ভারতের সংসদে তালাক বিল পেশ, বিরোধিতায় কংগ্রেস ও ‘মিম’
ভারতের
সংসদে তাৎক্ষণিক তালাকবিরোধী বিল পেশ করেছে কেন্দ্রীয় বিজেপি সরকার। এরফলে
একসঙ্গে কেউ তিন তালাক দিলে তার তিন বছরের সাজার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
বিতর্কিত ওই বিলের বিরোধিতা করেছে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস ও মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিন (‘মিম’)। শুক্রবার বিলটি পেশ করেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। তিনি বলেন, মানুষ আমাদের নির্বাচিত করেছে আইন প্রণয়নের জন্য। মুসলিম নারীদের অধিকার সুরক্ষিত করবে ওই বিল।
যদিও কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা শশী থারুর ওই বিলের বিরোধিতায় সংসদে সোচ্চার হন। ওই বিলে মুসলিম নারীদের কোনও কল্যাণ হবে না বলে তিনি মন্তব্য করেন।
অন্যদিকে, ‘মিম’ প্রধান ব্যারিস্টার আসাদউদ্দিন ওয়াইসি তালাক বিলের তীব্র বিরোধিতায় সোচ্চার হন। তিনি তার সাফাইতে বলেন, ‘যদি কোনও অমুসলিম স্বামীকে ওই মামলায় অভিযুক্ত করা হয় তাহলে তার জন্য এক বছরের সাজার ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু মুসলিমের বেলায় তিন বছরের সাজা কেন? এটা সংবিধানের ১৪ ও ১৫ অনুচ্ছেদের অবমাননা নয় কী? যদি তিন বছর স্বামীকে কারাগারে থাকতে হয় তাহলে ওই পরিবারের দেখভাল কীভাবে হবে? আপনারা দেখভাল করবেন? আপনাদের যদি মুসলিম নারীদের প্রতি এত ভালোবাসা থাকে তাহলে কেরালার হিন্দু নারীদের প্রতি ভালোবাসা নেই কেন যারা সবরীমালা মন্দিরে যেতে চান।’
জবাবে রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, এটা রাজনীতি, উপাসনা, পূজা, ধর্ম বা প্রার্থনার প্রশ্ন নয়। এটা নারীদের প্রতি সুবিচার ও নারীর মর্যাদার বিষয়।
বিতর্কিত ওই বিলের বিরোধিতা করেছে প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস ও মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলেমিন (‘মিম’)। শুক্রবার বিলটি পেশ করেন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। তিনি বলেন, মানুষ আমাদের নির্বাচিত করেছে আইন প্রণয়নের জন্য। মুসলিম নারীদের অধিকার সুরক্ষিত করবে ওই বিল।
যদিও কংগ্রেসের সিনিয়র নেতা শশী থারুর ওই বিলের বিরোধিতায় সংসদে সোচ্চার হন। ওই বিলে মুসলিম নারীদের কোনও কল্যাণ হবে না বলে তিনি মন্তব্য করেন।
অন্যদিকে, ‘মিম’ প্রধান ব্যারিস্টার আসাদউদ্দিন ওয়াইসি তালাক বিলের তীব্র বিরোধিতায় সোচ্চার হন। তিনি তার সাফাইতে বলেন, ‘যদি কোনও অমুসলিম স্বামীকে ওই মামলায় অভিযুক্ত করা হয় তাহলে তার জন্য এক বছরের সাজার ব্যবস্থা রয়েছে। কিন্তু মুসলিমের বেলায় তিন বছরের সাজা কেন? এটা সংবিধানের ১৪ ও ১৫ অনুচ্ছেদের অবমাননা নয় কী? যদি তিন বছর স্বামীকে কারাগারে থাকতে হয় তাহলে ওই পরিবারের দেখভাল কীভাবে হবে? আপনারা দেখভাল করবেন? আপনাদের যদি মুসলিম নারীদের প্রতি এত ভালোবাসা থাকে তাহলে কেরালার হিন্দু নারীদের প্রতি ভালোবাসা নেই কেন যারা সবরীমালা মন্দিরে যেতে চান।’
জবাবে রবিশঙ্কর প্রসাদ বলেন, এটা রাজনীতি, উপাসনা, পূজা, ধর্ম বা প্রার্থনার প্রশ্ন নয়। এটা নারীদের প্রতি সুবিচার ও নারীর মর্যাদার বিষয়।
No comments