কামরুলসহ চারজনের ফাঁসি
সিলেটে শিশু শেখ সামিউল আলম রাজন (১৪) হত্যা মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলামসহ চারজনকে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন সিলেট মহানগরের দায়রা জজ আদালত।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য তিন আসামি হলেন চৌকিদার ময়না মিয়া ওরফে বড় ময়না, তাজউদ্দিন আহমদ ওরফে বাদল ও জাকির হোসেন ওরফে পাবেল ওরফে রাজু।
এ ছাড়া মামলার অভিযুক্ত সাত আসামিকে সাত বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড ও বাকি দুই আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার ১৪ কার্যদিবসে বিচার-প্রক্রিয়া শেষ করে আলোচিত এই মামলার রায় ঘোষণা করেন বিচারক আকবর হোসেন মৃধা।
গত ৮ জুলাই চুরির অপবাদে সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন শেখপাড়ায় নির্যাতন করে হত্যা করা হয় সিলেটের জালালাবাদ থানা এলাকার বাদেয়ালি গ্রামের সবজি বিক্রেতা রাজনকে। লাশ গুম করার সময় ধরা পড়েন একজন। পরে পুলিশ বাদী হয়ে জালালাবাদ থানায় মামলা করে। ফেসবুকে প্রচারের উদ্দেশে নির্যাতনের ভিডিও চিত্র ধারণ করেন নির্যাতনকারীরা। ১২ জুলাই এই ভিডিও চিত্র নিয়ে প্রথম আলোয় ‘নির্মম পৈশাচিক!’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়।
ঘটনার পরপরই পালিয়ে সৌদি আরব চলে গিয়েছিলেন মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলাম। ইন্টারপোলের মাধ্যমে গত ১৫ অক্টোবর তাঁকে ফিরিয়ে আনা হয়। তাঁর উপস্থিতিতে মামলার গুরুত্বপূর্ণ ১১ সাক্ষীর পুনরায় সাক্ষ্য গ্রহণের পর একটানা তিন দিন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য তিন আসামি হলেন চৌকিদার ময়না মিয়া ওরফে বড় ময়না, তাজউদ্দিন আহমদ ওরফে বাদল ও জাকির হোসেন ওরফে পাবেল ওরফে রাজু।
এ ছাড়া মামলার অভিযুক্ত সাত আসামিকে সাত বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড ও বাকি দুই আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার ১৪ কার্যদিবসে বিচার-প্রক্রিয়া শেষ করে আলোচিত এই মামলার রায় ঘোষণা করেন বিচারক আকবর হোসেন মৃধা।
গত ৮ জুলাই চুরির অপবাদে সিলেট-সুনামগঞ্জ সড়কের কুমারগাঁও বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন শেখপাড়ায় নির্যাতন করে হত্যা করা হয় সিলেটের জালালাবাদ থানা এলাকার বাদেয়ালি গ্রামের সবজি বিক্রেতা রাজনকে। লাশ গুম করার সময় ধরা পড়েন একজন। পরে পুলিশ বাদী হয়ে জালালাবাদ থানায় মামলা করে। ফেসবুকে প্রচারের উদ্দেশে নির্যাতনের ভিডিও চিত্র ধারণ করেন নির্যাতনকারীরা। ১২ জুলাই এই ভিডিও চিত্র নিয়ে প্রথম আলোয় ‘নির্মম পৈশাচিক!’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়।
ঘটনার পরপরই পালিয়ে সৌদি আরব চলে গিয়েছিলেন মামলার প্রধান আসামি কামরুল ইসলাম। ইন্টারপোলের মাধ্যমে গত ১৫ অক্টোবর তাঁকে ফিরিয়ে আনা হয়। তাঁর উপস্থিতিতে মামলার গুরুত্বপূর্ণ ১১ সাক্ষীর পুনরায় সাক্ষ্য গ্রহণের পর একটানা তিন দিন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
No comments