ট্রেনের অগ্রিম টিকিট প্রথম দিনে বেশির ভাগ টিকিটই অবিক্রীত
ঈদ উপলক্ষে আন্তনগর ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়েছে গতকাল সোমবার থেকে। প্রথম দিন সাধারণ আসনের অনেক টিকিট অবিক্রীত রয়ে গেছে। তবে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত (এসি) বগির আসন পাননি আগ্রহীদের অনেকেই।
প্রথম দিন সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত টিকিট বিক্রি হয়েছে ৯৫৮টি। অবিক্রীত টিকিটগুলো কমলাপুর স্টেশনের চলতি কাউন্টারে পাওয়া যাবে। ১৪ সেপ্টেম্বর যেসব ট্রেন ঢাকা থেকে ছেড়ে যাবে, গতকাল সেগুলোর টিকিট বিক্রি করা হয়েছে।
গাজীপুরের জয়দেবপুর ও ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনেও গতকাল অগ্রিম টিকিট বিক্রি হয়েছে। টিকিট বিক্রি শুরু হয় সকাল নয়টায়। কিন্তু সেহিরর পর থেকেই লোকজন লাইনে দাঁড়াতে শুরু করেন। তবে সকাল ১০টার আগেই লাইন ফাঁকা হয়ে যায়। রেলওয়ে কর্মকর্তারা জানান, এবার তুলনামূলকভাবে টিকিট কিনতে আগ্রহীদের ভিড় ছিল কম। কারণ হিসেবে তাঁরা বলেন, অন্যবার পাঁচ দিনের অগ্রিম টিকিট দেওয়া হলেও এবার সাত দিনের টিকিট দেওয়া হচ্ছে। তাই প্রথম কয়েক দিন টিকিট বিক্রি কম হলেও ঈদের দু-তিন দিন আগের ট্রেনগুলোর টিকিটের জন্য ভিড় বেশি হবে।
কমলাপুর স্টেশনে রাজশাহীগামী সিল্কসিটি ট্রেনের টিকিট কিনতে আসা লোকমান হোসেন নামের এক ব্যক্তি বলেন, তিনি নিজে পরে যাবেন। পরিবারের সদস্যদের আগে পাঠিয়ে দেওয়ার জন্যই অগ্রিম টিকিট কিনেছেন।
একতা ট্রেনের প্রথম শ্রেণীর টিকিট নিতে এসে পাননি দিনাজপুরের যাত্রী আতিকুর রহমান। তিনি বলেন, প্রথম শ্রেণীর টিকিট কিনতে না পেয়ে শোভন চেয়ার টিকিট কিনেছেন।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, ঈদ উপলক্ষে কমলাপুর, জয়দেবপুর ও ঢাকা বিমানবন্দর হয়ে ২২টি আন্তনগর ট্রেন চলাচল করবে। এসব ট্রেনে প্রতিদিন প্রায় সাড়ে ১৪ হাজার যাত্রী ভ্রমণ করতে পারবে। ঈদ ঘনিয়ে এলে চাহিদার কথা বিবেচনা করে ট্রেনগুলোতে অতিরিক্ত কিছু বগি সংযোজন করা হবে। এর ফলে ট্রেনগুলো অতিরিক্ত প্রায় আড়াই হাজার যাত্রী বহন করতে পারবে।
জানা গেছে, ২২টি আন্তনগর ট্রেনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বগিতে আসন রয়েছে এক হাজার ৭০০, প্রথম শ্রেণীতে ৯০০, শোভন চেয়ার সাড়ে সাত হাজার এবং শোভন চার হাজার ৭০০টি।
এ ছাড়া ঈদ উপলক্ষে ১৮ থেকে ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুটি বিশেষ আন্তনগর ও দুটি বিশেষ মেইল ট্রেন চালু করা হবে। এই ট্রেনগুলোর টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১১ সেপ্টেম্বর থেকে। একটি আন্তনগর বিশেষ ট্রেন ঢাকার সেনানিবাস স্টেশন থেকে রাজশাহী যাবে। অপরটি চলাচল করবে জয়দেবপুর থেকে সান্তাহার পর্যন্ত। দুটি মেইল ট্রেন চলবে ঢাকার কমলাপুর-ময়মনসিংহ-দেওয়ানগঞ্জ রুটে। কমলাপুর ও সেনানিবাস থেকে যে বিশেষ ট্রেনগুলো ছেড়ে যাবে, সেগুলোর টিকিট কমলাপুর, বিমানবন্দর ও জয়দেবপুরে পাওয়া যাবে। জয়দেবপুর-সান্তাহার রুটের জন্য নির্ধারিত ট্রেনের টিকিট বিক্রি হবে শুধু জয়দেবপুর থেকে।
রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা মিয়াজাহান প্রথম আলোকে বলেন, তুলনামূলকভাবে এবার টিকিট বিক্রি কম। অনেক টিকিট অবিক্রীত রয়ে গেছে। অবিক্রীত টিকিট যাত্রার আগমুহূর্ত পর্যন্ত বিক্রি করা হবে।
প্রথম দিন সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত টিকিট বিক্রি হয়েছে ৯৫৮টি। অবিক্রীত টিকিটগুলো কমলাপুর স্টেশনের চলতি কাউন্টারে পাওয়া যাবে। ১৪ সেপ্টেম্বর যেসব ট্রেন ঢাকা থেকে ছেড়ে যাবে, গতকাল সেগুলোর টিকিট বিক্রি করা হয়েছে।
গাজীপুরের জয়দেবপুর ও ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনেও গতকাল অগ্রিম টিকিট বিক্রি হয়েছে। টিকিট বিক্রি শুরু হয় সকাল নয়টায়। কিন্তু সেহিরর পর থেকেই লোকজন লাইনে দাঁড়াতে শুরু করেন। তবে সকাল ১০টার আগেই লাইন ফাঁকা হয়ে যায়। রেলওয়ে কর্মকর্তারা জানান, এবার তুলনামূলকভাবে টিকিট কিনতে আগ্রহীদের ভিড় ছিল কম। কারণ হিসেবে তাঁরা বলেন, অন্যবার পাঁচ দিনের অগ্রিম টিকিট দেওয়া হলেও এবার সাত দিনের টিকিট দেওয়া হচ্ছে। তাই প্রথম কয়েক দিন টিকিট বিক্রি কম হলেও ঈদের দু-তিন দিন আগের ট্রেনগুলোর টিকিটের জন্য ভিড় বেশি হবে।
কমলাপুর স্টেশনে রাজশাহীগামী সিল্কসিটি ট্রেনের টিকিট কিনতে আসা লোকমান হোসেন নামের এক ব্যক্তি বলেন, তিনি নিজে পরে যাবেন। পরিবারের সদস্যদের আগে পাঠিয়ে দেওয়ার জন্যই অগ্রিম টিকিট কিনেছেন।
একতা ট্রেনের প্রথম শ্রেণীর টিকিট নিতে এসে পাননি দিনাজপুরের যাত্রী আতিকুর রহমান। তিনি বলেন, প্রথম শ্রেণীর টিকিট কিনতে না পেয়ে শোভন চেয়ার টিকিট কিনেছেন।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, ঈদ উপলক্ষে কমলাপুর, জয়দেবপুর ও ঢাকা বিমানবন্দর হয়ে ২২টি আন্তনগর ট্রেন চলাচল করবে। এসব ট্রেনে প্রতিদিন প্রায় সাড়ে ১৪ হাজার যাত্রী ভ্রমণ করতে পারবে। ঈদ ঘনিয়ে এলে চাহিদার কথা বিবেচনা করে ট্রেনগুলোতে অতিরিক্ত কিছু বগি সংযোজন করা হবে। এর ফলে ট্রেনগুলো অতিরিক্ত প্রায় আড়াই হাজার যাত্রী বহন করতে পারবে।
জানা গেছে, ২২টি আন্তনগর ট্রেনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বগিতে আসন রয়েছে এক হাজার ৭০০, প্রথম শ্রেণীতে ৯০০, শোভন চেয়ার সাড়ে সাত হাজার এবং শোভন চার হাজার ৭০০টি।
এ ছাড়া ঈদ উপলক্ষে ১৮ থেকে ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুটি বিশেষ আন্তনগর ও দুটি বিশেষ মেইল ট্রেন চালু করা হবে। এই ট্রেনগুলোর টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১১ সেপ্টেম্বর থেকে। একটি আন্তনগর বিশেষ ট্রেন ঢাকার সেনানিবাস স্টেশন থেকে রাজশাহী যাবে। অপরটি চলাচল করবে জয়দেবপুর থেকে সান্তাহার পর্যন্ত। দুটি মেইল ট্রেন চলবে ঢাকার কমলাপুর-ময়মনসিংহ-দেওয়ানগঞ্জ রুটে। কমলাপুর ও সেনানিবাস থেকে যে বিশেষ ট্রেনগুলো ছেড়ে যাবে, সেগুলোর টিকিট কমলাপুর, বিমানবন্দর ও জয়দেবপুরে পাওয়া যাবে। জয়দেবপুর-সান্তাহার রুটের জন্য নির্ধারিত ট্রেনের টিকিট বিক্রি হবে শুধু জয়দেবপুর থেকে।
রেলওয়ের ঢাকা বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা মিয়াজাহান প্রথম আলোকে বলেন, তুলনামূলকভাবে এবার টিকিট বিক্রি কম। অনেক টিকিট অবিক্রীত রয়ে গেছে। অবিক্রীত টিকিট যাত্রার আগমুহূর্ত পর্যন্ত বিক্রি করা হবে।
No comments