নিরাপত্তা নিয়ে মানুষ উদ্বিগ্ন, সিসি ক্যামেরার বিক্রি দ্বিগুণ by মোছাব্বের হোসেন
একটি
আবাসন প্রতিষ্ঠানের মালিক মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা মাজেদুল হক বায়তুল
মোকাররম মসজিদ মার্কেটে গত বৃহস্পতিবার সিসি ক্যামেরা কিনতে এসেছিলেন।
মোহাম্মদপুরের জাকির হোসেন রোডে থাকেন। সেখানে ফ্ল্যাটের অন্যান্য মালিক
মিলে সিসি ক্যামেরা বসানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘বিপদ তো আর বলে
আসবে না। তাই আগে থেকেই এই ক্যামেরা লাগিয়ে সতর্ক থাকছি।’ চুরি-ডাকাতি বা
অন্য যেকোনো খারাপ ঘটনার পরবর্তী ব্যবস্থা নিতে এখন সিসি ক্যামেরা জরুরি
হয়ে পড়ছে বলে মনে করেন তিনি।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশে সহিংস ঘটনায় নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকা অনেকে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা বা সিসি ক্যামেরা স্থাপন করার দিকে জোর দিচ্ছেন। এতে রাজধানীসহ সারা দেশে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করার চাহিদা বেড়েছে। বিক্রেতারা বলছেন, গত এক বছরে এই বিক্রির হার দ্বিগুণ হয়েছে। তবে গত দুই সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে।
রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদ ও স্টেডিয়াম মার্কেটে দেশের সবচেয়ে বড় সিসি ক্যামেরার বাজার। এর বাইরে ধানমন্ডি, বনানী, কম্পিউটার সিটিসহ বড় বড় কয়েকটি শপিং সেন্টারে সিসি ক্যামেরার মার্কেট আছে।
গত বৃহস্পতিবার বায়তুল মোকাররম মসজিদ ও স্টেডিয়াম মার্কেটের সিসি ক্যামেরার বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, এখন অনেকে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ব্যক্তিগত পর্যায়েও সিসি ক্যামেরা কিনছেন।
রাজধানীর সিসি ক্যামেরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ক্যামেরা মিউজিয়ামের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ গাফফার মোল্লা প্রথম আলোকে বলেন, ‘নিরাপত্তার জন্য সিসি ক্যামেরাকে এখন খুবই দরকারি মনে করা হচ্ছে। কোনো ঘটনা ঘটলে এর সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায় সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে। আমাদের বিক্রি এখন দ্বিগুণ বেড়েছে।’ তিনি বলেন, সারা দেশে বিশেষ করে বড় বড় শহরে সিসি ক্যামেরার চাহিদা বেড়েছে। তিনি বলেন, আগে বড় বড় শপিং মলে সিসি ক্যামেরার চাহিদা ছিল কিন্তু এখন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান তো বটেই, ব্যক্তিগত বাসাবাড়িতে অনেকে সিসি ক্যামেরা লাগাচ্ছেন। এই সিসি ক্যামেরাগুলোর বেশির ভাগই চীন ও তাইওয়ান থেকে আসছে বলে তিনি জানান।
বায়তুল মোকাররম মার্কেটে ক্যামেরা ফিউচার নামের একটি সিসি ক্যামেরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের মালিক তানভীর হাসান বলেন, আগে বড় বড় প্রতিষ্ঠান থেকে সিসি ক্যামেরা লাগানোর অর্ডার পেতেন। কিন্তু গত দুই সপ্তাহে তিনি চারটি বাড়িতে সিসি ক্যামেরা লাগানোর অর্ডার পেয়েছেন। তিনিও জানালেন, এই ক্যামেরার বিক্রি দ্বিগুণ বেড়েছে।
নারায়ণগঞ্জের একটি পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আয়নাল কবির এসেছিলেন বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে। তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানের জন্য আটটি ক্যামেরা কিনেছেন। তিনি বললেন, ‘এমনিতেই আমাদের ক্যামেরা লাগানোর চিন্তা ছিল না। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে বাড়তি নিরাপত্তার কথা ভেবে ক্যামেরা লাগাচ্ছি।’
হাতিরপুল এলাকায় এক সপ্তাহ আগে একটি ব্যক্তিগত বহুতল ভবনের মালিক সিসি ক্যামেরা লাগিয়েছেন। সেখানকার বাসিন্দাদের একজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দেশের পরিস্থিতি তাঁদের ভাবিয়ে তুলেছে। দিনের আলোতে যেভাবে খুনখারাবি চলছে, তাতে সিসি ক্যামেরা না লাগিয়ে উপায় ছিল না। এটি না হলে ঘটনা ঘটার পর তা ধরার জন্য আর কোনো সূত্রই থাকে না। তিনি জানান, এটি হয়তো কিছুটা ব্যয়বহুল, কিন্তু প্রয়োজনের কথা চিন্তা করলে এটির বিকল্প হয় না।
বাজার ঘুরে দেখা গেল, ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে আড়াই লাখ টাকা দামের সিসি ক্যামেরা আছে। এ ছাড়া এই ক্যামেরার তথ্য সংরক্ষণ করতে নানান যন্ত্রপাতি কিনতে হয়। ক্যামেরা মিউজিয়ামের বাবুল খান বলেন, একটি মনিটরে চারটি সিসি ক্যামেরার কার্যক্রম দেখা যায়। ২ হাজার ৫০০ টাকার একটি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করতে সব যন্ত্রপাতিসহ ৩০ হাজার টাকা খরচ পড়ে।
সিসি ক্যামেরার চাহিদাই শুধু বাড়েনি, বেড়েছে এই কাজের সঙ্গে জড়িত মেকানিকদেরও চাহিদা। বসুন্ধরা সিটিতে কথা হয় এমনই একজন মেকানিক মো. জুয়েলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজের চাপ এখন বেশি। কাজ করে কূল পাচ্ছি না। আগে তিনি সপ্তাহে এক থেকে দুটি স্থানে সিসি ক্যামেরা লাগানোর কাজ করতেন, এখন রোজই কাজের অর্ডার পাচ্ছেন।’
আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে তারা অভিজাত এলাকায় যেসব বাড়ি নির্মাণ করছে, তার বেশির ভাগগুলোতেই সিসি ক্যামেরা লাগাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকেরাই উদ্যোগী হচ্ছেন। এ বিষয়ে আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা তানভীরুল ইসলাম বলেন, ‘নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এখন প্রায় সবাই সিসি ক্যামেরা লাগানোর বিষয়ে আমাদের বলছেন। এ ছাড়া ভিডিও ডোর কলের মাধ্যমে কোনো অপরিচিত ব্যক্তি বাসায় যাবে কি না, তা দেখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সাধারণত আমরা ছাদের রেলিং, পার্কিং ও বাসার প্রবেশমুখে বেশি করে সিসি ক্যামেরা লাগানোর অর্ডার পাচ্ছি।’ দিনে দিনে এভাবে ক্যামেরার ব্যবহার বাড়বে বলে মনে করেন তিনি।
সিসি ক্যামেরা লাগানোর বিষয়ে পুলিশের কোনো উদ্যোগ আছে কি না, জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম শাখার উপকমিশনার (ডিসি) মুনতাসিরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের অপরাধ শাখার কর্মকর্তারা বিভিন্ন আবাসিক এলাকার ভবন মালিক, বড় বড় শপিং সেন্টারের মালিক, ব্যাংক, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসহ গুরুত্বপূর্ণ ভবনের মালিকদের সিসি ক্যামেরা লাগানোর বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করছেন। কোনো এলাকায় সিসি ক্যামেরা লাগালে যে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও অপরাধী শনাক্ত করা সহজ হয়, এটি তাদের বোঝানো হচ্ছে।’ মুনতাসিরুল বলেন, কোনো ভবনে সিসি ক্যামেরা থাকলে এমনিতেই অপরাধীরা সচেতন থাকে। এতে ওই এলাকায় অপরাধ কমে আসে বা কোনো ঘটনা ঘটলেও পুলিশ ওই সিসি ক্যামেরার বিশ্লেষণ করে ঘটনার সূত্র খুঁজতে সুবিধা হয়। এ জন্য যত বেশি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে, অপরাধের মাত্রা তত কমতে থাকবে বলে মনে করেন তিনি।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশে সহিংস ঘটনায় নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকা অনেকে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা বা সিসি ক্যামেরা স্থাপন করার দিকে জোর দিচ্ছেন। এতে রাজধানীসহ সারা দেশে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করার চাহিদা বেড়েছে। বিক্রেতারা বলছেন, গত এক বছরে এই বিক্রির হার দ্বিগুণ হয়েছে। তবে গত দুই সপ্তাহে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে।
রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদ ও স্টেডিয়াম মার্কেটে দেশের সবচেয়ে বড় সিসি ক্যামেরার বাজার। এর বাইরে ধানমন্ডি, বনানী, কম্পিউটার সিটিসহ বড় বড় কয়েকটি শপিং সেন্টারে সিসি ক্যামেরার মার্কেট আছে।
গত বৃহস্পতিবার বায়তুল মোকাররম মসজিদ ও স্টেডিয়াম মার্কেটের সিসি ক্যামেরার বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, এখন অনেকে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি ব্যক্তিগত পর্যায়েও সিসি ক্যামেরা কিনছেন।
রাজধানীর সিসি ক্যামেরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ক্যামেরা মিউজিয়ামের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ গাফফার মোল্লা প্রথম আলোকে বলেন, ‘নিরাপত্তার জন্য সিসি ক্যামেরাকে এখন খুবই দরকারি মনে করা হচ্ছে। কোনো ঘটনা ঘটলে এর সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়া যায় সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে। আমাদের বিক্রি এখন দ্বিগুণ বেড়েছে।’ তিনি বলেন, সারা দেশে বিশেষ করে বড় বড় শহরে সিসি ক্যামেরার চাহিদা বেড়েছে। তিনি বলেন, আগে বড় বড় শপিং মলে সিসি ক্যামেরার চাহিদা ছিল কিন্তু এখন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান তো বটেই, ব্যক্তিগত বাসাবাড়িতে অনেকে সিসি ক্যামেরা লাগাচ্ছেন। এই সিসি ক্যামেরাগুলোর বেশির ভাগই চীন ও তাইওয়ান থেকে আসছে বলে তিনি জানান।
বায়তুল মোকাররম মার্কেটে ক্যামেরা ফিউচার নামের একটি সিসি ক্যামেরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের মালিক তানভীর হাসান বলেন, আগে বড় বড় প্রতিষ্ঠান থেকে সিসি ক্যামেরা লাগানোর অর্ডার পেতেন। কিন্তু গত দুই সপ্তাহে তিনি চারটি বাড়িতে সিসি ক্যামেরা লাগানোর অর্ডার পেয়েছেন। তিনিও জানালেন, এই ক্যামেরার বিক্রি দ্বিগুণ বেড়েছে।
নারায়ণগঞ্জের একটি পোশাকশিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আয়নাল কবির এসেছিলেন বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে। তিনি তাঁর প্রতিষ্ঠানের জন্য আটটি ক্যামেরা কিনেছেন। তিনি বললেন, ‘এমনিতেই আমাদের ক্যামেরা লাগানোর চিন্তা ছিল না। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে বাড়তি নিরাপত্তার কথা ভেবে ক্যামেরা লাগাচ্ছি।’
হাতিরপুল এলাকায় এক সপ্তাহ আগে একটি ব্যক্তিগত বহুতল ভবনের মালিক সিসি ক্যামেরা লাগিয়েছেন। সেখানকার বাসিন্দাদের একজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দেশের পরিস্থিতি তাঁদের ভাবিয়ে তুলেছে। দিনের আলোতে যেভাবে খুনখারাবি চলছে, তাতে সিসি ক্যামেরা না লাগিয়ে উপায় ছিল না। এটি না হলে ঘটনা ঘটার পর তা ধরার জন্য আর কোনো সূত্রই থাকে না। তিনি জানান, এটি হয়তো কিছুটা ব্যয়বহুল, কিন্তু প্রয়োজনের কথা চিন্তা করলে এটির বিকল্প হয় না।
বাজার ঘুরে দেখা গেল, ১ হাজার ৫০০ টাকা থেকে আড়াই লাখ টাকা দামের সিসি ক্যামেরা আছে। এ ছাড়া এই ক্যামেরার তথ্য সংরক্ষণ করতে নানান যন্ত্রপাতি কিনতে হয়। ক্যামেরা মিউজিয়ামের বাবুল খান বলেন, একটি মনিটরে চারটি সিসি ক্যামেরার কার্যক্রম দেখা যায়। ২ হাজার ৫০০ টাকার একটি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করতে সব যন্ত্রপাতিসহ ৩০ হাজার টাকা খরচ পড়ে।
সিসি ক্যামেরার চাহিদাই শুধু বাড়েনি, বেড়েছে এই কাজের সঙ্গে জড়িত মেকানিকদেরও চাহিদা। বসুন্ধরা সিটিতে কথা হয় এমনই একজন মেকানিক মো. জুয়েলের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজের চাপ এখন বেশি। কাজ করে কূল পাচ্ছি না। আগে তিনি সপ্তাহে এক থেকে দুটি স্থানে সিসি ক্যামেরা লাগানোর কাজ করতেন, এখন রোজই কাজের অর্ডার পাচ্ছেন।’
আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে তারা অভিজাত এলাকায় যেসব বাড়ি নির্মাণ করছে, তার বেশির ভাগগুলোতেই সিসি ক্যামেরা লাগাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে গ্রাহকেরাই উদ্যোগী হচ্ছেন। এ বিষয়ে আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা তানভীরুল ইসলাম বলেন, ‘নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে এখন প্রায় সবাই সিসি ক্যামেরা লাগানোর বিষয়ে আমাদের বলছেন। এ ছাড়া ভিডিও ডোর কলের মাধ্যমে কোনো অপরিচিত ব্যক্তি বাসায় যাবে কি না, তা দেখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সাধারণত আমরা ছাদের রেলিং, পার্কিং ও বাসার প্রবেশমুখে বেশি করে সিসি ক্যামেরা লাগানোর অর্ডার পাচ্ছি।’ দিনে দিনে এভাবে ক্যামেরার ব্যবহার বাড়বে বলে মনে করেন তিনি।
সিসি ক্যামেরা লাগানোর বিষয়ে পুলিশের কোনো উদ্যোগ আছে কি না, জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর পুলিশের গণমাধ্যম শাখার উপকমিশনার (ডিসি) মুনতাসিরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের অপরাধ শাখার কর্মকর্তারা বিভিন্ন আবাসিক এলাকার ভবন মালিক, বড় বড় শপিং সেন্টারের মালিক, ব্যাংক, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানসহ গুরুত্বপূর্ণ ভবনের মালিকদের সিসি ক্যামেরা লাগানোর বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করছেন। কোনো এলাকায় সিসি ক্যামেরা লাগালে যে অপরাধ নিয়ন্ত্রণ ও অপরাধী শনাক্ত করা সহজ হয়, এটি তাদের বোঝানো হচ্ছে।’ মুনতাসিরুল বলেন, কোনো ভবনে সিসি ক্যামেরা থাকলে এমনিতেই অপরাধীরা সচেতন থাকে। এতে ওই এলাকায় অপরাধ কমে আসে বা কোনো ঘটনা ঘটলেও পুলিশ ওই সিসি ক্যামেরার বিশ্লেষণ করে ঘটনার সূত্র খুঁজতে সুবিধা হয়। এ জন্য যত বেশি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে, অপরাধের মাত্রা তত কমতে থাকবে বলে মনে করেন তিনি।
No comments