৫৮ ফুট উঁচু বালির দুর্গ বানিয়ে বিশ্বরেকর্ড
বালি দিয়ে বানানো বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু দুর্গ |
বালি
দিয়ে ভাস্কররা কত কিছুই তো বানাতে পারেন। তাই বলে দুর্গ! তাও ৫৭ দশমিক ৯৪
ফুট (১৭ দশমিক ৬৬ মিটার) উঁচু। জার্মানির সাগরপাড়ের বিনোদনমূলক শহর বিঞ্জের
গড়ে তোলা হয়েছে চোখধাঁধানো এই বিস্ময়কর কাঠামো। এটাই বালি দিয়ে বানানো
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু স্থাপত্য। ফলে তৈরি হয়েছে নতুন বিশ্বরেকর্ড।
রুগের ব্যালটিক সি আইল্যান্ডের ওপর বিঞ্জে বালির ভাস্কর্য উৎসবের অংশ হিসেবে তৈরি হয়েছে নিপুণ কারুকাজ করা দুর্গটি। ২০১০ সাল থেকে প্রতি বছর প্রতিযোগিতামূলক উৎসবটি হয়ে থাকে। এই আয়োজনে সৃজনশীল ভাস্কর্য দেখতে বিঞ্জের মনোরম সৈকতে জড়ো হয় পর্যটকরা।
২০১৭ সালে জার্মানির দুসবর্তে ১৬ দশমিক ৬৮ মিটার (৫৪ দশমিক ৭২ ফুট) উঁচু বালির দুর্গ তৈরি হয়েছিল। এটিকে টপকে গেলো বিঞ্জের স্থাপত্য। এই স্বীকৃতি হিসেবে উৎসবের আয়োজক টমাস ফ্যান ডানেন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের সনদপত্র হাতে পেয়েছেন।
রুগের ব্যালটিক সি আইল্যান্ডের ওপর বিঞ্জে বালির ভাস্কর্য উৎসবের অংশ হিসেবে তৈরি হয়েছে নিপুণ কারুকাজ করা দুর্গটি। ২০১০ সাল থেকে প্রতি বছর প্রতিযোগিতামূলক উৎসবটি হয়ে থাকে। এই আয়োজনে সৃজনশীল ভাস্কর্য দেখতে বিঞ্জের মনোরম সৈকতে জড়ো হয় পর্যটকরা।
২০১৭ সালে জার্মানির দুসবর্তে ১৬ দশমিক ৬৮ মিটার (৫৪ দশমিক ৭২ ফুট) উঁচু বালির দুর্গ তৈরি হয়েছিল। এটিকে টপকে গেলো বিঞ্জের স্থাপত্য। এই স্বীকৃতি হিসেবে উৎসবের আয়োজক টমাস ফ্যান ডানেন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের সনদপত্র হাতে পেয়েছেন।
এ
বছরের মে মাসে বালির দুর্গটির নির্মাণ শুরু হয়। এটি দেখতে অনেকটা ‘গেম অব
থ্রোনস’ সিরিজের একটি শহরের মতো। এতে একটি ড্রাগন, তার পা ও শীর্ষে চূড়া
আছে। এটি তৈরিতে কাজ করেছেন বেশ কয়েকজন ভাস্কর।
তবে বালির ভাস্কর্য বা স্থাপত্য চিরকাল টেকে না। তাই বিঞ্জেতে গড়ে তোলা অপূর্ব দুর্গটি এ বছরের নভেম্বরের মধ্যে দেখে নিতে পারেন ভ্রমণপিপাসুরা। টিকিটের মূল্য ৮ দশমিক ৫০ ইউরো (৮১৫ টাকা)। শিশুদের জন্য প্রবেশ মূল্য ৫ দশমিক ৫০ ইউরো (৫২৮ টাকা)।
বালুকাময় সৈকত হিসেবে ভ্রমণপ্রেমীদের মধ্যে বিঞ্জের ব্যাপক জনপ্রিয়তা। তবে প্রতিযোগিতায় ব্যবহারের জন্য নেদারল্যান্ডস থেকে বালি আমদানি করা হয়। কারণ ডাচ বালি দিয়ে ভাস্কর্য গড়া সুবিধাজনক।
সূত্র: সিএনএন
তবে বালির ভাস্কর্য বা স্থাপত্য চিরকাল টেকে না। তাই বিঞ্জেতে গড়ে তোলা অপূর্ব দুর্গটি এ বছরের নভেম্বরের মধ্যে দেখে নিতে পারেন ভ্রমণপিপাসুরা। টিকিটের মূল্য ৮ দশমিক ৫০ ইউরো (৮১৫ টাকা)। শিশুদের জন্য প্রবেশ মূল্য ৫ দশমিক ৫০ ইউরো (৫২৮ টাকা)।
বালুকাময় সৈকত হিসেবে ভ্রমণপ্রেমীদের মধ্যে বিঞ্জের ব্যাপক জনপ্রিয়তা। তবে প্রতিযোগিতায় ব্যবহারের জন্য নেদারল্যান্ডস থেকে বালি আমদানি করা হয়। কারণ ডাচ বালি দিয়ে ভাস্কর্য গড়া সুবিধাজনক।
সূত্র: সিএনএন
No comments