বরিশাল মেডিকেল সোয়াইন ফ্লু চিকিত্সায় পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেই
বরিশাল শেরেবাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সোয়াইন ফ্লু আক্রান্ত রোগীদের চিকিত্সা দেওয়ার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত নয়। একটি অপরিচ্ছন্ন কক্ষ বরাদ্দ করা ছাড়া হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। সোয়াইন ফ্লুর চিকিত্সায় এক কক্ষের একটি ইউনিট খোলা হলেও মেডিকেলে কর্মরত অনেকেই তা জানেন না।
জানা গেছে, হাসপাতালের জরুরি বিভাগের একটি কক্ষ সোয়াইন ফ্লু চিকিত্সার জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখানে কোনো ব্যবস্থাই নেই। চারটি শয্যা থাকলেও সেখানে নেই কোনো বিছানাপত্র। কক্ষটি স্যাঁতসেঁতে, জানালাগুলোও ভাঙা।
জরুরি বিভাগের ব্রাদার আনোয়ার হোসেন ও শাহাবুদ্দিন জানান, এখানে সোয়াইন ফ্লুর পরীক্ষা করা হয় না। পরীক্ষা করাতে হলে ঢাকায় যেতে হবে। এখানে ভর্তি হলে শুধু কাশি ও শ্বাসকষ্টের চিকিত্সা দেওয়া হয়।
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ সরকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘সোয়াইন ফ্লুর চিকিত্সা আমরা দিতে পারব, তবে রোগ নির্ণয়ের জন্য কোনো পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই।’
এদিকে সোয়াইন ফ্লু হয়েছে কি না, পরীক্ষা করাতে গতকাল সোমবার এক নারী হাসপাতালে এলে জরুরি বিভাগের এক চিকিত্সক খারাপ আচরণ করেছেন বলে অভিযোগ করেন তাঁর স্বামী। সাজিয়া আফরীন নামের ওই রোগী জানান, জ্বর, গলা ব্যাথা ও চোখ দিয়ে পানি পড়ার সমস্যা নিয়ে তিনি হাসপাতালে আসেন। দীর্ঘক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর সোয়াইন ফ্লুর একটি ইউনিটের খোঁজ পেলেও সেখানে কোনো চিকিত্সার ব্যবস্থা না থাকায় তিনি হতাশ হন।
জানা গেছে, হাসপাতালের জরুরি বিভাগের একটি কক্ষ সোয়াইন ফ্লু চিকিত্সার জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখানে কোনো ব্যবস্থাই নেই। চারটি শয্যা থাকলেও সেখানে নেই কোনো বিছানাপত্র। কক্ষটি স্যাঁতসেঁতে, জানালাগুলোও ভাঙা।
জরুরি বিভাগের ব্রাদার আনোয়ার হোসেন ও শাহাবুদ্দিন জানান, এখানে সোয়াইন ফ্লুর পরীক্ষা করা হয় না। পরীক্ষা করাতে হলে ঢাকায় যেতে হবে। এখানে ভর্তি হলে শুধু কাশি ও শ্বাসকষ্টের চিকিত্সা দেওয়া হয়।
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ধীরেন্দ্রনাথ সরকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘সোয়াইন ফ্লুর চিকিত্সা আমরা দিতে পারব, তবে রোগ নির্ণয়ের জন্য কোনো পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই।’
এদিকে সোয়াইন ফ্লু হয়েছে কি না, পরীক্ষা করাতে গতকাল সোমবার এক নারী হাসপাতালে এলে জরুরি বিভাগের এক চিকিত্সক খারাপ আচরণ করেছেন বলে অভিযোগ করেন তাঁর স্বামী। সাজিয়া আফরীন নামের ওই রোগী জানান, জ্বর, গলা ব্যাথা ও চোখ দিয়ে পানি পড়ার সমস্যা নিয়ে তিনি হাসপাতালে আসেন। দীর্ঘক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর সোয়াইন ফ্লুর একটি ইউনিটের খোঁজ পেলেও সেখানে কোনো চিকিত্সার ব্যবস্থা না থাকায় তিনি হতাশ হন।
No comments