চীনের হুঙ্কার : সাগরের অধিকার ছাড়ব না
দক্ষিণ চীন সাগরের এই কৃত্রিম দ্বীপই বিরোধের কেন্দ্রবিন্দুতে |
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বলেছেন, দক্ষিণ চীন সাগরের বিতর্কিত এলাকাগুলোতে নিজের সার্বভৌম অধিকারে বিন্দুমাত্র ছাড় দেবে না বেইজিং। একইসঙ্গে এ বিষয়ে প্রতিবেশী দেশগুলোকে উৎপীড়ন করার কোনো ইচ্ছাও তার দেশের নেই।
দক্ষিণ চীন সাগরের একগুচ্ছ দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে তাইওয়ান, ব্রুনাই, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম ও মালয়েশিয়ার সঙ্গে বেইজিংয়ের টানাপড়েন রয়েছে। এ বিষয়ে অন্য দেশগুলোর পক্ষ নিয়ে চীনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে আমেরিকা। এ সম্পর্কে আজ (শনিবার) শি জিনপিং বলেন, “আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই, সেই আদিকাল থেকে দক্ষিণ চীনের দ্বীপগুলো বেইজিং-এর অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল।”
সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে দেয়া ভাষণে চীনা প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, “একই সঙ্গে আমরা মনে করি, দুর্বল প্রতিবেশীদের উৎপীড়ন করা কোনো শক্তিশালী দেশের উচিত নয়।” দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশ সফরের অংশ হিসেবে আজ সিঙ্গাপুর যান শি।
তিনি বলেন, দক্ষিণ চীন সাগরের ভূখণ্ডগুলো নিয়ে বিতর্ক শান্তিপূর্ণভাবে নিরসন করতে চায় তার দেশ। যারা মনে করে চীন এসব দ্বীপ জোর করে দখল করে রেখেছে তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত রয়েছে বেইজিং। চীনা প্রেসিডেন্ট বলেন, আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী এবং ঐতিহাসিক বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করে এ সমস্যার সমাধান করতে চায় তার দেশ।
সূত্র : রেডিও তেহরান
দক্ষিণ চীন সাগরের একগুচ্ছ দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে তাইওয়ান, ব্রুনাই, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম ও মালয়েশিয়ার সঙ্গে বেইজিংয়ের টানাপড়েন রয়েছে। এ বিষয়ে অন্য দেশগুলোর পক্ষ নিয়ে চীনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে আমেরিকা। এ সম্পর্কে আজ (শনিবার) শি জিনপিং বলেন, “আমি পরিষ্কার করে বলতে চাই, সেই আদিকাল থেকে দক্ষিণ চীনের দ্বীপগুলো বেইজিং-এর অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল।”
সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে দেয়া ভাষণে চীনা প্রেসিডেন্ট আরো বলেন, “একই সঙ্গে আমরা মনে করি, দুর্বল প্রতিবেশীদের উৎপীড়ন করা কোনো শক্তিশালী দেশের উচিত নয়।” দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশ সফরের অংশ হিসেবে আজ সিঙ্গাপুর যান শি।
তিনি বলেন, দক্ষিণ চীন সাগরের ভূখণ্ডগুলো নিয়ে বিতর্ক শান্তিপূর্ণভাবে নিরসন করতে চায় তার দেশ। যারা মনে করে চীন এসব দ্বীপ জোর করে দখল করে রেখেছে তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত রয়েছে বেইজিং। চীনা প্রেসিডেন্ট বলেন, আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী এবং ঐতিহাসিক বাস্তবতার ওপর ভিত্তি করে এ সমস্যার সমাধান করতে চায় তার দেশ।
সূত্র : রেডিও তেহরান
No comments