পাকিস্তানকে টার্গেট করবেন না : ভারতকে চীন
চীন
সোমবার বলেছে, চলতি সপ্তাহে অনুষ্ঠেয় সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার (এসসিও)
শীর্ষ সম্মেলনে সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে পাকিস্তানকে টার্গেট করা উচিত হবে না।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সন্ত্রাসীদের আশ্রয় প্রদানের জন্য
ইসলামাবাদকে টার্গেট করার পরিকল্পনা করতে পারেন বলে মনে হওয়ার প্রেক্ষাপটে
চীন এ মন্তব্য করল।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদে পুনঃনির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম বিদেশ সফরে শনিবার মালদ্বীপ গিয়ে মোদি পরোক্ষভাবে পাকিস্তানকে আক্রমণ করে বলেছেন যে সন্ত্রাসবাদের প্রতি রাষ্ট্রীয় মদত হলো আজকের বিশ্বের সামনে থাকা সবচেয়ে বড় হুমকি।
মোদি সম্ভবত বহুজাতিক ফোরামগুলোতে পাকিস্তানকে নিঃসঙ্গ করার ভারতের কৌশলের অংশ হিসেবে সম্মেলনে ইস্যুটি উত্থাপন করবেন। কিন্তু চীন স্পষ্ট করে বলেছে, তার মিত্র ইসলমাবাদকে এই ইভেন্টে টার্গেট করা উচিত হবে না।
চীনের উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাঙ হ্যানহুই বলেন, প্রতিটি শীর্ষ সম্মেলনে এসসিওর প্রতিষ্ঠান নির্মাণ নিয়ে আলোচনা হবে যা অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও সন্ত্রাসবাদপ্রতিরোধে বিশেষ নিরাপত্তা সহযোগিতার সাথে সম্পৃক্ত।
তিনি পরোক্ষভাবে পাকিস্তান প্রসঙ্গে বলেন, এসসিওর প্রধান ইস্যুগুলো হচ্ছে নিরাপত্তা ও উন্নয়ন। নির্দিষ্ট কোনো দেশকে টার্গেট করার জন্য এসসিও প্রতিষ্ঠা করা হয়নি। বরং গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক সম্পর্ক ও আঞ্চলিক ইস্যুগুলোর দিকে নজর দেয়াই এর লক্ষ্য।
তিনি কিরজিগস্তানের বিশকেকে ১৯তম এসসিও শীর্ষ সম্মেলন ও তাজিকিস্তানের রাজধানী দুশানবেতে কনফারেন্স অন ইন্টারঅ্যাকশন অ্যান্ড কনফিডেন্স বিল্ডিং মেজার্স ইন এশিয়া (সিআইসিএ) শীর্ষ সম্মেলনের ৫ম সভা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন।
শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে চীনা প্রেসিডেন্ট শির সাথে বৈঠকে বসবেন মোদি, কিন্তু তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাথে বসবেন না। এর কারণ হিসেবে ইসলামাবাদের ভারতবিরোধী সন্ত্রাসীদের তহবিল সংস্থানের কথা বলা হয়েছে।
সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে পাকিস্তানকে দীর্ঘ দিন ধরে রক্ষা করে চলেছে চীন। চীন বলছে, পাকিস্তান নিজেই সন্ত্রাসবাদের আতঙ্কের শিকার। আর তারা সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে অনেক কাজ করেছে। এই মন্তব্য ভারতকে হতাশ করেছে এবং এটি হলো চীনের সাথে ভারতের সম্পর্কের একটি তিক্ত বিষয়।
সাংবাদিকদের জাং বলেন, মার্কিন বাণিজ্য সংরক্ষণবাদের বিষয়টিও সম্মেলনে আলোচিত হবে।
তিনি বলেন, চলমান একরতফা, সংরক্ষণবাদী নীতির বিষয়টি সব দেশের মনেই রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, আমরা আগেভাগেই কোনো এজেন্ডা নির্ধারণ করে দেব না। তবে আমি মনে করি কিছু অংশগ্রহণকারী দেশের এ ব্যাপারে আগ্রহ রয়েছে। এসব ব্যাপার নিয়ে কয়েকজন নেতা তাদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করবেন। কী ঘটে তা দেখাই স্বাভাবিক বিষয়।
আইএএনএস
ভারতের প্রধানমন্ত্রী পদে পুনঃনির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম বিদেশ সফরে শনিবার মালদ্বীপ গিয়ে মোদি পরোক্ষভাবে পাকিস্তানকে আক্রমণ করে বলেছেন যে সন্ত্রাসবাদের প্রতি রাষ্ট্রীয় মদত হলো আজকের বিশ্বের সামনে থাকা সবচেয়ে বড় হুমকি।
মোদি সম্ভবত বহুজাতিক ফোরামগুলোতে পাকিস্তানকে নিঃসঙ্গ করার ভারতের কৌশলের অংশ হিসেবে সম্মেলনে ইস্যুটি উত্থাপন করবেন। কিন্তু চীন স্পষ্ট করে বলেছে, তার মিত্র ইসলমাবাদকে এই ইভেন্টে টার্গেট করা উচিত হবে না।
চীনের উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাঙ হ্যানহুই বলেন, প্রতিটি শীর্ষ সম্মেলনে এসসিওর প্রতিষ্ঠান নির্মাণ নিয়ে আলোচনা হবে যা অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও সন্ত্রাসবাদপ্রতিরোধে বিশেষ নিরাপত্তা সহযোগিতার সাথে সম্পৃক্ত।
তিনি পরোক্ষভাবে পাকিস্তান প্রসঙ্গে বলেন, এসসিওর প্রধান ইস্যুগুলো হচ্ছে নিরাপত্তা ও উন্নয়ন। নির্দিষ্ট কোনো দেশকে টার্গেট করার জন্য এসসিও প্রতিষ্ঠা করা হয়নি। বরং গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক সম্পর্ক ও আঞ্চলিক ইস্যুগুলোর দিকে নজর দেয়াই এর লক্ষ্য।
তিনি কিরজিগস্তানের বিশকেকে ১৯তম এসসিও শীর্ষ সম্মেলন ও তাজিকিস্তানের রাজধানী দুশানবেতে কনফারেন্স অন ইন্টারঅ্যাকশন অ্যান্ড কনফিডেন্স বিল্ডিং মেজার্স ইন এশিয়া (সিআইসিএ) শীর্ষ সম্মেলনের ৫ম সভা উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন।
শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে চীনা প্রেসিডেন্ট শির সাথে বৈঠকে বসবেন মোদি, কিন্তু তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাথে বসবেন না। এর কারণ হিসেবে ইসলামাবাদের ভারতবিরোধী সন্ত্রাসীদের তহবিল সংস্থানের কথা বলা হয়েছে।
সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে পাকিস্তানকে দীর্ঘ দিন ধরে রক্ষা করে চলেছে চীন। চীন বলছে, পাকিস্তান নিজেই সন্ত্রাসবাদের আতঙ্কের শিকার। আর তারা সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে অনেক কাজ করেছে। এই মন্তব্য ভারতকে হতাশ করেছে এবং এটি হলো চীনের সাথে ভারতের সম্পর্কের একটি তিক্ত বিষয়।
সাংবাদিকদের জাং বলেন, মার্কিন বাণিজ্য সংরক্ষণবাদের বিষয়টিও সম্মেলনে আলোচিত হবে।
তিনি বলেন, চলমান একরতফা, সংরক্ষণবাদী নীতির বিষয়টি সব দেশের মনেই রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, আমরা আগেভাগেই কোনো এজেন্ডা নির্ধারণ করে দেব না। তবে আমি মনে করি কিছু অংশগ্রহণকারী দেশের এ ব্যাপারে আগ্রহ রয়েছে। এসব ব্যাপার নিয়ে কয়েকজন নেতা তাদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করবেন। কী ঘটে তা দেখাই স্বাভাবিক বিষয়।
আইএএনএস
No comments