আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছাড়লেন পন্টিং
টেস্ট-ওয়ানডে দুই ধরনের ক্রিকেটেই বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার। ২২ হাজারেরও বেশি আন্তর্জাতিক রান, ৬৪টি সেঞ্চুরি—এমন উজ্জ্বল ক্যারিয়ারেও কলঙ্ক হয়ে আছে তাঁর নেতৃত্বেই দুটি অ্যাশেজ হার। এই কলঙ্ক ঘোচাতেই কি না, অ্যাশেজ শেষেই ২০১৩ সালেও ইংল্যান্ডে আরেকটি অ্যাশেজ খেলার কথা বলেছেন রিকি পন্টিং। অ্যাশেজ হারের দিন পনেরো পর দিলেন আরেক ঘোষণা এবং সেটাও টেস্ট ও ওয়ানডে ক্যারিয়ার দীর্ঘায়িত করার লক্ষ্যে। আর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলবেন না অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক।
ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততর সংস্করণ থেকে অবসরের ঘোষণাটা হলো এ রকম, ‘অনেক চিন্তাভাবনা এবং সতর্ক বিবেচনার পর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত আমি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে জানিয়েছি।’ কারণটাও জানিয়ে দিয়েছেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক, ‘আমি মনে করি, এই সিদ্ধান্ত অস্ট্রেলীয় দলের হয়ে আমার টেস্ট ও ওয়ানডে ক্যারিয়ারকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ করে দেবে।’
হঠাত্ করেই যে পন্টিংয়ের এই সিদ্ধান্ত, সেটা নয়। অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক মনে করিয়ে দিলেন, ‘লন্ডনে (অ্যাশেজ সিরিজের) পঞ্চম টেস্ট শেষে আমি যেমন বলেছিলাম, যতটা সম্ভব আমি আমার টেস্ট ক্যারিয়ারটাকে দীর্ঘায়িত করতে চাই। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়ায় সে সুযোগটা পাব আমি। এখন আমি বিশ্রামের সময় পাব, যা আমার খুব কাজে দেবে।’
অ্যাশেজ সিরিজে পরাজয়ের পর নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক চিন্তাভাবনা করেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি, ‘গত ১০-১২ দিন আমি অনেক ভেবেছি, অ্যাশেজ নিয়ে, ক্যারিয়ারের ভবিষ্যত্ নিয়ে।’
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছাড়লেও অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে তাসমানিয়া এবং ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলে যাবেন পন্টিং।
২০০৫ সালে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি শুরু হওয়ার পর অস্ট্রেলিয়া ২৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেললেও পন্টিং খেলেছেন ১৭টি। প্রথম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৫৫ বলে হার না-মানা ৯৮ রানের ইনিংস খেললেও ক্রিকেটের এই ফরম্যাটে পন্টিং তাঁর সেরাটা দেখাতে পেরেছেন, এমনটা বলা যায় না। ১৭ ম্যাচে ২৮.৬৪ গড়ে করেছেন ৪০১ রান। টি-টোয়েন্টির বিবেচনায় মোটেও খারাপ নয়, কিন্তু ব্যাটসম্যান পন্টিংয়ের নামের সঙ্গে এটা ঠিক মানায় না। শেষ চারটি টি-টোয়েন্টি তাঁর রান ১, ১, ০, ২৫!
ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততর সংস্করণ থেকে অবসরের ঘোষণাটা হলো এ রকম, ‘অনেক চিন্তাভাবনা এবং সতর্ক বিবেচনার পর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত আমি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়াকে জানিয়েছি।’ কারণটাও জানিয়ে দিয়েছেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক, ‘আমি মনে করি, এই সিদ্ধান্ত অস্ট্রেলীয় দলের হয়ে আমার টেস্ট ও ওয়ানডে ক্যারিয়ারকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ করে দেবে।’
হঠাত্ করেই যে পন্টিংয়ের এই সিদ্ধান্ত, সেটা নয়। অস্ট্রেলিয়ান অধিনায়ক মনে করিয়ে দিলেন, ‘লন্ডনে (অ্যাশেজ সিরিজের) পঞ্চম টেস্ট শেষে আমি যেমন বলেছিলাম, যতটা সম্ভব আমি আমার টেস্ট ক্যারিয়ারটাকে দীর্ঘায়িত করতে চাই। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নেওয়ায় সে সুযোগটা পাব আমি। এখন আমি বিশ্রামের সময় পাব, যা আমার খুব কাজে দেবে।’
অ্যাশেজ সিরিজে পরাজয়ের পর নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক চিন্তাভাবনা করেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি, ‘গত ১০-১২ দিন আমি অনেক ভেবেছি, অ্যাশেজ নিয়ে, ক্যারিয়ারের ভবিষ্যত্ নিয়ে।’
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছাড়লেও অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে তাসমানিয়া এবং ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে টি-টোয়েন্টি খেলে যাবেন পন্টিং।
২০০৫ সালে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি শুরু হওয়ার পর অস্ট্রেলিয়া ২৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেললেও পন্টিং খেলেছেন ১৭টি। প্রথম আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ৫৫ বলে হার না-মানা ৯৮ রানের ইনিংস খেললেও ক্রিকেটের এই ফরম্যাটে পন্টিং তাঁর সেরাটা দেখাতে পেরেছেন, এমনটা বলা যায় না। ১৭ ম্যাচে ২৮.৬৪ গড়ে করেছেন ৪০১ রান। টি-টোয়েন্টির বিবেচনায় মোটেও খারাপ নয়, কিন্তু ব্যাটসম্যান পন্টিংয়ের নামের সঙ্গে এটা ঠিক মানায় না। শেষ চারটি টি-টোয়েন্টি তাঁর রান ১, ১, ০, ২৫!
No comments