মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধের দামামা: প্রতিরক্ষামন্ত্রী ছাড়া বিপাকে ট্রামপ প্রশাসন মার্কিন ড্রোনের ছবি প্রকাশ করলো ইরান
কঠিন
এক সময় পার করছে পেন্টাগন। মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের সঙ্গে যখন যুদ্ধ লাগে লাগে
অবস্থা তখন মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নেই কোনো মন্ত্রী।
গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী প্যাট্রিক শানাহান
পদত্যাগ করেছেন। এরপর থেকে মার্কিন প্রশাসনের অন্যতম এবং বর্তমান সময়ের
সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পদে কেউ নেই।
নিউ ইয়র্কের ডেমোক্রেট দলের সিনেটর চাক শুমার বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি কঠিন সময়। ইরানের সঙ্গে যা চলছে এবং উত্তেজনা যখন তুঙ্গে তখন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে কেউ না থাকা হতাশাজনক। তিনি আরো দাবি করেন, এই অবস্থা প্রমাণ করে যে ট্রামপ প্রশাসনের মধ্যে অস্থিরতা বিরাজ করছে। তাদের অনেক পদ শূন্য পড়ে রয়েছে।
এর মধ্যে সব থেকে স্পর্শকাতর অবস্থা প্রতিরক্ষা বিভাগে দেখা যাচ্ছে।
শানাহানের স্থানে নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে যোগ দেয়ার কথা রয়েছে সেনা সচিব মার্ক এস্পারের। তারা উভয়ই ইরান ইস্যুতে হওয়া হোয়াইট হাউসের বৈঠকগুলোতে অংশ নিচ্ছেন। সমপ্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন ধ্বংসের পর ইরানের বিরুদ্ধে কেমন হামলা চালানো হবে সে বিষয়ে যে জরুরি সভা ডেকেছিলেন ডনাল্ড ট্রামপ তাতেও অংশ নেন শানাহান ও এস্পার।
আগামী রোববার ভারপ্রাপ্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন এস্পার। এরপর মঙ্গলবার ন্যাটোর প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসবেন তিনি। কিন্তু এখানেই আসল চ্যালেঞ্জ তার সামনে। তাকে মিত্র রাষ্ট্রগুলোকে বুঝাতে হবে যে তিনিই দায়িত্বে আছেন এবং ট্রামপ প্রশাসন নিরাপত্তা ইস্যুতে স্থিতিশীল রয়েছে। একইসঙ্গে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের প্রতি মিত্রদের সমর্থন আদায় করাও তার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে হাজির হবে।
ছবি প্রকাশ
প্রথমবারের মতো মার্কিন চালকহীন বিমান আরকিউ-৪এ’র ধ্বংসাবশেষের ছবি প্রকাশ করেছে ইরান। বৃহস্পতিবার ইরানের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশের পর দেশটির সশস্ত্র বাহিনী আইআরজিসি একে ভূ-পাতিত করে। এরপর শুক্রবার এর ধ্বংসাবশেষের ছবি প্রকাশ করে তেহরান। আইআরজিসি’র অ্যারোস্পেস ফোর্স স্থানীয় সময় দুপুর বেলা আরকিউ-৪এ’র ধ্বংসাবশেষের ছবি প্রকাশ করে।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র দাবি করে যে, ধংস হওয়া ড্রোনটি আন্তর্জাতিক জলসীমার ওপর দিয়ে উড়ছিল। তবে ইরান জানিয়েছে, এই চালকহীন বিমানটি ইরানের উপকূলের আট মাইল দূর দিয়ে উড়ছিল। উপকূল থেকে ১২ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত ইরানের জলসীমা হিসেবে বিবেচিত হয়।
এদিকে, মার্কিন স্বার্থ দেখার দায়িত্বে নিযুক্ত সুইস রাষ্ট্রদূতকে শুক্রবার সকালে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়। তার কাছে দেয়া প্রতিবাদপত্রে ইরান জানিয়েছে যে, তেহরান কোনো দেশের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িত নয়। তবে আগ্রাসন চালালে ইরানি সশস্ত্র বাহিনী তার দাঁতভাঙ্গা জবাব দেবে। এ ছাড়া মার্কিন ড্রোনটি যে ইরানের আকাশসীমা দিয়ে উড়ছিল তার স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে বলেও দাবি করে ইরানি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ধংস হয়ে যাওয়া ড্রোনটি ইরানের জলসীমা থেকেই উদ্ধার করা হয়েছে।
নিউ ইয়র্কের ডেমোক্রেট দলের সিনেটর চাক শুমার বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি কঠিন সময়। ইরানের সঙ্গে যা চলছে এবং উত্তেজনা যখন তুঙ্গে তখন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে কেউ না থাকা হতাশাজনক। তিনি আরো দাবি করেন, এই অবস্থা প্রমাণ করে যে ট্রামপ প্রশাসনের মধ্যে অস্থিরতা বিরাজ করছে। তাদের অনেক পদ শূন্য পড়ে রয়েছে।
এর মধ্যে সব থেকে স্পর্শকাতর অবস্থা প্রতিরক্ষা বিভাগে দেখা যাচ্ছে।
শানাহানের স্থানে নতুন প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে যোগ দেয়ার কথা রয়েছে সেনা সচিব মার্ক এস্পারের। তারা উভয়ই ইরান ইস্যুতে হওয়া হোয়াইট হাউসের বৈঠকগুলোতে অংশ নিচ্ছেন। সমপ্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন ধ্বংসের পর ইরানের বিরুদ্ধে কেমন হামলা চালানো হবে সে বিষয়ে যে জরুরি সভা ডেকেছিলেন ডনাল্ড ট্রামপ তাতেও অংশ নেন শানাহান ও এস্পার।
আগামী রোববার ভারপ্রাপ্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন এস্পার। এরপর মঙ্গলবার ন্যাটোর প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় বসবেন তিনি। কিন্তু এখানেই আসল চ্যালেঞ্জ তার সামনে। তাকে মিত্র রাষ্ট্রগুলোকে বুঝাতে হবে যে তিনিই দায়িত্বে আছেন এবং ট্রামপ প্রশাসন নিরাপত্তা ইস্যুতে স্থিতিশীল রয়েছে। একইসঙ্গে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানের প্রতি মিত্রদের সমর্থন আদায় করাও তার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে হাজির হবে।
ছবি প্রকাশ
প্রথমবারের মতো মার্কিন চালকহীন বিমান আরকিউ-৪এ’র ধ্বংসাবশেষের ছবি প্রকাশ করেছে ইরান। বৃহস্পতিবার ইরানের আকাশসীমায় অনুপ্রবেশের পর দেশটির সশস্ত্র বাহিনী আইআরজিসি একে ভূ-পাতিত করে। এরপর শুক্রবার এর ধ্বংসাবশেষের ছবি প্রকাশ করে তেহরান। আইআরজিসি’র অ্যারোস্পেস ফোর্স স্থানীয় সময় দুপুর বেলা আরকিউ-৪এ’র ধ্বংসাবশেষের ছবি প্রকাশ করে।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র দাবি করে যে, ধংস হওয়া ড্রোনটি আন্তর্জাতিক জলসীমার ওপর দিয়ে উড়ছিল। তবে ইরান জানিয়েছে, এই চালকহীন বিমানটি ইরানের উপকূলের আট মাইল দূর দিয়ে উড়ছিল। উপকূল থেকে ১২ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত ইরানের জলসীমা হিসেবে বিবেচিত হয়।
এদিকে, মার্কিন স্বার্থ দেখার দায়িত্বে নিযুক্ত সুইস রাষ্ট্রদূতকে শুক্রবার সকালে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তলব করা হয়। তার কাছে দেয়া প্রতিবাদপত্রে ইরান জানিয়েছে যে, তেহরান কোনো দেশের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িত নয়। তবে আগ্রাসন চালালে ইরানি সশস্ত্র বাহিনী তার দাঁতভাঙ্গা জবাব দেবে। এ ছাড়া মার্কিন ড্রোনটি যে ইরানের আকাশসীমা দিয়ে উড়ছিল তার স্পষ্ট প্রমাণ রয়েছে বলেও দাবি করে ইরানি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ধংস হয়ে যাওয়া ড্রোনটি ইরানের জলসীমা থেকেই উদ্ধার করা হয়েছে।
No comments