বায়ার্নের দুঃসময় আর কাটছে না
বায়ার্ন মিউনিখ বুন্দেসলিগা জিতেছে সর্বোচ্চ ২১ বার, চ্যাম্পিয়নস লিগ ৪ বার। শালকে জিরো ফোর বুন্দেসলিগা জিতেছে মাত্র ৭ বার, চ্যাম্পিয়নস লিগ একবারও নয়। কিন্তু বুন্দেসলিগায় পরশু শালকে জিরো ফোর আর বায়ার্নের মধ্যে কোনো পার্থক্য ছিল না। দুই দলের ম্যাচটি ড্র হয়েছে ১-১ গোলে।
জার্মানির সফলতম দলটির এবার বেশ খারাপ অবস্থা। লিগের ১২ ম্যাচ শেষে ৮ নম্বরে থাকা বায়ার্ন মাত্র ৫টিতে জিতেছে, ড্র করেছে ৫টিতে।
নতুন মৌসুমের শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকা বাযার্ন এদিন ৩১ মিনিটে ফন বাইতেনের গোলে এগিয়ে গিয়েও লিডটা ধরে রাখতে পারেনি। ১২ মিনিট পরই শালকে সমতায় ফেরে জোয়েল মাতিপের গোলে। কোচ লুইস ফন গল দলের পারফরম্যান্সে একটু বিরক্ত, ‘আমাদের লক্ষ্য ছিল শালকেকে হারানো। কিন্তু সেটা হয়নি। অনেক সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারিনি। এই ধারাটা বদলাতে হবে।’ তবে শালকে কোচ ফেলিক্স মাগাথ বায়ার্নকে রুখতে পেরে খুশি, ‘ফল এবং পারফরম্যান্স দুটিতেই আমি খুব খুশি।’
আনন্দে ভাসছেন আর্সেনাল কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারও। জুবার, ফ্যাব্রিগাস, আরশাভিনের গোলের সঙ্গে ক্রাডকের আত্মঘাতী গোল মিলিয়ে উলভারহ্যাম্পটনকে ৪-১-এ হারিয়ে পয়েন্ট তালিকার দুই নম্বরে উঠে গেছে আর্সেনাল। কিন্তু ম্যানচেস্টার সিটি কোচ মার্ভ হিউজের মনে আনন্দ নেই। লিগে টানা পঞ্চম ড্র করেছে তাঁর দল। পরশুর ড্রটি বার্নলির সঙ্গে (৩-৩)।
২-০-তে পিছিয়ে পড়েও ড্র করে খুশি হওয়াই উচিত ছিল হিউজের। কিন্তু খুশি নন তিনি এক সময় জয়ের আশা জেগে ওঠাতেই। আলেক্সান্ডার ও ফ্লেচার ৩২ মিনিটের মধ্যে দুই গোল করে এগিয়ে দেন বার্নলিকে। পরে শন রাইট-ফিলিপসের (৪৩) ও তোরের (৫৫) গোলে তা হয়ে যায় কাটাকাটি। পরে ৫৮ মিনিটে বেলামির গোলে এগিয়ে গিয়েও অগ্রগামিতা ধরে রাখতে পারেনি সিটি। ম্যাচ শেষের ৩ মিনিট আগে ম্যাকডোনাল্ডের গোলে ম্যাচ ড্র করে ফেলে বার্নলি।
সিরি ‘আ’র পরশুর দিনটি ছিল ফরাসি স্ট্রাইকার ডেভিড ত্রেজেগের। আটালান্টার বিপক্ষে জুভেন্টাসের ৫-২ গোলের জয়ে একটি গোল তাঁর। এই গোলেই ছুঁয়েছেন ব্যক্তিগত এক মাইলফলক।
জার্মানির সফলতম দলটির এবার বেশ খারাপ অবস্থা। লিগের ১২ ম্যাচ শেষে ৮ নম্বরে থাকা বায়ার্ন মাত্র ৫টিতে জিতেছে, ড্র করেছে ৫টিতে।
নতুন মৌসুমের শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকা বাযার্ন এদিন ৩১ মিনিটে ফন বাইতেনের গোলে এগিয়ে গিয়েও লিডটা ধরে রাখতে পারেনি। ১২ মিনিট পরই শালকে সমতায় ফেরে জোয়েল মাতিপের গোলে। কোচ লুইস ফন গল দলের পারফরম্যান্সে একটু বিরক্ত, ‘আমাদের লক্ষ্য ছিল শালকেকে হারানো। কিন্তু সেটা হয়নি। অনেক সুযোগ পেয়েও কাজে লাগাতে পারিনি। এই ধারাটা বদলাতে হবে।’ তবে শালকে কোচ ফেলিক্স মাগাথ বায়ার্নকে রুখতে পেরে খুশি, ‘ফল এবং পারফরম্যান্স দুটিতেই আমি খুব খুশি।’
আনন্দে ভাসছেন আর্সেনাল কোচ আর্সেন ওয়েঙ্গারও। জুবার, ফ্যাব্রিগাস, আরশাভিনের গোলের সঙ্গে ক্রাডকের আত্মঘাতী গোল মিলিয়ে উলভারহ্যাম্পটনকে ৪-১-এ হারিয়ে পয়েন্ট তালিকার দুই নম্বরে উঠে গেছে আর্সেনাল। কিন্তু ম্যানচেস্টার সিটি কোচ মার্ভ হিউজের মনে আনন্দ নেই। লিগে টানা পঞ্চম ড্র করেছে তাঁর দল। পরশুর ড্রটি বার্নলির সঙ্গে (৩-৩)।
২-০-তে পিছিয়ে পড়েও ড্র করে খুশি হওয়াই উচিত ছিল হিউজের। কিন্তু খুশি নন তিনি এক সময় জয়ের আশা জেগে ওঠাতেই। আলেক্সান্ডার ও ফ্লেচার ৩২ মিনিটের মধ্যে দুই গোল করে এগিয়ে দেন বার্নলিকে। পরে শন রাইট-ফিলিপসের (৪৩) ও তোরের (৫৫) গোলে তা হয়ে যায় কাটাকাটি। পরে ৫৮ মিনিটে বেলামির গোলে এগিয়ে গিয়েও অগ্রগামিতা ধরে রাখতে পারেনি সিটি। ম্যাচ শেষের ৩ মিনিট আগে ম্যাকডোনাল্ডের গোলে ম্যাচ ড্র করে ফেলে বার্নলি।
সিরি ‘আ’র পরশুর দিনটি ছিল ফরাসি স্ট্রাইকার ডেভিড ত্রেজেগের। আটালান্টার বিপক্ষে জুভেন্টাসের ৫-২ গোলের জয়ে একটি গোল তাঁর। এই গোলেই ছুঁয়েছেন ব্যক্তিগত এক মাইলফলক।
No comments