হাইতির পুনর্গঠনে ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণের আহ্বান আইএমএফের
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হাইতির পুনর্গঠনে ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ)। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচিও (ইউএনডিপি) ক্ষতিগ্রস্ত লোকজনকে কাজ দিতে ব্যাপক কর্মসূচি নিয়েছে। রাজধানী পোর্ট অ প্রিন্সের প্রধান সমুদ্রবন্দর আজ শুক্রবার থেকে সচল হচ্ছে। তার পরও খাবার ও কাজের আশায় মানুষ রাজধানী ছেড়ে অন্যান্য শহরে চলে যাচ্ছে।
হাইতিতে এখনো উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন দেশের উদ্ধারকর্মীরা। গত বুধবার তাঁরা রাজধানীর একটি ভেঙে পড়া ভবনের নিচ থেকে দুই শিশুকে জীবিত উদ্ধার করেছেন।
তবে এই উদ্ধার তত্পরতার মধ্যে বুধবার সেখানে আবার ৬ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। এতে নতুন করে কিছু ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। যদিও উদ্ধারকর্মীরা জানিয়েছেন, নতুন ভূমিকম্পের পর অনেকে হয়তো ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে।
হাইতি পুনর্বাসনে বহুজাতিক পরিকল্পনা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন আইএমএফের প্রধান ডোমেনিক স্ত্রাউস-কান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্রের গৃহীত ‘মার্শাল পরিকল্পনা’র মতো বিশাল কোনো পরিকল্পনা হাইতির জন্যও গ্রহণ করা যেতে পারে বলে তিনি জানিয়েছেন।
আইএমএফের প্রধান বলেন, ‘খাদ্য ও জ্বালানির সংকট, হারিকেনের আঘাত এবং সর্বশেষ ভূমিকম্পে হাইতি চরম ক্ষতিগ্রস্ত। আমি মনে করি, তাদের জন্য বড় আকারে কিছু করা প্রয়োজন।’
স্ত্রাউস-কান আরও বলেন, ‘শুধু প্রতিদিনের খাবারের ব্যবস্থা করাই যথেষ্ট নয়। হাইতি পুনর্গঠনে মার্শাল পরিকল্পনার মতো কিছু আমরা নিতে পারি।’
হাইতির কর্মকর্তারা মঙ্গলবার জানিয়েছেন, ১২ জানুয়ারির ভূমিকম্পে দুই লাখ মানুষ মারা গেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ছাড়া প্রায় আড়াই লাখ মানুষ আহত এবং ১০ লাখের বেশি গৃহহারা হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরপরই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ব্যাপক ত্রাণ ও অন্যান্য সাহায্য-সহায়তা দিয়েছে বা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। যদিও এর বেশির ভাগ ছিল তাত্ক্ষণিক ত্রাণ ও উদ্ধার তত্পরতার লক্ষ্যে। তবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এখন দেশটির দীর্ঘমেয়াদি পুনর্গঠনের দিকে নজর দিচ্ছে।
স্ত্রাউস-কান বলেন, ‘এই মুহূর্তে প্রয়োজন মানুষের জীবন রক্ষা করা। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই মূল বিষয় হয়ে উঠবে পুনর্গঠনের কাজ।’
আইএমএফ ইতিমধ্যে হাইতি সরকারকে জরুরি ভিত্তিতে ১০ কোটি মার্কিন ডলার সুদমুক্ত ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। তবে অনেকেই বলছে, এতে করে দরিদ্র দেশটির ঋণের বোঝা আরও বাড়বে।
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে সাহায্য করতে ব্যাপক কর্মসূচি নিয়েছে জাতিসংঘ। ধ্বংসস্তূপ সরাতে এবং পুনর্নির্মাণের কাজে নিয়োগ করা হবে হাজার হাজার মানুষকে।
জাতিসংঘের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাজধানী পোর্ট অ প্রিন্সসহ ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত লিওগেনি, জ্যাকমেলসহ অন্যান্য শহরে ইতিমধ্যে প্রায় ৪০০ মানুষকে কাজে নিয়োগ করা হয়েছে। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সব মিলিয়ে দুই লাখ ২০ হাজার মানুষকে কাজে নিয়োগ দেওয়া হবে। হাইতিতে ইউএনডিপির কান্ট্রি ডিরেক্টর এরিক ওভারভেস্ট বলেন, পুনর্বাসনের প্রক্রিয়ায় মূলত হাইতির নাগরিকদেরই নিয়োগ করা হবে।
ঘরবাড়ি এবং পরিবারের সদস্য হারানো লোকজন মনে করছে, ত্রাণের চেয়ে তাদের এখন কাজই বেশি প্রয়োজন। কাজের খোঁজে কয়েক শ মানুষ গতকাল জড়ো হয়েছিল পোর্ট অ প্রিন্সের বিমানবন্দরের বাইরে। ৩১ বছর বয়সী জোসেফ নেসলে এসেছিলেন গাড়িচালক অথবা অনুবাদক হিসেবে কাজ পাওয়া যায় কিনা দেখতে। তিনি বলেন, ‘ত্রাণ পেলে আমরা হয়তো তা দিয়ে দু-এক দিন চালাতে পারব। কিন্তু কাজ পেলে তার মাধ্যমে আমরা নিজেদের চালিয়ে নিতে পারব।’
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বুধবার জানিয়েছে, হাইতিতে ভূমিকম্পে ৩৩ জন মার্কিন নাগরিক মারা গেছে।
পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ফিলিপ ক্রাউলি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা এখন পর্যন্ত ৩৩ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হয়েছি। এদের একজন সরকারি কর্মকর্তা।’ এ ছাড়া আরও তিন কর্মকর্তা এখনো নিখোঁজ আছেন বলে তিনি জানান।
ব্রাজিলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হাইতিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে তাদের সেনাসংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ করার কথা ভাবা হচ্ছে। জাতিসংঘের অনুরোধের ভিত্তিতে হাইতিতে জরুরি ভিত্তিতে ৭৫০ জন সেনাসদস্য, পুলিশের ১৫০ জন সদস্য পাঠানোর একটি প্রস্তাব কংগ্রেসে উত্থাপন করেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া প্রয়োজন হলে আরও ৪০০ সেনা প্রস্তুত রাখা হবে। ভূমিকম্পের আগে থেকেই হাইতিতে কাজ করছেন ব্রাজিলের এক হাজার ২৬০ জন শান্তিরক্ষী। তাঁদের মধ্যে আটজন ভূমিকম্পে মারা গেছেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও ত্রাণবাহী গাড়িগুলোকে নিরাপত্তা দিতে হাইতিতে সাড়ে তিন হাজার নিরাপত্তাকর্মী পাঠানোর একটি প্রস্তাবে গত মঙ্গলবার সায় দিয়েছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। হাইতিতে এই মুহূর্তে কাজ করছেন নয় হাজার জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী। তাঁদের নেতৃত্বে আছে ব্রাজিল।
ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হাইতির প্রধান সমুদ্রবন্দর আজ শুক্রবার থেকে আবার সচল হচ্ছে বলে জানিয়েছে মার্কিন বাহিনী। তবে এর আগে গত বুধবার থেকে সেখানে ত্রাণসামগ্রী নামাতে শুরু করেছে একটি ফরাসি জাহাজ।
হাইতিতে ত্রাণ ও উদ্ধারকাজে নিয়োজিত মার্কিন বাহিনীর প্রধান লে. জেনারেল কিন কিন বলেন, ‘শুক্রবার থেকে বন্দরে বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড শুরু হচ্ছে। সেখানে কার্গো ভেড়ানো নিরাপদ হবে কি না, আমরা তা যাচাই করে দেখছি।’ তিনি আশা করেন, তিন সপ্তাহের মধ্যে বন্দরের কর্মকাণ্ড পুরোমাত্রায় শুরু হবে।
হাইতিতে এখনো উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বিভিন্ন দেশের উদ্ধারকর্মীরা। গত বুধবার তাঁরা রাজধানীর একটি ভেঙে পড়া ভবনের নিচ থেকে দুই শিশুকে জীবিত উদ্ধার করেছেন।
তবে এই উদ্ধার তত্পরতার মধ্যে বুধবার সেখানে আবার ৬ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। এতে নতুন করে কিছু ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। যদিও উদ্ধারকর্মীরা জানিয়েছেন, নতুন ভূমিকম্পের পর অনেকে হয়তো ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে।
হাইতি পুনর্বাসনে বহুজাতিক পরিকল্পনা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন আইএমএফের প্রধান ডোমেনিক স্ত্রাউস-কান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ পুনর্গঠনে যুক্তরাষ্ট্রের গৃহীত ‘মার্শাল পরিকল্পনা’র মতো বিশাল কোনো পরিকল্পনা হাইতির জন্যও গ্রহণ করা যেতে পারে বলে তিনি জানিয়েছেন।
আইএমএফের প্রধান বলেন, ‘খাদ্য ও জ্বালানির সংকট, হারিকেনের আঘাত এবং সর্বশেষ ভূমিকম্পে হাইতি চরম ক্ষতিগ্রস্ত। আমি মনে করি, তাদের জন্য বড় আকারে কিছু করা প্রয়োজন।’
স্ত্রাউস-কান আরও বলেন, ‘শুধু প্রতিদিনের খাবারের ব্যবস্থা করাই যথেষ্ট নয়। হাইতি পুনর্গঠনে মার্শাল পরিকল্পনার মতো কিছু আমরা নিতে পারি।’
হাইতির কর্মকর্তারা মঙ্গলবার জানিয়েছেন, ১২ জানুয়ারির ভূমিকম্পে দুই লাখ মানুষ মারা গেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এ ছাড়া প্রায় আড়াই লাখ মানুষ আহত এবং ১০ লাখের বেশি গৃহহারা হয়েছে।
ভূমিকম্পের পরপরই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ব্যাপক ত্রাণ ও অন্যান্য সাহায্য-সহায়তা দিয়েছে বা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। যদিও এর বেশির ভাগ ছিল তাত্ক্ষণিক ত্রাণ ও উদ্ধার তত্পরতার লক্ষ্যে। তবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এখন দেশটির দীর্ঘমেয়াদি পুনর্গঠনের দিকে নজর দিচ্ছে।
স্ত্রাউস-কান বলেন, ‘এই মুহূর্তে প্রয়োজন মানুষের জীবন রক্ষা করা। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই মূল বিষয় হয়ে উঠবে পুনর্গঠনের কাজ।’
আইএমএফ ইতিমধ্যে হাইতি সরকারকে জরুরি ভিত্তিতে ১০ কোটি মার্কিন ডলার সুদমুক্ত ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। তবে অনেকেই বলছে, এতে করে দরিদ্র দেশটির ঋণের বোঝা আরও বাড়বে।
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে সাহায্য করতে ব্যাপক কর্মসূচি নিয়েছে জাতিসংঘ। ধ্বংসস্তূপ সরাতে এবং পুনর্নির্মাণের কাজে নিয়োগ করা হবে হাজার হাজার মানুষকে।
জাতিসংঘের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রাজধানী পোর্ট অ প্রিন্সসহ ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত লিওগেনি, জ্যাকমেলসহ অন্যান্য শহরে ইতিমধ্যে প্রায় ৪০০ মানুষকে কাজে নিয়োগ করা হয়েছে। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সব মিলিয়ে দুই লাখ ২০ হাজার মানুষকে কাজে নিয়োগ দেওয়া হবে। হাইতিতে ইউএনডিপির কান্ট্রি ডিরেক্টর এরিক ওভারভেস্ট বলেন, পুনর্বাসনের প্রক্রিয়ায় মূলত হাইতির নাগরিকদেরই নিয়োগ করা হবে।
ঘরবাড়ি এবং পরিবারের সদস্য হারানো লোকজন মনে করছে, ত্রাণের চেয়ে তাদের এখন কাজই বেশি প্রয়োজন। কাজের খোঁজে কয়েক শ মানুষ গতকাল জড়ো হয়েছিল পোর্ট অ প্রিন্সের বিমানবন্দরের বাইরে। ৩১ বছর বয়সী জোসেফ নেসলে এসেছিলেন গাড়িচালক অথবা অনুবাদক হিসেবে কাজ পাওয়া যায় কিনা দেখতে। তিনি বলেন, ‘ত্রাণ পেলে আমরা হয়তো তা দিয়ে দু-এক দিন চালাতে পারব। কিন্তু কাজ পেলে তার মাধ্যমে আমরা নিজেদের চালিয়ে নিতে পারব।’
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর বুধবার জানিয়েছে, হাইতিতে ভূমিকম্পে ৩৩ জন মার্কিন নাগরিক মারা গেছে।
পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ফিলিপ ক্রাউলি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা এখন পর্যন্ত ৩৩ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হয়েছি। এদের একজন সরকারি কর্মকর্তা।’ এ ছাড়া আরও তিন কর্মকর্তা এখনো নিখোঁজ আছেন বলে তিনি জানান।
ব্রাজিলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, হাইতিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে তাদের সেনাসংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ করার কথা ভাবা হচ্ছে। জাতিসংঘের অনুরোধের ভিত্তিতে হাইতিতে জরুরি ভিত্তিতে ৭৫০ জন সেনাসদস্য, পুলিশের ১৫০ জন সদস্য পাঠানোর একটি প্রস্তাব কংগ্রেসে উত্থাপন করেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া প্রয়োজন হলে আরও ৪০০ সেনা প্রস্তুত রাখা হবে। ভূমিকম্পের আগে থেকেই হাইতিতে কাজ করছেন ব্রাজিলের এক হাজার ২৬০ জন শান্তিরক্ষী। তাঁদের মধ্যে আটজন ভূমিকম্পে মারা গেছেন।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও ত্রাণবাহী গাড়িগুলোকে নিরাপত্তা দিতে হাইতিতে সাড়ে তিন হাজার নিরাপত্তাকর্মী পাঠানোর একটি প্রস্তাবে গত মঙ্গলবার সায় দিয়েছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। হাইতিতে এই মুহূর্তে কাজ করছেন নয় হাজার জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী। তাঁদের নেতৃত্বে আছে ব্রাজিল।
ভূমিকম্পে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হাইতির প্রধান সমুদ্রবন্দর আজ শুক্রবার থেকে আবার সচল হচ্ছে বলে জানিয়েছে মার্কিন বাহিনী। তবে এর আগে গত বুধবার থেকে সেখানে ত্রাণসামগ্রী নামাতে শুরু করেছে একটি ফরাসি জাহাজ।
হাইতিতে ত্রাণ ও উদ্ধারকাজে নিয়োজিত মার্কিন বাহিনীর প্রধান লে. জেনারেল কিন কিন বলেন, ‘শুক্রবার থেকে বন্দরে বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড শুরু হচ্ছে। সেখানে কার্গো ভেড়ানো নিরাপদ হবে কি না, আমরা তা যাচাই করে দেখছি।’ তিনি আশা করেন, তিন সপ্তাহের মধ্যে বন্দরের কর্মকাণ্ড পুরোমাত্রায় শুরু হবে।
No comments