যুদ্ধ অকল্পনীয় বিপর্যয় ডেকে আনবে- পুতিন
ইরান
ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে যুদ্ধের ভয়াবহতা সম্পর্কে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন, ইরান-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ
হলে যে বিপর্যয় ডেকে আনবে তা হবে অকল্পনীয় এক পরিণতি। অন্যদিকে জাতিসংঘের
মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরাঁ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান
জানিয়েছেন। ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের রণপ্রস্তুতির খবরে এমন হুঁশিয়ারি দেয়া
হচ্ছে। শুক্রবার ইরানে হামলা চালানোর নির্দেশ দেয়ার পরও সিদ্ধান্ত থেকে
ফিরে আসেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তার এ সিদ্ধান্তকে যথার্থ বলে
মন্তব্য করেছেন জর্জটাউন ইউনিভার্সিটির মিডল ইস্টার্ন পলিটিক্স বিষয়ক
প্রফেসর তৃতা পারসি। তিনি ন্যাশনাল ইরানিয়ান আমেরিকান কাউন্সিলের সাবেক
সভাপতিও। তিনি বলেছেন, ট্রাম্পের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও, জাতীয়
নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টন সহ উপদেষ্টাদের বর্তমান উত্তেজনাকর
পরিস্থিতির জন্য অনেকটাই দায়ী করা যায়।
তার ভাষায়, আমরা এমন একটি অবস্থায় আছি, যা অত্যন্ত ভয়াবহ। হামলার সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে এসে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঠিক কাজটিই করেছেন। এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, তাকে তার উপদেষ্টারা ভুলপথে পরিচালিত করেছিলেন। যেমনটা ঘটেছিল ভেনিজুয়েলার ক্ষেত্রে। তাতে ভেনিজুয়েলা ইস্যুতে অত্যন্ত আগ্রাসী নীতি নিতে উদ্বুদ্ধ কর াহয়েছে। এ জন্য তৃতা পারসি উভয় পক্ষকে বিরত থেকে আলোচনার টেবিলে বসার আহ্বান জানান। তবে যতক্ষণ ইরানের ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ থাকবে ততক্ষণ যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনায় ইরান সাড়া দেবে বলে মনে হয় না। যুক্তরাষ্ট্র যেহেতু সংযম দেখিয়েছে শুক্রবার তাই ইরানের উচিত বুদ্ধিদীপ্ত শান্ত সাড়া দেয়া। ইরানিদের উল্লাসিত হওয়া উচিত নয়। তাদের কিছু বলাও উচিত নয়। তাদের সন্তুষ্ট থাকা উচিত যে, ট্রাম্প শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন।
তার ভাষায়, আমরা এমন একটি অবস্থায় আছি, যা অত্যন্ত ভয়াবহ। হামলার সিদ্ধান্ত থেকে ফিরে এসে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঠিক কাজটিই করেছেন। এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, তাকে তার উপদেষ্টারা ভুলপথে পরিচালিত করেছিলেন। যেমনটা ঘটেছিল ভেনিজুয়েলার ক্ষেত্রে। তাতে ভেনিজুয়েলা ইস্যুতে অত্যন্ত আগ্রাসী নীতি নিতে উদ্বুদ্ধ কর াহয়েছে। এ জন্য তৃতা পারসি উভয় পক্ষকে বিরত থেকে আলোচনার টেবিলে বসার আহ্বান জানান। তবে যতক্ষণ ইরানের ওপর অর্থনৈতিক অবরোধ থাকবে ততক্ষণ যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনায় ইরান সাড়া দেবে বলে মনে হয় না। যুক্তরাষ্ট্র যেহেতু সংযম দেখিয়েছে শুক্রবার তাই ইরানের উচিত বুদ্ধিদীপ্ত শান্ত সাড়া দেয়া। ইরানিদের উল্লাসিত হওয়া উচিত নয়। তাদের কিছু বলাও উচিত নয়। তাদের সন্তুষ্ট থাকা উচিত যে, ট্রাম্প শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছেন।
No comments