৪০ বছর পর খুলল তালা
সিন্দুকের সামনে স্টিফেন মিলস |
কানাডার
আলবার্টা প্রদেশের ফোর্ট ম্যাকমারির বাসিন্দা স্টিফেন মিলস। পরিবার নিয়ে
বেড়াতে গিয়েছিলেন আলবার্টারই ভার্মিলন হেরিটেজ মিউজিয়ামে। সেখানেই স্টিফেন
এমন কাণ্ড করেছেন, যা গত চার দশকে অনেকে চেষ্টা করেও পারেননি। অনেকটা
অন্ধকারে ছোড়া প্রথম ঢিলেই বাজিমাত করেছেন তিনি। খুলতে সক্ষম হয়েছেন চার
দশক ধরে বন্ধ থাকা একটি সিন্দুক (সেফ)।
ঘটনা খোলাসা করা যাক। ভার্মিলন শহরের ইতিহাস-ঐতিহ্যকেন্দ্রিক নানা সংগ্রহ নিয়ে পুরোনো একটি বিদ্যালয় ভবনে গড়ে উঠেছে ভার্মিলন হেরিটেজ মিউজিয়াম। সেখানে ১৯৭০-এর দশকের শেষ দিক থেকে একটি সিন্দুক রয়েছে। এটি আসলে ১৯০৬ সালের একটি সিন্দুক। ছিল ভার্মিলনের ব্রুনসউইক হোটেলে। হোটেলটির মালিকানা পরিবর্তনের সময় সিন্দুকটি জাদুঘর কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়। এরপর অনেক বিশেষজ্ঞ চেষ্টা করেও তা খুলতে পারেননি। ফলে সিন্দুকটি ঘিরে বাড়তে থাকে আগ্রহ। একপর্যায়ে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ দর্শনার্থীদের সিন্দুক খোলার সুযোগ দিতে শুরু করে। স্টিফেন সেই সুযোগটাই নিয়েছিলেন।
গত মে মাসে স্ত্রী, দুই সন্তান ও শ্বশুরকে নিয়ে ভার্মিলন হেরিটেজ মিউজিয়ামে যান স্টিফেন। পেশায় ঝালাইকারক স্টিফেন বলেন, সিন্দুকটি খুলতে গিয়ে তিনি লক্ষ করেন এর তালার ডায়াল নম্বর শূন্য থেকে ৬০ পর্যন্ত। সিদ্ধান্ত নিলেন ২০-৪০-৬০ নম্বরের সম্মিলনে ডায়ালটি ঘোরানোর চেষ্টা করবেন তিনি। তাঁর এই অনুমানই কাজে লেগে যায়। সবাইকে অবাক করে দিয়ে খুলে যায় সিন্দুকের দরজা।
তবে চার দশক ধরে যে সিন্দুকের দরজা খুলতে বিশেষজ্ঞরা মাথা ঘামালেন, জাদুঘরের দর্শনার্থীরা চেষ্টা করে বারবার ব্যর্থ হলেন, তাতে কিন্তু আহামরি কোনো গুপ্তধন পাওয়া যায়নি। কিছু কাগজ, পুরোনো চেকবইয়ের কয়েকটি পাতা আর একটি বিক্রয় রসিদ ছাড়া এতে কিছুই ছিল না। এরপরও স্টিফেন মিলস কিংবা জাদুঘর কর্তৃপক্ষের কাছে সিন্দুকটি যেন অমূল্য সম্পদ। স্টিফেনের মতে, এটি খোলার আগ পর্যন্ত কেউই জানত না এতে কী আছে। সিন্দুকটি খোলার পরের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছিল আমি যেন লটারি জিতেছি! আমার সন্তানেরা তখন আনন্দে চিৎকার করছিল।’
ঘটনা খোলাসা করা যাক। ভার্মিলন শহরের ইতিহাস-ঐতিহ্যকেন্দ্রিক নানা সংগ্রহ নিয়ে পুরোনো একটি বিদ্যালয় ভবনে গড়ে উঠেছে ভার্মিলন হেরিটেজ মিউজিয়াম। সেখানে ১৯৭০-এর দশকের শেষ দিক থেকে একটি সিন্দুক রয়েছে। এটি আসলে ১৯০৬ সালের একটি সিন্দুক। ছিল ভার্মিলনের ব্রুনসউইক হোটেলে। হোটেলটির মালিকানা পরিবর্তনের সময় সিন্দুকটি জাদুঘর কর্তৃপক্ষকে দেওয়া হয়। এরপর অনেক বিশেষজ্ঞ চেষ্টা করেও তা খুলতে পারেননি। ফলে সিন্দুকটি ঘিরে বাড়তে থাকে আগ্রহ। একপর্যায়ে জাদুঘর কর্তৃপক্ষ দর্শনার্থীদের সিন্দুক খোলার সুযোগ দিতে শুরু করে। স্টিফেন সেই সুযোগটাই নিয়েছিলেন।
গত মে মাসে স্ত্রী, দুই সন্তান ও শ্বশুরকে নিয়ে ভার্মিলন হেরিটেজ মিউজিয়ামে যান স্টিফেন। পেশায় ঝালাইকারক স্টিফেন বলেন, সিন্দুকটি খুলতে গিয়ে তিনি লক্ষ করেন এর তালার ডায়াল নম্বর শূন্য থেকে ৬০ পর্যন্ত। সিদ্ধান্ত নিলেন ২০-৪০-৬০ নম্বরের সম্মিলনে ডায়ালটি ঘোরানোর চেষ্টা করবেন তিনি। তাঁর এই অনুমানই কাজে লেগে যায়। সবাইকে অবাক করে দিয়ে খুলে যায় সিন্দুকের দরজা।
তবে চার দশক ধরে যে সিন্দুকের দরজা খুলতে বিশেষজ্ঞরা মাথা ঘামালেন, জাদুঘরের দর্শনার্থীরা চেষ্টা করে বারবার ব্যর্থ হলেন, তাতে কিন্তু আহামরি কোনো গুপ্তধন পাওয়া যায়নি। কিছু কাগজ, পুরোনো চেকবইয়ের কয়েকটি পাতা আর একটি বিক্রয় রসিদ ছাড়া এতে কিছুই ছিল না। এরপরও স্টিফেন মিলস কিংবা জাদুঘর কর্তৃপক্ষের কাছে সিন্দুকটি যেন অমূল্য সম্পদ। স্টিফেনের মতে, এটি খোলার আগ পর্যন্ত কেউই জানত না এতে কী আছে। সিন্দুকটি খোলার পরের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হচ্ছিল আমি যেন লটারি জিতেছি! আমার সন্তানেরা তখন আনন্দে চিৎকার করছিল।’
No comments