মিয়ানমারের ২০০ বৌদ্ধ শরণার্থীকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
মিয়ানমারের
অন্তত ২০০ বৌদ্ধ শরণার্থীকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত। মিজোরাম সরকারের অতিরিক্ত
স্বরাষ্ট্রসচিব লালবাইয়াকজামা গত বুধবার আইজলে সাংবাদিকদের জানান, ভারত
সরকার বৌদ্ধধর্মাবলম্বী মিয়ানমারের নাগরিকদের তাদের দেশে ফেরত পাঠানোর
সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
উত্তর-পূর্ব ভারতের মিজোরাম থেকে চলতি মাসেই তাদের ফেরত পাঠানোর কথা। ২০১৭ সালের নভেম্বর মাস থেকে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের দুই শতাধিক বৌদ্ধ শরণার্থী মিজোরামে বসবাস করছে। রোহিঙ্গাদের মতো তারাও শরণার্থী হয়ে ভারতে আশ্রয় নেয়।
চলতি মাসের প্রথম দিকেই এ বিষয়ে ভারত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পাঠায় বলে জানান লালবাইয়াকজামা। সেই নির্দেশের ফলে জুন মাসেই তাদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে।
মিজোরামের লৌংতলি জেলার মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে তাদের ফেরত পাঠানো হবে। এই জেলার সঙ্গে বাংলাদেশের পাশাপাশি মিয়ানমারের সীমান্তও রয়েছে মিজোরামের। লৌংতলির জেলা শাসক শশাঙ্ক আলাও সাংবাদিকদের জানান, মিয়ানমারের শরণার্থীদের পুশব্যাক করার প্রক্রিয়া চলছে। খুব শিগগিরই তাদের ফেরত পাঠানো হবে।
গত বুধবার আট রোহিঙ্গা কিশোরীকে উদ্ধার করেছে মিজোরাম পুলিশ। তাদের দাবি, এই আটজনকে পাচারের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। তাদের কাছে কোনো বৈধ নথিপত্র না থাকায় আটক করা হয়।
মিজোরামের উত্তরাঞ্চলের ডিআইজি এল খিয়াংতে জানান, বাংলাদেশের সাবুলায়ারা এলাকার কুতুপালং শরণার্থীশিবির থেকে ১৯ এপ্রিল ওই আটজন মেয়েকে ভারতে নিয়ে আসে পাচারকারীরা। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী চম্পাই জেলা থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। বর্তমানে তাদের সমাজকল্যাণ দপ্তরের আবাসিক গৃহে রাখা হয়েছে।
তবে পাচারকারীদের বিষয়ে পুলিশ কোনো তথ্য জানায়নি। খিয়াংতে জানান, পাচারকারী চক্রকে ধরার স্বার্থে এখনই কিছু বলতে চান না তাঁরা।
উত্তর-পূর্ব ভারতের মিজোরাম থেকে চলতি মাসেই তাদের ফেরত পাঠানোর কথা। ২০১৭ সালের নভেম্বর মাস থেকে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের দুই শতাধিক বৌদ্ধ শরণার্থী মিজোরামে বসবাস করছে। রোহিঙ্গাদের মতো তারাও শরণার্থী হয়ে ভারতে আশ্রয় নেয়।
চলতি মাসের প্রথম দিকেই এ বিষয়ে ভারত সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পাঠায় বলে জানান লালবাইয়াকজামা। সেই নির্দেশের ফলে জুন মাসেই তাদের ফেরত পাঠানো হচ্ছে।
মিজোরামের লৌংতলি জেলার মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে তাদের ফেরত পাঠানো হবে। এই জেলার সঙ্গে বাংলাদেশের পাশাপাশি মিয়ানমারের সীমান্তও রয়েছে মিজোরামের। লৌংতলির জেলা শাসক শশাঙ্ক আলাও সাংবাদিকদের জানান, মিয়ানমারের শরণার্থীদের পুশব্যাক করার প্রক্রিয়া চলছে। খুব শিগগিরই তাদের ফেরত পাঠানো হবে।
গত বুধবার আট রোহিঙ্গা কিশোরীকে উদ্ধার করেছে মিজোরাম পুলিশ। তাদের দাবি, এই আটজনকে পাচারের উদ্দেশে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। তাদের কাছে কোনো বৈধ নথিপত্র না থাকায় আটক করা হয়।
মিজোরামের উত্তরাঞ্চলের ডিআইজি এল খিয়াংতে জানান, বাংলাদেশের সাবুলায়ারা এলাকার কুতুপালং শরণার্থীশিবির থেকে ১৯ এপ্রিল ওই আটজন মেয়েকে ভারতে নিয়ে আসে পাচারকারীরা। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী চম্পাই জেলা থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়। বর্তমানে তাদের সমাজকল্যাণ দপ্তরের আবাসিক গৃহে রাখা হয়েছে।
তবে পাচারকারীদের বিষয়ে পুলিশ কোনো তথ্য জানায়নি। খিয়াংতে জানান, পাচারকারী চক্রকে ধরার স্বার্থে এখনই কিছু বলতে চান না তাঁরা।
No comments