মহাকাশ স্টেশনে শব্দ-গন্ধের অভিজ্ঞতায় অভিভূত নভোচারীরা
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) প্রথমবার ভ্রমণে যাওয়া একজন নভোচারীর কাছে সেখানকার খাবার, সেখানে খেয়াযান চালু হওয়ার শব্দ, বাতাসের গন্ধ সবকিছুই চমকপ্রদ মনে হয়েছে। এ যেন এক মহাজাগতিক অভিজ্ঞতা। সম্প্রতি খেয়াযান ডিসকভারিতে চড়ে আইএসএসে প্রথমবার পদার্পণকারী নভোচারীরা এমন অভিজ্ঞতার কথাই জানালেন। গত সপ্তাহে ডিসকভারিতে করে সাতজন নভোচারী আইএসএসে যান। তাঁদের মধ্যে তিনজনের এটা প্রথম মহাকাশ অভিযান ।
ডিসকভারির পাইলট কেভিন ফোর্ডের প্রথম মহাকাশ অভিযান এটি। অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে গত শুক্রবার আইএসএস থেকে তিনি বললেন, ‘আমি যা আশা করেছিলাম, তার চেয়ে খুবই খুবই আলাদা এখানকার (আইএসএস) পরিবেশ। বিশেষ করে মহাকাশে হাঁটাহাঁটি শেষে নভোচারীরা আইএসএসে ফিরলে যে গন্ধটা পাওয়া যায় তা খুবই অদ্ভুত। এমন গন্ধ আমি আগে কখনোই পাইনি। তবে এই গন্ধ কখনো ভুলবও না।’ অতীতে নভোচারীরা মহাশূন্যের ওই গন্ধ সম্পর্কে বর্ণনা করতে গিয়ে একে ওজোন গ্যাস বা বারুদের গন্ধের সঙ্গে তুলনা করেন।
ফোর্ড জানালেন, মহাকাশ স্টেশনে শব্দও ভিন্ন মাত্রায় শোনা যায়। ডিসকভারির ইঞ্জিন যখন চালু হয়, তখন পৃথিবীর তুলনায় তা অনেক জোরে শোনা যায় সেখানে। আইএসএসের খাবারকে অসাধারণ উল্লেখ করে প্রথমবার মহাকাশ অভিযানে আসা আরেক নভোচারী নিকোল স্কট বলেন, ‘এখানে জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, রাশিয়া ও ইউরোপের খাবার পাওয়া যায়। সবার জন্যই কিছু না কিছু পাবেন আপনি।’
মহাকাশ স্টেশনের বর্তমান অবস্থা জানাতে গিয়ে মহাকাশ যাত্রায় অভিজ্ঞ ডিসকভারির কমান্ডার রিক স্টুরকো বললেন, ‘গত ফ্লাইটে এসে যেসব কাজ বাকি দেখে গিয়েছিলাম, তার সবই করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনটি নিয়ে এর অংশীদাররা গর্ববোধ করতে পারেন।’ এ নিয়ে চতুর্থবার আইএসএসে এলেন তিনি। এই অভিযানে ডিসকভারির ১৩ দিন আইএসএসে অবস্থান করার কথা।
ডিসকভারির পাইলট কেভিন ফোর্ডের প্রথম মহাকাশ অভিযান এটি। অভিজ্ঞতা জানাতে গিয়ে গত শুক্রবার আইএসএস থেকে তিনি বললেন, ‘আমি যা আশা করেছিলাম, তার চেয়ে খুবই খুবই আলাদা এখানকার (আইএসএস) পরিবেশ। বিশেষ করে মহাকাশে হাঁটাহাঁটি শেষে নভোচারীরা আইএসএসে ফিরলে যে গন্ধটা পাওয়া যায় তা খুবই অদ্ভুত। এমন গন্ধ আমি আগে কখনোই পাইনি। তবে এই গন্ধ কখনো ভুলবও না।’ অতীতে নভোচারীরা মহাশূন্যের ওই গন্ধ সম্পর্কে বর্ণনা করতে গিয়ে একে ওজোন গ্যাস বা বারুদের গন্ধের সঙ্গে তুলনা করেন।
ফোর্ড জানালেন, মহাকাশ স্টেশনে শব্দও ভিন্ন মাত্রায় শোনা যায়। ডিসকভারির ইঞ্জিন যখন চালু হয়, তখন পৃথিবীর তুলনায় তা অনেক জোরে শোনা যায় সেখানে। আইএসএসের খাবারকে অসাধারণ উল্লেখ করে প্রথমবার মহাকাশ অভিযানে আসা আরেক নভোচারী নিকোল স্কট বলেন, ‘এখানে জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, রাশিয়া ও ইউরোপের খাবার পাওয়া যায়। সবার জন্যই কিছু না কিছু পাবেন আপনি।’
মহাকাশ স্টেশনের বর্তমান অবস্থা জানাতে গিয়ে মহাকাশ যাত্রায় অভিজ্ঞ ডিসকভারির কমান্ডার রিক স্টুরকো বললেন, ‘গত ফ্লাইটে এসে যেসব কাজ বাকি দেখে গিয়েছিলাম, তার সবই করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনটি নিয়ে এর অংশীদাররা গর্ববোধ করতে পারেন।’ এ নিয়ে চতুর্থবার আইএসএসে এলেন তিনি। এই অভিযানে ডিসকভারির ১৩ দিন আইএসএসে অবস্থান করার কথা।
No comments