লন্ডন সম্মেলনে তালেবান পুনর্বাসনের পরিকল্পনা পেশ করবেন কারজাই
আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই ২৮ জানুয়ারির লন্ডন সম্মেলনে দাতাদের কাছে তালেবান যোদ্ধাদের পুনর্বাসনের একটি পরিকল্পনা পেশ করবেন। তালেবান যোদ্ধাদের সমাজের মূল ধারায় ফিরিয়ে আনতেই তাঁর এ পরিকল্পনা। তবে এ পরিকল্পনা কতটুকু সফল হবে, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে।
লন্ডনে আফগানিস্তানবিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এই ভিন্ন আঙ্গিকের পরিকল্পনা প্রকাশ ‘খারাপ হবে না’ বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন বিশেষ প্রতিনিধি রিচার্ড হলব্রুক। তবে বিশেষজ্ঞরা হাজার হাজার আফগান যোদ্ধাকে বৃত্তি, চাকরি, প্রশিক্ষণ, শিক্ষার প্রলোভন দেখিয়ে পাহাড়ি এলাকা থেকে সমাজে ফিরিয়ে আনার ক্ষমতা আফগানিস্তান সরকারের আছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। ওয়াশিংটনের গবেষণা ও পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর আমেরিকান প্রোগ্রেসের আফগানিস্তান বিশেষজ্ঞ ব্রায়ান কাটুলিস বলেছেন, কারজাই এর আগেও এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু অনিশ্চিত নিরাপত্তার কারণে সে উদ্যোগ ভেস্তে যায়। তাঁরা আরও বলেছেন, এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে জাতীয় পর্যায়ের পাশাপাশি প্রাদেশিক পর্যায়েও কাজ করতে হবে। সে সক্ষমতা সরকারের আছে কি না, সেটিও বিবেচনা করতে হবে।
কর্মসূচির দায়িত্বপ্রাপ্ত আফগান কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাসুম স্তানেকজাই জানান, লন্ডন সম্মেলনের পর প্রাদেশিক ও জেলা পর্যায়ের প্রবীণ এবং প্রভাবশালী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে বিস্তারিত ঠিক করা হবে। তিনি জানান, এ পরিকল্পনার আওতায় জঙ্গিদের নিরাপত্তা ও চাকরির নিশ্চয়তা দেওয়া হবে, যাতে তারা আর বোমা পুঁততে ফিরে না যায়। তিনি বলেন, এটি ব্যাপক ও বিস্তারিত একটি কর্মসূচি। এটা সর্বস্তরে বাস্তবায়িত হবে। যোদ্ধাদের মর্যাদার সঙ্গে শান্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়া প্রয়োজন।
অর্থনৈতিক এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা না থাকায় কারজাইয়ের আগের এ ধরনের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। নতুন এ পরিকল্পনায় ১০০ কোটি ডলার খরচ হবে। লন্ডন সম্মেলনে দাতাদের কাছ থেকে এ ব্যাপারে কিছু প্রতিশ্রুতি পাওয়ার আশা করছেন কারজাই। যুক্তরাজ্য, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্র এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অর্থ দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।
লন্ডনে আফগানিস্তানবিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এই ভিন্ন আঙ্গিকের পরিকল্পনা প্রকাশ ‘খারাপ হবে না’ বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন বিশেষ প্রতিনিধি রিচার্ড হলব্রুক। তবে বিশেষজ্ঞরা হাজার হাজার আফগান যোদ্ধাকে বৃত্তি, চাকরি, প্রশিক্ষণ, শিক্ষার প্রলোভন দেখিয়ে পাহাড়ি এলাকা থেকে সমাজে ফিরিয়ে আনার ক্ষমতা আফগানিস্তান সরকারের আছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। ওয়াশিংটনের গবেষণা ও পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর আমেরিকান প্রোগ্রেসের আফগানিস্তান বিশেষজ্ঞ ব্রায়ান কাটুলিস বলেছেন, কারজাই এর আগেও এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু অনিশ্চিত নিরাপত্তার কারণে সে উদ্যোগ ভেস্তে যায়। তাঁরা আরও বলেছেন, এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে জাতীয় পর্যায়ের পাশাপাশি প্রাদেশিক পর্যায়েও কাজ করতে হবে। সে সক্ষমতা সরকারের আছে কি না, সেটিও বিবেচনা করতে হবে।
কর্মসূচির দায়িত্বপ্রাপ্ত আফগান কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাসুম স্তানেকজাই জানান, লন্ডন সম্মেলনের পর প্রাদেশিক ও জেলা পর্যায়ের প্রবীণ এবং প্রভাবশালী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে বিস্তারিত ঠিক করা হবে। তিনি জানান, এ পরিকল্পনার আওতায় জঙ্গিদের নিরাপত্তা ও চাকরির নিশ্চয়তা দেওয়া হবে, যাতে তারা আর বোমা পুঁততে ফিরে না যায়। তিনি বলেন, এটি ব্যাপক ও বিস্তারিত একটি কর্মসূচি। এটা সর্বস্তরে বাস্তবায়িত হবে। যোদ্ধাদের মর্যাদার সঙ্গে শান্তি প্রক্রিয়ায় অংশ নেওয়া প্রয়োজন।
অর্থনৈতিক এবং নিরাপত্তার নিশ্চয়তা না থাকায় কারজাইয়ের আগের এ ধরনের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। নতুন এ পরিকল্পনায় ১০০ কোটি ডলার খরচ হবে। লন্ডন সম্মেলনে দাতাদের কাছ থেকে এ ব্যাপারে কিছু প্রতিশ্রুতি পাওয়ার আশা করছেন কারজাই। যুক্তরাজ্য, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্র এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অর্থ দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।
No comments