ভারতের যমুনা নদী হয়ে উঠেছে অ্যান্টিবায়োটিকরোধী ব্যাকটেরিয়ার অভয়ারণ্য
ভারতের
যমুনা নদী অ্যান্টিবায়োটিক রোধী ব্যাকটেরিয়ায় ভরে উঠেছে। এ সব ব্যাকটেরিয়া
কেবল সচরাচর ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিকই কেবল প্রতিরোধ করতে পারে না বরং
ঠেকাতে পারে জীবন রক্ষাকারী হিসেবে পরিচিত অত্যাধুনিক অ্যান্টিবায়োটিক।
ভারতের ভুপালস্থ ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব সায়েন্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ বা আইআইএসইআর এবং সুইডেনের রয়্যাল ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজির যৌথ বৈজ্ঞানিক-জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ভারতের অন্যতম মারাত্মক ভাবে দূষিত নদী যমুনায় জমা হচ্ছে বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদান এবং ভারী ধাতু। এতে নদীর এবং নদী তীরবর্তী জীবকুলের ওপর মারাত্মক প্রতিক্রিয়া পড়ছে বলে জরিপে দেখা গেছে।
যমুনা নদীতে অ্যান্টি বায়োটিকরোধী ব্যাকটেরিয়ার উচ্চমাত্রায় উপস্থিতি দেখতে পেয়েছেন গবেষকরা। যক্ষ্মা বা চোখ ওঠার মতো রোগের চিকিৎসায় যে সব অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার হয় তা ঠেকানোর মতো জিন পাওয়া গেছে এ সব ব্যাকটেরিয়ার শরীরে। এ ছাড়া, কার্বোবেনম জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিককে চিকিৎসকরা সংক্রমণ বিরোধী লড়াইয়ের শেষ অস্ত্র হিসেবে মনে করে থাকেন। কিন্তু যমুনার দূষিত পানির ব্যাকটেরিয়া হেলায় সে রকম অস্ত্রকে ঠেকানোর বা অকেজো করে দেয়ার সক্ষমতা অর্জন করেছে। এ গবেষণা-জরিপের ফলাফল প্রকাশ হয়েছে বিজ্ঞান সাময়িকী এনভেরমেন্টাল মাইক্রোবায়োমি'তে।
যমুনার পানিতে এ জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিকে উপস্থিতি ধরা পড়েছে গবেষকদের কাছে। হাসপাতালের বর্জ্য শোধন না করে সরাসরি নদীতে ফেলে দেয়ার কারণেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। অর্থাৎ ব্যাকটেরিয়াগোষ্ঠী এ জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক ঠঠেকানোর সক্ষমতা অর্জন করছে।
অ্যান্টিবায়োটিকরোধী ব্যাকটেরিয়াকে সাধারণ ভাবে সুপারবাগ বা মহাশক্তিধর অণুজীব হিসেবে উল্লেখ করা হয়। সংক্ষেপে একে মহাঅণুজীব বলা যেতে পারে। বিশ্বে এ জাতীয় অণুজীবের সংখ্যা প্রায় প্রতিদিনই বাড়ছে এবং মানুষের জন্য ভয়াবহ হুমকি হয়ে দেখা দিচ্ছে। ভারতের মহাঅণূজীব নদী বাহিত হয়ে সাগর এবং সেখান থেকে ক্রমেই মহাসাগরের মাধ্যমে বিশ্বেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। মহাঅণুজীব নানা ভাবে বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে এবং এটি তার ছড়িয়ে পড়ার অন্যতম পদ্ধতি।
ভারতের ভুপালস্থ ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব সায়েন্স এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ বা আইআইএসইআর এবং সুইডেনের রয়্যাল ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজির যৌথ বৈজ্ঞানিক-জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
ভারতের অন্যতম মারাত্মক ভাবে দূষিত নদী যমুনায় জমা হচ্ছে বিষাক্ত রাসায়নিক উপাদান এবং ভারী ধাতু। এতে নদীর এবং নদী তীরবর্তী জীবকুলের ওপর মারাত্মক প্রতিক্রিয়া পড়ছে বলে জরিপে দেখা গেছে।
যমুনা নদীতে অ্যান্টি বায়োটিকরোধী ব্যাকটেরিয়ার উচ্চমাত্রায় উপস্থিতি দেখতে পেয়েছেন গবেষকরা। যক্ষ্মা বা চোখ ওঠার মতো রোগের চিকিৎসায় যে সব অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার হয় তা ঠেকানোর মতো জিন পাওয়া গেছে এ সব ব্যাকটেরিয়ার শরীরে। এ ছাড়া, কার্বোবেনম জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিককে চিকিৎসকরা সংক্রমণ বিরোধী লড়াইয়ের শেষ অস্ত্র হিসেবে মনে করে থাকেন। কিন্তু যমুনার দূষিত পানির ব্যাকটেরিয়া হেলায় সে রকম অস্ত্রকে ঠেকানোর বা অকেজো করে দেয়ার সক্ষমতা অর্জন করেছে। এ গবেষণা-জরিপের ফলাফল প্রকাশ হয়েছে বিজ্ঞান সাময়িকী এনভেরমেন্টাল মাইক্রোবায়োমি'তে।
যমুনার পানিতে এ জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিকে উপস্থিতি ধরা পড়েছে গবেষকদের কাছে। হাসপাতালের বর্জ্য শোধন না করে সরাসরি নদীতে ফেলে দেয়ার কারণেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। অর্থাৎ ব্যাকটেরিয়াগোষ্ঠী এ জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক ঠঠেকানোর সক্ষমতা অর্জন করছে।
অ্যান্টিবায়োটিকরোধী ব্যাকটেরিয়াকে সাধারণ ভাবে সুপারবাগ বা মহাশক্তিধর অণুজীব হিসেবে উল্লেখ করা হয়। সংক্ষেপে একে মহাঅণুজীব বলা যেতে পারে। বিশ্বে এ জাতীয় অণুজীবের সংখ্যা প্রায় প্রতিদিনই বাড়ছে এবং মানুষের জন্য ভয়াবহ হুমকি হয়ে দেখা দিচ্ছে। ভারতের মহাঅণূজীব নদী বাহিত হয়ে সাগর এবং সেখান থেকে ক্রমেই মহাসাগরের মাধ্যমে বিশ্বেও ছড়িয়ে পড়তে পারে। মহাঅণুজীব নানা ভাবে বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে এবং এটি তার ছড়িয়ে পড়ার অন্যতম পদ্ধতি।
ভারতের যমুনা নদীর একটি স্বাভাবিক দৃশ্য |
No comments