পন্টিংদের জন্য বিশাল বোনাস
অ্যাশেজ খুইয়ে বসা কিংবা টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে নেমে যাওয়া চার নম্বরে—অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে সাম্প্রতিক ব্যর্থতা দ্রুতই কাটিয়ে উঠছে রিকি পন্টিংয়ের দল। অ্যাশেজের পর ইংল্যান্ডকে ওয়ানডে সিরিজে ৬-১ ব্যবধানে হারানোর পর চ্যাম্পিয়নস ট্রফি জয়, সাফল্যের সেই ধারাবাহিকতা অস্ট্রেলিয়া টেনে নিল ভারতেও।
এমন সময় অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটারদের জন্য আনন্দের সংবাদ দিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। অনুমিত ধারণার চেয়ে গত ৪ বছরে বেশি আর্থিক লাভ করায় ক্রিকেটারদের বিশাল অঙ্কের বোনাস ঘোষণা করেছে বোর্ড। পাশাপাশি বেতনও বাড়ছে তাঁদের। কেন্দ্রীয় চুক্তিবদ্ধ ২৫ জন ক্রিকেটার বছরে মোট ২ কোটি ৩ লাখ ডলার বেতন পাবেন। গড়ে প্রত্যেকের কামাই হবে ১০ লাখ ডলার করে। তবে তাঁদের মধ্যে পন্টিং পাবেন সবচেয়ে বেশি। পাশাপাশি থাকছে বোনাস।
শুধু কেন্দ্রীয় চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটাররাই নন, রাজ্য পর্যায়ে চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটাররাও এই বোনাস পাচ্ছেন। যাঁদের কারও কারও বোনাসের পরিমাণ ১ লাখ ডলার পর্যন্ত। বিগত ৪ বছরের এই আয় থেকে বোনাস দেওয়া হচ্ছে বলে ২০০৫ সাল থেকে চুক্তিবদ্ধ সব ক্রিকেটার বোনাস পাচ্ছেন তাঁদের মোট আয়ের ১৬ শতাংশ। অর্থাত্ শেন ওয়ার্ন, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট আর জাস্টিন ল্যাঙ্গারদের মতো সাবেক ক্রিকেটাররাও পাচ্ছেন বোনাস। ২০০৬-০৭ অ্যাশেজের মাঝপথে টেস্ট ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়া ডেমিয়েন মার্টিনও পাচ্ছেন কমপক্ষে ১ লাখ ডলার।
২০০৫ সালে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এসিএ) সঙ্গে সিএর চুক্তি হওয়ার সময় ধারণা করা হয়েছিল, বোর্ডের সম্ভাব্য আয় হবে ৪৭৮ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু পরবর্তী সময়ে, বিশেষ করে ভারতের ক্রিকেট বাজার দ্রুত বিকশিত হওয়ায় ১০০ মিলিয়ন ডলার বেশি আয় করেছে সিএ। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটাররা সিএর সম্ভাব্য মোট আয়ের ২৫ শতাংশ পেয়ে থাকেন। অনুমিত অঙ্কের চেয়ে আয় বেশি হলে বাড়তি বোনাস দেওয়া হয়। কম হলে অবশ্য টাকা ফেরত দিতে হয় না। যদিও পরের বছর থেকে তাঁদের বেতন কমানো হয়।
সিএর বিশাল অঙ্কের বোনাস ঘোষণায় উচ্ছ্বসিত এসিএর প্রধান নির্বাহী পল মার্শ বলেছেন, ‘গত কয়েক বছরে খেলাটি যে এত ব্যাপকভাবে বিকশিত হয়েছে তার কৃতিত্ব ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া আর খেলোয়াড়দের। সম্ভাব্য আয়ের তুলনায় প্রকৃত আয় বেশি হওয়ায় তাদের এই বোনাস দেওয়া হচ্ছে।’
পন্টিংরাও নিশ্চয়ই খুশি হবেন। পন্টিংয়ের খুশি হওয়ার বাড়তি কারণ, আগের দিনই তিনি শঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন, টি-টোয়েন্টির টাকার ছড়াছড়িতে অস্ট্রেলিয়ার তরুণ ক্রিকেটাররা না জাতীয় দলের চেয়ে আইপিএলের মতো বেসরকারি লিগগুলোয় বেশি আকৃষ্ট হয়। ‘চ্যাম্পিয়নস লিগ আর আইপিএল থেকে বড় অঙ্কের টাকা আসায় তরুণ কিছু ক্রিকেটারের মনোভাব দেখে আমি উদ্বিগ্ন। আশা করি, পরবর্তী প্রজন্মের ক্রিকেটাররা আমার মতোই জাতীয় দলে খেলার জন্য মুখিয়ে থাকবে। আমি নিজে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছেড়ে দিয়েছি যেন আগামী কয়েক বছরে আমি ৫০ ওভার আর টেস্ট ক্রিকেটটা ভালো খেলতে পারি’—বলেছেন পন্টিং।
এমন সময় অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটারদের জন্য আনন্দের সংবাদ দিল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। অনুমিত ধারণার চেয়ে গত ৪ বছরে বেশি আর্থিক লাভ করায় ক্রিকেটারদের বিশাল অঙ্কের বোনাস ঘোষণা করেছে বোর্ড। পাশাপাশি বেতনও বাড়ছে তাঁদের। কেন্দ্রীয় চুক্তিবদ্ধ ২৫ জন ক্রিকেটার বছরে মোট ২ কোটি ৩ লাখ ডলার বেতন পাবেন। গড়ে প্রত্যেকের কামাই হবে ১০ লাখ ডলার করে। তবে তাঁদের মধ্যে পন্টিং পাবেন সবচেয়ে বেশি। পাশাপাশি থাকছে বোনাস।
শুধু কেন্দ্রীয় চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটাররাই নন, রাজ্য পর্যায়ে চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটাররাও এই বোনাস পাচ্ছেন। যাঁদের কারও কারও বোনাসের পরিমাণ ১ লাখ ডলার পর্যন্ত। বিগত ৪ বছরের এই আয় থেকে বোনাস দেওয়া হচ্ছে বলে ২০০৫ সাল থেকে চুক্তিবদ্ধ সব ক্রিকেটার বোনাস পাচ্ছেন তাঁদের মোট আয়ের ১৬ শতাংশ। অর্থাত্ শেন ওয়ার্ন, অ্যাডাম গিলক্রিস্ট আর জাস্টিন ল্যাঙ্গারদের মতো সাবেক ক্রিকেটাররাও পাচ্ছেন বোনাস। ২০০৬-০৭ অ্যাশেজের মাঝপথে টেস্ট ক্রিকেট ছেড়ে দেওয়া ডেমিয়েন মার্টিনও পাচ্ছেন কমপক্ষে ১ লাখ ডলার।
২০০৫ সালে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এসিএ) সঙ্গে সিএর চুক্তি হওয়ার সময় ধারণা করা হয়েছিল, বোর্ডের সম্ভাব্য আয় হবে ৪৭৮ মিলিয়ন ডলার। কিন্তু পরবর্তী সময়ে, বিশেষ করে ভারতের ক্রিকেট বাজার দ্রুত বিকশিত হওয়ায় ১০০ মিলিয়ন ডলার বেশি আয় করেছে সিএ। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটাররা সিএর সম্ভাব্য মোট আয়ের ২৫ শতাংশ পেয়ে থাকেন। অনুমিত অঙ্কের চেয়ে আয় বেশি হলে বাড়তি বোনাস দেওয়া হয়। কম হলে অবশ্য টাকা ফেরত দিতে হয় না। যদিও পরের বছর থেকে তাঁদের বেতন কমানো হয়।
সিএর বিশাল অঙ্কের বোনাস ঘোষণায় উচ্ছ্বসিত এসিএর প্রধান নির্বাহী পল মার্শ বলেছেন, ‘গত কয়েক বছরে খেলাটি যে এত ব্যাপকভাবে বিকশিত হয়েছে তার কৃতিত্ব ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া আর খেলোয়াড়দের। সম্ভাব্য আয়ের তুলনায় প্রকৃত আয় বেশি হওয়ায় তাদের এই বোনাস দেওয়া হচ্ছে।’
পন্টিংরাও নিশ্চয়ই খুশি হবেন। পন্টিংয়ের খুশি হওয়ার বাড়তি কারণ, আগের দিনই তিনি শঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন, টি-টোয়েন্টির টাকার ছড়াছড়িতে অস্ট্রেলিয়ার তরুণ ক্রিকেটাররা না জাতীয় দলের চেয়ে আইপিএলের মতো বেসরকারি লিগগুলোয় বেশি আকৃষ্ট হয়। ‘চ্যাম্পিয়নস লিগ আর আইপিএল থেকে বড় অঙ্কের টাকা আসায় তরুণ কিছু ক্রিকেটারের মনোভাব দেখে আমি উদ্বিগ্ন। আশা করি, পরবর্তী প্রজন্মের ক্রিকেটাররা আমার মতোই জাতীয় দলে খেলার জন্য মুখিয়ে থাকবে। আমি নিজে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছেড়ে দিয়েছি যেন আগামী কয়েক বছরে আমি ৫০ ওভার আর টেস্ট ক্রিকেটটা ভালো খেলতে পারি’—বলেছেন পন্টিং।
No comments