অভিনেত্রী আখ্যা পাওয়ায় ক্রুদ্ধ রাজনীতিক রূপা
বিজেপি’তে
তাঁর যোগদানের পর ৩৮৩ দিন পার হয়েছে। তিনি দলের নিয়মিত কার্যকলাপের সঙ্গে
যুক্ত। দলে পদও পেয়েছেন। কিন্তু দলের সকলের কাছে ‘অভিনেত্রী’ তকমা ঘোচাতে
পারেননি রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। বরং এখনও ‘অভিনেত্রী’ হিসাবেই তাঁকে দেখছেন
রাজ্য বিজেপি’র একাংশ। যার প্রমাণ মিলল সোমবার হাওড়ার ডুমুরজলা ময়দানে।
এদিন ডুমুরজলা ময়দানে সভার আয়োজন করেছিলেন বিজেপি’র হাওড়া জেলা নেতৃত্ব। সেই সভাতে বক্তৃতা করেন রূপা। সঞ্চালক রূপাকে বিজেপি’র রাজ্য মহিলা মোর্চার সভাপতির (সঞ্চালক বলেছিলেন সভানেত্রী) পাশাপাশি ‘অভিনেত্রী’ বলেও পরিচয় করান। এরপরই মঞ্চে উঠে ‘অভিনেত্রী’ পরিচয় নিয়ে ব্যাখ্যা দেন রূপা। বলেন, ‘‘অভিনয় ছেড়ে দিয়েছি। একবছর এবং আরও কয়েকটা দিন হয়ে গিয়েছে আমি বিজেপি’তে এসেছি। আমি বিজেপি কর্মী হিসাবেই কাজ করছি। এই একবছর ধরে বিভিন্নভাবে আমি আমার অভিনেত্রী পরিচয় ঝেড়ে ফেলার জন্য যে প্রচেষ্টা করেছি, আশা করি তা ঝেড়ে ফেলতে পেরেছি। আমি সারা জীবন বিজেপি’ই করব।’’
বিজেপি’র অন্দরের খবর, রূপা চেষ্টা করছেন বটে। কিন্তু ‘অভিনেত্রী’ তকমা ঘুচিয়ে ফেলতে হলে এখনও অনেকটা পথ পেরোতে হবে। যদিও আরেক অংশের বক্তব্য, রূপা যেভাবে গুরুত্ব সহকারে দলীয় দায়িত্ব পালন করেন, তাতে অভিনেত্রী তকমায় তাঁর ক্ষোভ হওয়াটাই স্বাভাবিক। এ প্রসঙ্গে এদিনের সভার সঞ্চালক তথা বিজেপি’র রাজ্য সম্পাদক রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, ‘‘রূপা যে দলীয় পদে রয়েছেন আমি তা উল্লেখ করেছি। কিন্তু রূপার শিল্পীসত্তার কথা মাথায় রেখেই আমি অভিনেত্রী পরিচয় দিয়েছি।’’ তবে দৃশ্যত ‘ক্রুদ্ধ’ রূপা সভায় বলেন, ‘‘আশা করি বিজেপি’র মঞ্চ হোক কিংবা অন্য কোথাও আমায় আর কেউ অভিনেত্রী বলে পরিচয় দেবেন না।’’ যদিও পরে ফোনে ‘এবেলা’কে রূপা বলেন, ‘‘আমি তো রেগে যাইনি।’’
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ জানুয়ারি হাওড়ারই শরৎ সদনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অরুণ জেটলির উপস্থিতিতে রূপা যোগ দিয়েছিলেন বিজেপি’তে। আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি কামদুনি থেকে রূপার নেতৃত্বে পদযাত্রা করবে রাজ্য বিজেপি’র মহিলা মোর্চা। তার জন্য এদিন সন্ধ্যায় দক্ষিণ কলকাতার একটি মল থেকে স্নির্কাস কেনেন রূপা।
সুত্রঃ এবেলা
এদিন ডুমুরজলা ময়দানে সভার আয়োজন করেছিলেন বিজেপি’র হাওড়া জেলা নেতৃত্ব। সেই সভাতে বক্তৃতা করেন রূপা। সঞ্চালক রূপাকে বিজেপি’র রাজ্য মহিলা মোর্চার সভাপতির (সঞ্চালক বলেছিলেন সভানেত্রী) পাশাপাশি ‘অভিনেত্রী’ বলেও পরিচয় করান। এরপরই মঞ্চে উঠে ‘অভিনেত্রী’ পরিচয় নিয়ে ব্যাখ্যা দেন রূপা। বলেন, ‘‘অভিনয় ছেড়ে দিয়েছি। একবছর এবং আরও কয়েকটা দিন হয়ে গিয়েছে আমি বিজেপি’তে এসেছি। আমি বিজেপি কর্মী হিসাবেই কাজ করছি। এই একবছর ধরে বিভিন্নভাবে আমি আমার অভিনেত্রী পরিচয় ঝেড়ে ফেলার জন্য যে প্রচেষ্টা করেছি, আশা করি তা ঝেড়ে ফেলতে পেরেছি। আমি সারা জীবন বিজেপি’ই করব।’’
বিজেপি’র অন্দরের খবর, রূপা চেষ্টা করছেন বটে। কিন্তু ‘অভিনেত্রী’ তকমা ঘুচিয়ে ফেলতে হলে এখনও অনেকটা পথ পেরোতে হবে। যদিও আরেক অংশের বক্তব্য, রূপা যেভাবে গুরুত্ব সহকারে দলীয় দায়িত্ব পালন করেন, তাতে অভিনেত্রী তকমায় তাঁর ক্ষোভ হওয়াটাই স্বাভাবিক। এ প্রসঙ্গে এদিনের সভার সঞ্চালক তথা বিজেপি’র রাজ্য সম্পাদক রাজু বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, ‘‘রূপা যে দলীয় পদে রয়েছেন আমি তা উল্লেখ করেছি। কিন্তু রূপার শিল্পীসত্তার কথা মাথায় রেখেই আমি অভিনেত্রী পরিচয় দিয়েছি।’’ তবে দৃশ্যত ‘ক্রুদ্ধ’ রূপা সভায় বলেন, ‘‘আশা করি বিজেপি’র মঞ্চ হোক কিংবা অন্য কোথাও আমায় আর কেউ অভিনেত্রী বলে পরিচয় দেবেন না।’’ যদিও পরে ফোনে ‘এবেলা’কে রূপা বলেন, ‘‘আমি তো রেগে যাইনি।’’
প্রসঙ্গত, গত বছরের ৭ জানুয়ারি হাওড়ারই শরৎ সদনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অরুণ জেটলির উপস্থিতিতে রূপা যোগ দিয়েছিলেন বিজেপি’তে। আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি কামদুনি থেকে রূপার নেতৃত্বে পদযাত্রা করবে রাজ্য বিজেপি’র মহিলা মোর্চা। তার জন্য এদিন সন্ধ্যায় দক্ষিণ কলকাতার একটি মল থেকে স্নির্কাস কেনেন রূপা।
সুত্রঃ এবেলা
No comments