বিনে মাইনের চাকুরে থেকে বিলিয়নিয়ার!
২০১০
সালের জানুয়ারিতে উবারের তৎকালীন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও)
ট্রাভিস কালানিক উবারের জন্য কর্মী চেয়ে একটি টুইট করেছিলেন। সেই টুইটের
জবাব দিয়ে প্রথম কর্মী হিসেবে উবারে যোগ দিয়েছিলেন রায়ান গ্রেভস। সময়ের
ব্যবধানে তিনি বিলিয়নিয়ার হয়েছেন, এমনকি একপর্যায়ে সম্পদের দিক থেকে ছাড়িয়ে
গিয়েছিলেন আগের সিইও কালানিককেও। অথচ এই গ্রেভসই তাঁর কর্মজীবন শুরু
করেছিলেন বিনা বেতনের চাকুরে হিসেবে!
বিজনেস ইনসাইডারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৯ বছর আগে যখন উবারে যোগ দিয়েছিলেন গ্রেভস, তখন তাঁর কাজের অভিজ্ঞতা বলতে ছিল ফোরস্কয়ার নামের একটি কোম্পানিতে বিনা বেতনের চাকরি। কোম্পানিটি শুরুতে গ্রেভসকে চাকরিতেই নিতে চায়নি, যে কারণে বিনা বেতনেই কাজ করতে রাজি হয়েছিলেন গ্রেভস।
এরপর কালানিকের টুইট দেখে উবারের কর্মী হিসেবে যোগ দেওয়ার জন্য আবেদন করেন গ্রেভস। আবেদন করে সফলও হন। পরে গ্রেভসই হন উবারের প্রথম বেতনভুক্ত কর্মী। এরপর ধীরে ধীরে একের পর এক সাফল্যের সিঁড়ি ভেঙেছেন, উবারের কর্মীদের মধ্যে হয়ে উঠেছেন জনপ্রিয়। ভালোবেসে গ্রেভসকে ‘মিস্টার নাইস গাই’ নামে ডাকতেন তাঁর সহকর্মীরা।
বছর দু-এক আগে উবার থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া গ্রেভস উবারে চাকরি করেই দেড় শ কোটিরও বেশি মার্কিন ডলারের মালিক হয়েছেন। গ্রেভস সরে দাঁড়ানোর আগে তাঁকে নিয়ে কিছু টুইট করেছিলেন উবারের শুরুর দিকের একজন বিনিয়োগকারী ক্রিস সাকা। গ্রেভসের ভালো বন্ধু হিসেবে পরিচিত সাকা বলেছিলেন, শুরুর দিকে গ্রেভস এতটাই অর্থকষ্টে ছিলেন যে, স্ত্রী নিয়ে তাঁর বাসায়ও বেশ কয়েক রাত কাটাতে হয়েছিল গ্রেভসকে। উবারের সবচেয়ে শ্রদ্ধাভাজন কর্মীদের মধ্যে একজন ছিলেন গ্রেভস, এমনটাই জানান সাকা।
২০১৭ সালে যখন কিছুটা ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় পার করছিল উবার, তখন থেকেই আস্তে আস্তে নিজেকে গুটিয়ে নিতে শুরু করেছিলেন গ্রেভস। ২০১৭ সালের মার্চের দিকে উবারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকেই বিজনেস ইনসাইডারকে জানিয়েছিলেন, গ্রেভসকে খুব কমই অফিসে আসতে দেখেছেন তাঁরা। কোম্পানির সঙ্গে নিজের সংশ্লিষ্টতা ধীরে ধীরে কমাচ্ছেন গ্রেভস—এমন আশঙ্কাও ব্যক্ত করেছিলেন তাঁরা। এরপর ২০১৭ সালের আগস্টে উবার থেকে বিচ্ছিন্ন হন গ্রেভস। সরে দাঁড়ানোর আগে গ্রেভস ছিলেন উবারের বৈশ্বিক কার্যক্রম–সংক্রান্ত বিভাগের সবশেষ সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট।
তবে উবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলেও প্রতিষ্ঠানটির সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গে এখনো যুক্ত আছেন গ্রেভস। সুপেয় পানির অভাব ঘোচাতে উবারের নেওয়া প্রকল্পে অন্তত ১ কোটি ৪০ লাখ ডলার দান করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন গ্রেভস।
বিজনেস ইনসাইডারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৯ বছর আগে যখন উবারে যোগ দিয়েছিলেন গ্রেভস, তখন তাঁর কাজের অভিজ্ঞতা বলতে ছিল ফোরস্কয়ার নামের একটি কোম্পানিতে বিনা বেতনের চাকরি। কোম্পানিটি শুরুতে গ্রেভসকে চাকরিতেই নিতে চায়নি, যে কারণে বিনা বেতনেই কাজ করতে রাজি হয়েছিলেন গ্রেভস।
এরপর কালানিকের টুইট দেখে উবারের কর্মী হিসেবে যোগ দেওয়ার জন্য আবেদন করেন গ্রেভস। আবেদন করে সফলও হন। পরে গ্রেভসই হন উবারের প্রথম বেতনভুক্ত কর্মী। এরপর ধীরে ধীরে একের পর এক সাফল্যের সিঁড়ি ভেঙেছেন, উবারের কর্মীদের মধ্যে হয়ে উঠেছেন জনপ্রিয়। ভালোবেসে গ্রেভসকে ‘মিস্টার নাইস গাই’ নামে ডাকতেন তাঁর সহকর্মীরা।
বছর দু-এক আগে উবার থেকে নিজেকে সরিয়ে নেওয়া গ্রেভস উবারে চাকরি করেই দেড় শ কোটিরও বেশি মার্কিন ডলারের মালিক হয়েছেন। গ্রেভস সরে দাঁড়ানোর আগে তাঁকে নিয়ে কিছু টুইট করেছিলেন উবারের শুরুর দিকের একজন বিনিয়োগকারী ক্রিস সাকা। গ্রেভসের ভালো বন্ধু হিসেবে পরিচিত সাকা বলেছিলেন, শুরুর দিকে গ্রেভস এতটাই অর্থকষ্টে ছিলেন যে, স্ত্রী নিয়ে তাঁর বাসায়ও বেশ কয়েক রাত কাটাতে হয়েছিল গ্রেভসকে। উবারের সবচেয়ে শ্রদ্ধাভাজন কর্মীদের মধ্যে একজন ছিলেন গ্রেভস, এমনটাই জানান সাকা।
২০১৭ সালে যখন কিছুটা ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময় পার করছিল উবার, তখন থেকেই আস্তে আস্তে নিজেকে গুটিয়ে নিতে শুরু করেছিলেন গ্রেভস। ২০১৭ সালের মার্চের দিকে উবারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকেই বিজনেস ইনসাইডারকে জানিয়েছিলেন, গ্রেভসকে খুব কমই অফিসে আসতে দেখেছেন তাঁরা। কোম্পানির সঙ্গে নিজের সংশ্লিষ্টতা ধীরে ধীরে কমাচ্ছেন গ্রেভস—এমন আশঙ্কাও ব্যক্ত করেছিলেন তাঁরা। এরপর ২০১৭ সালের আগস্টে উবার থেকে বিচ্ছিন্ন হন গ্রেভস। সরে দাঁড়ানোর আগে গ্রেভস ছিলেন উবারের বৈশ্বিক কার্যক্রম–সংক্রান্ত বিভাগের সবশেষ সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট।
তবে উবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলেও প্রতিষ্ঠানটির সমাজসেবামূলক কাজের সঙ্গে এখনো যুক্ত আছেন গ্রেভস। সুপেয় পানির অভাব ঘোচাতে উবারের নেওয়া প্রকল্পে অন্তত ১ কোটি ৪০ লাখ ডলার দান করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন গ্রেভস।
No comments