আফগানিস্তান নিয়ে জার্মানি ও ব্রিটেনের সম্মেলনের ডাক
জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মারকেল বলেছেন, আফগানিস্তানে ন্যাটো জোটের সাম্প্রতিক বিমান হামলায় যদি কোনো বেসামরিক লোক নিহত হয়ে থাকে, তাহলে তিনি গভীরভাবে দুঃখিত। এদিকে আফগানিস্তান নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের প্রস্তাব দিয়েছে জার্মানি, ব্রিটেন ও ফ্রান্স।
বার্লিনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউনের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে মারকেল বলেন, ‘যদি সেখানে কোনো বেসামরিক লোক নিহত হয়ে থাকে, তাহলে আমি গভীরভাবে দুঃখিত।’ উত্তরাঞ্চলীয় কুন্দুজ প্রদেশে চালানো ওই বিমান হামলার দ্রুত, সম্পূর্ণ ও খোলামেলা তদন্তের আহ্বান জানান তিনি।
কুন্দুজ প্রদেশের গভর্নর মোহাম্মদ ওমর জানান, ওই বিমান হামলায় নিহত হয়েছে ৫৪ জন। তাদের মধ্যে একটি শিশুসহ ছয়জন বেসামরিক লোক ছিল।
জার্মান চ্যান্সেলর মারকেল ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ব্রাউন এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, আফগানিস্তানের ওপর এ বছরের মধ্যে বড় ধরনের সম্মেলন হওয়া উচিত। বার্লিনের যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা বলেন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজির সঙ্গে যৌথভাবে তাঁরা এই সম্মেলনের উদ্যোগ নিচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর সঙ্গে কথা হয়েছে।
জার্মান চ্যান্সেলর বলেন, ‘ক্ষমতার উত্তরণের আসন্ন এই সময়ে আফগান সরকারকে আরও বেশি দায়দায়িত্ব নেওয়ার জন্য প্রস্তুত করার পরিকল্পনা করছি আমরা। আমরা তাদের প্রশিক্ষণ ও বেসামরিক পুনর্গঠন কর্মসূচিতে সহায়তা করব। একই সঙ্গে আফগানিস্তানের নিরাপত্তা-কাঠামো সুদৃঢ় করাও আমাদের লক্ষ্য। এ লক্ষ্যে আমাদের চূড়ান্তভাবে এগোতে হবে। আর আফগানরা যত বেশি নিরাপত্তার দায়দায়িত্ব নেবে, আন্তর্জাতিক বাহিনীর উপস্থিতি ততই কমবে।’
গর্ডন ব্রাউন অবশ্য আফগানিস্তানে সেনাসংখ্যা কমানোর কোনো উল্লেখ করেননি। এ ব্যাপারে কোনো সময়সীমা উল্লেখ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন মারকেল।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ব্রাউন বলেন, সম্মেলনে আফগান সরকার, জাতিসংঘ, ন্যাটো ও আফগানিস্তানে ন্যাটো মিশনে অবদান রাখা গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর সম্মিলন ঘটবে।
ব্রাউন বলেন, নাইন-ইলেভেনের পরবর্তী আট বছরে আফগানিস্তানের অর্জন অনেক। এখন নিজেদের দায়দায়িত্ব গ্রহণে আফগান জনগণকে কীভাবে আরও সম্পৃক্ত করা যায়, সেই বিষয়টি দেখা হচ্ছে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্মেলনে নিরাপত্তা ও উন্নয়ন বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়া হবে। সম্মেলনের স্থান এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।
বার্লিনে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউনের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে মারকেল বলেন, ‘যদি সেখানে কোনো বেসামরিক লোক নিহত হয়ে থাকে, তাহলে আমি গভীরভাবে দুঃখিত।’ উত্তরাঞ্চলীয় কুন্দুজ প্রদেশে চালানো ওই বিমান হামলার দ্রুত, সম্পূর্ণ ও খোলামেলা তদন্তের আহ্বান জানান তিনি।
কুন্দুজ প্রদেশের গভর্নর মোহাম্মদ ওমর জানান, ওই বিমান হামলায় নিহত হয়েছে ৫৪ জন। তাদের মধ্যে একটি শিশুসহ ছয়জন বেসামরিক লোক ছিল।
জার্মান চ্যান্সেলর মারকেল ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ব্রাউন এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, আফগানিস্তানের ওপর এ বছরের মধ্যে বড় ধরনের সম্মেলন হওয়া উচিত। বার্লিনের যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তাঁরা বলেন, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজির সঙ্গে যৌথভাবে তাঁরা এই সম্মেলনের উদ্যোগ নিচ্ছেন। বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোর সঙ্গে কথা হয়েছে।
জার্মান চ্যান্সেলর বলেন, ‘ক্ষমতার উত্তরণের আসন্ন এই সময়ে আফগান সরকারকে আরও বেশি দায়দায়িত্ব নেওয়ার জন্য প্রস্তুত করার পরিকল্পনা করছি আমরা। আমরা তাদের প্রশিক্ষণ ও বেসামরিক পুনর্গঠন কর্মসূচিতে সহায়তা করব। একই সঙ্গে আফগানিস্তানের নিরাপত্তা-কাঠামো সুদৃঢ় করাও আমাদের লক্ষ্য। এ লক্ষ্যে আমাদের চূড়ান্তভাবে এগোতে হবে। আর আফগানরা যত বেশি নিরাপত্তার দায়দায়িত্ব নেবে, আন্তর্জাতিক বাহিনীর উপস্থিতি ততই কমবে।’
গর্ডন ব্রাউন অবশ্য আফগানিস্তানে সেনাসংখ্যা কমানোর কোনো উল্লেখ করেননি। এ ব্যাপারে কোনো সময়সীমা উল্লেখ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন মারকেল।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ব্রাউন বলেন, সম্মেলনে আফগান সরকার, জাতিসংঘ, ন্যাটো ও আফগানিস্তানে ন্যাটো মিশনে অবদান রাখা গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর সম্মিলন ঘটবে।
ব্রাউন বলেন, নাইন-ইলেভেনের পরবর্তী আট বছরে আফগানিস্তানের অর্জন অনেক। এখন নিজেদের দায়দায়িত্ব গ্রহণে আফগান জনগণকে কীভাবে আরও সম্পৃক্ত করা যায়, সেই বিষয়টি দেখা হচ্ছে।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্মেলনে নিরাপত্তা ও উন্নয়ন বিষয়ে দৃষ্টি দেওয়া হবে। সম্মেলনের স্থান এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।
No comments