যবসা গঠনের হারও ১ শতাংশ বাড়বে। ২০২০ সালে ইন্টারনেটের বহুমুখী ব্যবহারের কারণে নতুন এক লাখ ২৯ হাজার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে। তখন ৩২ শতাংশ বাড়ি ও ৬৬ শতাংশ ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে ইন্টারনেট সংযোগ থাকবে। তবে এ জন্য সরকারের ব্যবসা সহযোগী নীতি করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ইন্টারনেট ব্যবহারের হার এখন সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি প্রধান সূচকে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৫০ লাখ মানুষ মোবাইল ও ফিক্সড ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের ইন্টারনেট সেবা ব্যবহার করছে। মোট জনসংখ্যার মাত্র চার শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পাচ্ছে। প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় এটা অনেক কম।
বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কম হওয়ার পেছনে কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করা হয়েছে গবেষণায়। এর মধ্যে আছে, গ্রাম ও মফস্বল এলাকায় পর্যাপ্ত ব্রডব্যান্ড লাইন না থাকা, সংযোগ মূল্য বেশি, ইন্টারনেট সম্পর্কে সচেতনতার অভাব, নিরক্ষরতা এবং ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার অভাব প্রভৃতি।
তবে সরকারের নীতিমালা ইতিবাচক হলে এবং যথাযথ বিনিয়োগ হলে ২০২০ সাল নাগাদ দেশে ইন্টারনেটের ৯০ শতাংশ সংযোগই হবে তারহীন।
এক প্রশ্নের জবাবে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ওডভার হেশজেদাল বলেন, তাঁরা ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ কমানোর চেষ্টা করছেন। সংবাদ সম্মেলনে জিএসএম অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তা টম ফিলিপসও উপস্থিত ছিলেন।
জিডিপিতে অবদানের বিরাট অংশ আসবে ইন্টারনেট ব্যবহারের কারণে সেবা খাত, শিল্প ও কৃষিতে উত্পাদনশীলতা বৃদ্ধি ও আয়ের উেসর বহুমুখিতার ফলে।
গ্রামীণফোনের প্রধান শেয়ারহোল্ডার টেলিনরের পক্ষে বোস্টন কনসাল্টিং গ্রুপের (বিসিজি) এক গবেষণা প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার স্থানীয় একটি হোটেলে জিএসএমএ সম্মেলনে গ্রামীণফোন আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
টেলিনর এশিয়ার কর্মকর্তা ওলা জো টেনড্রে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পেশ করেন। তিনি বলেন, ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ ও এ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টিতে সরকার এবং নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ইন্টারনেটের বিস্তার ১০ শতাংশ বাড়লে নতুন ব্যবসা গঠনের হারও ১ শতাংশ বাড়বে। ২০২০ সালে ইন্টারনেটের বহুমুখী ব্যবহারের কারণে নতুন এক লাখ ২৯ হাজার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে। তখন ৩২ শতাংশ বাড়ি ও ৬৬ শতাংশ ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানে ইন্টারনেট সংযোগ থাকবে। তবে এ জন্য সরকারের ব্যবসা সহযোগী নীতি করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ইন্টারনেট ব্যবহারের হার এখন সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি প্রধান সূচকে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ৫০ লাখ মানুষ মোবাইল ও ফিক্সড ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারদের ইন্টারনেট সেবা ব্যবহার করছে। মোট জনসংখ্যার মাত্র চার শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পাচ্ছে। প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় এটা অনেক কম।
বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কম হওয়ার পেছনে কয়েকটি কারণ চিহ্নিত করা হয়েছে গবেষণায়। এর মধ্যে আছে, গ্রাম ও মফস্বল এলাকায় পর্যাপ্ত ব্রডব্যান্ড লাইন না থাকা, সংযোগ মূল্য বেশি, ইন্টারনেট সম্পর্কে সচেতনতার অভাব, নিরক্ষরতা এবং ইংরেজি ভাষায় দক্ষতার অভাব প্রভৃতি।
তবে সরকারের নীতিমালা ইতিবাচক হলে এবং যথাযথ বিনিয়োগ হলে ২০২০ সাল নাগাদ দেশে ইন্টারনেটের ৯০ শতাংশ সংযোগই হবে তারহীন।
এক প্রশ্নের জবাবে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ওডভার হেশজেদাল বলেন, তাঁরা ইন্টারনেট ব্যবহারের খরচ কমানোর চেষ্টা করছেন। সংবাদ সম্মেলনে জিএসএম অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তা টম ফিলিপসও উপস্থিত ছিলেন।
No comments