ঐতিহাসিক সফরে উত্তর কোরিয়ায় শি জিনপিং
ঐতিহাসিক
সফরে উত্তর কোরিয়া গেছেন চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ২০০৫ সালের পর
দেশটিতে কোনো চীনা প্রেসিডেন্টের এটিই প্রথম সফর। এ সফরে উত্তর কোরিয়ার
প্রেসিডেন্ট কিম জং উনের সঙ্গে অর্থনীতি ও দেশটির পরমাণু কার্যক্রম নিয়ে
আলোচনা করবেন শি জিনপিং। এর আগে চীনে এ দুই নেতা ৪ বার বৈঠক করেছেন।
চীন হচ্ছে উত্তর কোরিয়ার প্রধান বাণিজ্য সহযোগী। তাই দেশটির কাছে চীনের গুরুত্ব অন্য যেকোনো রাষ্ট্রের থেকে অনেক বেশি। জাপানে অনুষ্ঠিত হতে চলা জি-২০ সম্মেলনের মাত্র এক সপ্তাহ আগেই উত্তর কোরিয়া সফরে গেলেন শি জিনপিং। এটিই তার প্রথম উত্তর কোরিয়া সফর।
এর আগে সর্বশেষ ২০০৫ সালে সাবেক চীনা প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও উত্তর কোরিয়া সফরে গিয়েছিলেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এ সফরে শি জিনপিং জানতে চাইবেন সর্বশেষ হ্যানয় সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার আলোচনা কেনো ব্যর্থ হলো। এখান থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জাপানে ট্রামেপর সঙ্গে বৈঠকের ধরন নির্ধারণ করবেন শি জিনপিং। এ জন্যই তাড়াহুড়ো করে এ সপ্তাহের প্রথমেই হঠাৎ করে এ সফর নির্ধারণ করা হয়। উত্তর কোরিয়ার স্থিতিশীলতা ও গতিশীল অর্থনীতিই এ অঞ্চলে চীনের প্রধান লক্ষ্য। এ ছাড়া, দেশটির ক্ষমতায় বর্তমান শাসকদের টিকিয়ে রাখাও চীনের অন্যতম লক্ষ্য বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। কমিউনিস্ট এ রাষ্ট্র দুটি জন্মের পর থেকেই একে অপরের ভালো মিত্র। চীনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুই দেশের মধ্যে কিছু সহযোগিতামূলক চুক্তির জন্যই শি জিনপিং-এর এই সফর।
এই সফর প্রমাণ করে যে, উত্তর কোরিয়ার প্রতি চীনের সমর্থন যেকোনো পরিস্থিতিতেই বজায় থাকবে। আন্তর্জাতিক নানা অবরোধে উত্তর কোরিয়া অর্থনীতি ভেঙে পড়ছে। চীনই একমাত্র রাষ্ট্র যে সরাসরি উত্তর কোরিয়ার পণ্য ক্রয় করছে। পিয়ংইয়ং মাছ, পোশাক ও কর্মীসহ অনেক কিছুই বেইজিং-এ পাঠাতে পারছে। চীন চায়, আন্তর্জাতিক অবরোধের মধ্যেও উত্তর কোরিয়ার অর্থনীতি টিকে থাকুক। তবে চীন এ ক্ষেত্রে অতি সামান্যই সফল।
কোরিয়ান ন্যাশনাল ডিপ্লোমেটিক একাডেমির প্রফেসর কিম হুন উক বলেন, উত্তর কোরিয়াকে চীনের এত সমর্থন দেয়ার কারণ হচ্ছে ডনাল্ড ট্রামেপর সঙ্গে আলোচনার সময় যাতে কিম জং উনকে দুর্বল না হয়ে পড়তে হয়। সঠিকভাবে দর কষাকষি করতে পারেন তিনি।
চীন হচ্ছে উত্তর কোরিয়ার প্রধান বাণিজ্য সহযোগী। তাই দেশটির কাছে চীনের গুরুত্ব অন্য যেকোনো রাষ্ট্রের থেকে অনেক বেশি। জাপানে অনুষ্ঠিত হতে চলা জি-২০ সম্মেলনের মাত্র এক সপ্তাহ আগেই উত্তর কোরিয়া সফরে গেলেন শি জিনপিং। এটিই তার প্রথম উত্তর কোরিয়া সফর।
এর আগে সর্বশেষ ২০০৫ সালে সাবেক চীনা প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও উত্তর কোরিয়া সফরে গিয়েছিলেন।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এ সফরে শি জিনপিং জানতে চাইবেন সর্বশেষ হ্যানয় সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার আলোচনা কেনো ব্যর্থ হলো। এখান থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে জাপানে ট্রামেপর সঙ্গে বৈঠকের ধরন নির্ধারণ করবেন শি জিনপিং। এ জন্যই তাড়াহুড়ো করে এ সপ্তাহের প্রথমেই হঠাৎ করে এ সফর নির্ধারণ করা হয়। উত্তর কোরিয়ার স্থিতিশীলতা ও গতিশীল অর্থনীতিই এ অঞ্চলে চীনের প্রধান লক্ষ্য। এ ছাড়া, দেশটির ক্ষমতায় বর্তমান শাসকদের টিকিয়ে রাখাও চীনের অন্যতম লক্ষ্য বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। কমিউনিস্ট এ রাষ্ট্র দুটি জন্মের পর থেকেই একে অপরের ভালো মিত্র। চীনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুই দেশের মধ্যে কিছু সহযোগিতামূলক চুক্তির জন্যই শি জিনপিং-এর এই সফর।
এই সফর প্রমাণ করে যে, উত্তর কোরিয়ার প্রতি চীনের সমর্থন যেকোনো পরিস্থিতিতেই বজায় থাকবে। আন্তর্জাতিক নানা অবরোধে উত্তর কোরিয়া অর্থনীতি ভেঙে পড়ছে। চীনই একমাত্র রাষ্ট্র যে সরাসরি উত্তর কোরিয়ার পণ্য ক্রয় করছে। পিয়ংইয়ং মাছ, পোশাক ও কর্মীসহ অনেক কিছুই বেইজিং-এ পাঠাতে পারছে। চীন চায়, আন্তর্জাতিক অবরোধের মধ্যেও উত্তর কোরিয়ার অর্থনীতি টিকে থাকুক। তবে চীন এ ক্ষেত্রে অতি সামান্যই সফল।
কোরিয়ান ন্যাশনাল ডিপ্লোমেটিক একাডেমির প্রফেসর কিম হুন উক বলেন, উত্তর কোরিয়াকে চীনের এত সমর্থন দেয়ার কারণ হচ্ছে ডনাল্ড ট্রামেপর সঙ্গে আলোচনার সময় যাতে কিম জং উনকে দুর্বল না হয়ে পড়তে হয়। সঠিকভাবে দর কষাকষি করতে পারেন তিনি।
No comments