বাকিতে সিগারেট না দেওয়ায়...
লালমনিরহাট সদর উপজেলায় দোকানে ঢুকে দোকানমালিকের এক ছেলেকে হত্যা ও চার ছেলেকে কুপিয়ে আহত করা হয়েছে। দোকানে ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়েছে। বাকিতে সিগারেট না দেওয়ায় ছাত্রলীগের দুই নেতা ও তাঁদের সহযোগীরা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ এ ঘটনায় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের তিন নেতা-কর্মীকে আটক করেছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, গত শুক্রবার বিকেলে পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের সিন্দুরমতি বাজারে আবদুস ছামাদের দোকানে চালানো ওই হামলায় তাঁর ছেলে তাজুল ইসলাম (২১), আতাউর রহমান (৩৬), রেজাউল করিম (৩৪), ফারুক আহমেদ (৩২) ও আরিফুল ইসলাম (৩০) গুরুতর আহত হন। তাঁদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে শুক্রবার রাতে তাজুল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ পঞ্চগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৮ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি মো. লিটন মণ্ডল (২৫) ও তাঁর বড় ভাই লালমনিরহাট সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক নাজমুল হক এবং একই ইউনিয়নের নামাপাড়া গ্রামের যুবলীগ কর্মী এরশাদুল হককে (২৮) শুক্রবার গভীর রাতে আটক করেছে সদর থানার পুলিশ।
নাজমুল ও লিটনের রাজনৈতিক পরিচয় নিশ্চিত করেছেন পঞ্চগ্রাম ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল ইসলাম।
হতাহত ব্যক্তিদের বড় ভাই জাহেদুল ইসলাম অভিযোগ করেন, নাজমুল হক ও লিটন মণ্ডলের নেতৃত্বে ধারালো অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ১০-১২ জন ক্যাডার শুক্রবার বিকেলে তাঁদের দোকানে হামলা চালায়। জাহেদুল বলেন, ‘ওরা আমার ছোট পাঁচ ভাইকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে চলে যায়।’ তিনি বলেন, আহত পাঁচ ভাইকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে তাজুল ইসলাম মারা যান।
জাহেদুল অভিযোগ করেন, আগের দিন বৃহস্পতিবার দুপুরে নাজমুল হক দোকানে এসে আরিফুল ও ফারুকের কাছে বাকিতে এক প্যাকেট বেনসন সিগারেট চান। আগের বকেয়া ৩ হাজার ৮০০ টাকা না দিলে নতুন করে বাকি দেওয়া হবে না বলে জানালে নাজমুল আরিফুলকে চড় মারেন। পরে তিনি বাজারে দোকান করতে চাইলে তাঁদের বার্ষিক দুই লাখ টাকা চাঁদা দিতে হবে বলে হুমকি দিয়ে চলে যান। আরিফুল ওই দিন সন্ধ্যায় ঘটনাটি নাজমুলের বাবা পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের পশ্চিম মণ্ডলপাড়া গ্রামের ফরিদ উদ্দিনকে জানান। এরপর ওই হামলা চালানো হয়।
গতকাল সন্ধ্যায় সদর থানার ওসি মাহফুজুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, গত শুক্রবার বিকেলে পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের সিন্দুরমতি বাজারে আবদুস ছামাদের দোকানে চালানো ওই হামলায় তাঁর ছেলে তাজুল ইসলাম (২১), আতাউর রহমান (৩৬), রেজাউল করিম (৩৪), ফারুক আহমেদ (৩২) ও আরিফুল ইসলাম (৩০) গুরুতর আহত হন। তাঁদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে শুক্রবার রাতে তাজুল চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পুলিশ পঞ্চগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৮ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সভাপতি মো. লিটন মণ্ডল (২৫) ও তাঁর বড় ভাই লালমনিরহাট সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসম্পাদক নাজমুল হক এবং একই ইউনিয়নের নামাপাড়া গ্রামের যুবলীগ কর্মী এরশাদুল হককে (২৮) শুক্রবার গভীর রাতে আটক করেছে সদর থানার পুলিশ।
নাজমুল ও লিটনের রাজনৈতিক পরিচয় নিশ্চিত করেছেন পঞ্চগ্রাম ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল ইসলাম।
হতাহত ব্যক্তিদের বড় ভাই জাহেদুল ইসলাম অভিযোগ করেন, নাজমুল হক ও লিটন মণ্ডলের নেতৃত্বে ধারালো অস্ত্র নিয়ে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ১০-১২ জন ক্যাডার শুক্রবার বিকেলে তাঁদের দোকানে হামলা চালায়। জাহেদুল বলেন, ‘ওরা আমার ছোট পাঁচ ভাইকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করে চলে যায়।’ তিনি বলেন, আহত পাঁচ ভাইকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে শুক্রবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে তাজুল ইসলাম মারা যান।
জাহেদুল অভিযোগ করেন, আগের দিন বৃহস্পতিবার দুপুরে নাজমুল হক দোকানে এসে আরিফুল ও ফারুকের কাছে বাকিতে এক প্যাকেট বেনসন সিগারেট চান। আগের বকেয়া ৩ হাজার ৮০০ টাকা না দিলে নতুন করে বাকি দেওয়া হবে না বলে জানালে নাজমুল আরিফুলকে চড় মারেন। পরে তিনি বাজারে দোকান করতে চাইলে তাঁদের বার্ষিক দুই লাখ টাকা চাঁদা দিতে হবে বলে হুমকি দিয়ে চলে যান। আরিফুল ওই দিন সন্ধ্যায় ঘটনাটি নাজমুলের বাবা পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের পশ্চিম মণ্ডলপাড়া গ্রামের ফরিদ উদ্দিনকে জানান। এরপর ওই হামলা চালানো হয়।
গতকাল সন্ধ্যায় সদর থানার ওসি মাহফুজুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
No comments