বদলাবেন না আফ্রিদি
প্রথম ম্যাচে ৫০ বলে ৭০, পরের ম্যাচে প্রথম বলেই আউট। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চলতি সিরিজের প্রথম দুই ওয়ানডের পারফরম্যান্সই যেন ব্যাট হাতে শহীদ আফ্রিদির পুরো ক্যারিয়ারের প্রতিচ্ছবি। ম্যাচের পরিস্থিতি, দলের অবস্থা যা-ই হোক ব্যাট হাতে মাঠে নামলে আফ্রিদির মন্ত্র বরাবরই একটাই—আক্রমণ। এখন তিনি ওয়ানডে দলের সহ-অধিনায়ক, ম্যাচ খেলেছেন ২৮৭টি, বয়সও ত্রিশ হতে চলল। দায়িত্ব কি তবে বদলে দেবে আফ্রিদির ব্যাটিংয়ের ধরন? ওয়ানডের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান বলেছেন, অভিজ্ঞতা-দায়িত্ব সবই ঠিক আছে, কিন্তু নিজের ব্যাটিংয়ের ধরন বিন্দুমাত্র পরিবর্তন করবেন না তিনি।
যাঁরা আফ্রিদির ধুমধাড়াক্কা ব্যাটিংয়ের ভক্ত, তাঁরা জেনে খুশিই হবেন যে খেলার ধরন তিনি বদলাতে চান না, ‘আমি ঝুঁকি নিয়ে খেলতে ভালোবাসি, এটাই আমার ধরন। আমি আমার খেলার ধরন বদলাব না। লোকের উচিত তাদের চিন্তাভাবনা, মানসিকতায় পরিবর্তন আনা।’ তাঁর মেজাজ কখনো কখনো দলের বিপদ ডেকে আনে, এটা অবশ্য মেনে নিয়েছেন আফ্রিদি। কেন এটি বদলাতে পারবেন না, দিয়েছেন সেটির ব্যাখ্যাও, ‘এটা আমার রক্তে মিশে আছে। ‘পাখতুন’দের জন্য উগ্র মেজাজটা স্বভাবজাত, তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছুই শান্ত হয়ে আসে। উগ্র মেজাজের কারণে জীবনে খারাপ অনেক কিছুই ঘটে যায় এবং এটা থেকে শিক্ষা নিতে হয়। কিছু লোক দ্রুত শেখে, কিছু শেখে সময় নিয়ে। আমিও সময় নিতে চাই।’
তাঁর দৃষ্টিতে ভারত, শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডেও পাকিস্তানের মতো অবস্থা। অথচ অন্য দলগুলো ওই দেশগুলোয় খেলতে গেলেও পাকিস্তানে আসতে রাজি না হওয়ায় ক্ষুব্ধ পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক, ‘পাকিস্তানে ধর্মের পর ক্রিকেটই সবকিছু। ক্রিকেটকে পাকিস্তানিরা পাগলের মতো পছন্দ করে এবং চায় দলগুলো পাকিস্তানে আসুক। আমরাও এটাই চাই।’
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে পাকিস্তানের পারফরম্যান্সও যেন আফ্রিদির মতোই। প্রথম ম্যাচে বিশাল জয়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচে বড় পরাজয়। আজ সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে পাকিস্তান তাই তাকিয়ে থাকবে আফ্রিদির দিকেই।
যাঁরা আফ্রিদির ধুমধাড়াক্কা ব্যাটিংয়ের ভক্ত, তাঁরা জেনে খুশিই হবেন যে খেলার ধরন তিনি বদলাতে চান না, ‘আমি ঝুঁকি নিয়ে খেলতে ভালোবাসি, এটাই আমার ধরন। আমি আমার খেলার ধরন বদলাব না। লোকের উচিত তাদের চিন্তাভাবনা, মানসিকতায় পরিবর্তন আনা।’ তাঁর মেজাজ কখনো কখনো দলের বিপদ ডেকে আনে, এটা অবশ্য মেনে নিয়েছেন আফ্রিদি। কেন এটি বদলাতে পারবেন না, দিয়েছেন সেটির ব্যাখ্যাও, ‘এটা আমার রক্তে মিশে আছে। ‘পাখতুন’দের জন্য উগ্র মেজাজটা স্বভাবজাত, তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সবকিছুই শান্ত হয়ে আসে। উগ্র মেজাজের কারণে জীবনে খারাপ অনেক কিছুই ঘটে যায় এবং এটা থেকে শিক্ষা নিতে হয়। কিছু লোক দ্রুত শেখে, কিছু শেখে সময় নিয়ে। আমিও সময় নিতে চাই।’
তাঁর দৃষ্টিতে ভারত, শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডেও পাকিস্তানের মতো অবস্থা। অথচ অন্য দলগুলো ওই দেশগুলোয় খেলতে গেলেও পাকিস্তানে আসতে রাজি না হওয়ায় ক্ষুব্ধ পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক, ‘পাকিস্তানে ধর্মের পর ক্রিকেটই সবকিছু। ক্রিকেটকে পাকিস্তানিরা পাগলের মতো পছন্দ করে এবং চায় দলগুলো পাকিস্তানে আসুক। আমরাও এটাই চাই।’
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে পাকিস্তানের পারফরম্যান্সও যেন আফ্রিদির মতোই। প্রথম ম্যাচে বিশাল জয়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচে বড় পরাজয়। আজ সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে পাকিস্তান তাই তাকিয়ে থাকবে আফ্রিদির দিকেই।
No comments