গুয়াখড়া স্টেশন ছয় বছর ধরে বন্ধ, জনদুর্ভোগ
পাবনার চাটমোহর উপজেলার গুয়াখড়া স্টেশনটি লোকবল-সংকটের কারণে ছয় বছর ধরে বন্ধ আছে। এতে রেল-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে কয়েক লাখ মানুষ।
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিবহন কর্মকর্তা শওকত জামিল বলেন, এই বিভাগের আওতায় মোট ১১৩টি স্টেশন আছে। এসব স্টেশনে মাস্টারের ৩৬৩টি পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ১৫৮ জন। পয়েন্টসম্যানের ৪৬৩টি পদে কর্মরত আছেন ৩৬৯ জন। গেটকিপারের ১১টি পদে কর্মরত আছেন ১০ জন। গার্ডের ১৩৫টি পদে কর্মরত আছেন ১০৮ জন। এ কারণে ১১৩টি স্টেশনের ৪২টি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ এবং ১৭টি আংশিক বন্ধ আছে।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুধু গুয়াখড়া স্টেশন নয়, আশপাশের এমন পাঁচ-ছয়টি স্টেশন বন্ধ আছে। ফলে কয়েক লাখ মানুষ রেল-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এই অঞ্চল থেকে চলাচলের ভালো কোনো ব্যবস্থা না থাকায় অধিকাংশ মানুষ ইঞ্জিনচালিত নছিমন-করিমনে ফরিদপুর ও চাটমোহর গিয়ে বাসে যাতায়াত করে।
পার্শ্বডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রবিউল করিম বলেন, ‘স্টেশন বন্ধ থাকায় দুর্ভোগের বিষয়টি আমরা অনেকবার পশ্চিমাঞ্চল রেল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। কিন্তু তারা কিছু করতে পারেনি।’
চাটমোহর স্টেশনমাস্টার মহিউল ইসলাম বলেন, একটি স্টেশনে মাস্টার না থাকলে স্টেশন বন্ধ থাকে। বন্ধ স্টেশনের লোকজন এসে চালু স্টেশনে ভিড় জমায়। এতে শিডিউল বিপর্যয় ঘটে।
পাকশী বিভাগীয় কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) আফজাল হোসেন বলেন, ‘আমরা বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। লোকবল নিয়োগ হলেই বন্ধ সব স্টেশন চালু করা হবে।’
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের পাকশী বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিবহন কর্মকর্তা শওকত জামিল বলেন, এই বিভাগের আওতায় মোট ১১৩টি স্টেশন আছে। এসব স্টেশনে মাস্টারের ৩৬৩টি পদের মধ্যে কর্মরত আছেন ১৫৮ জন। পয়েন্টসম্যানের ৪৬৩টি পদে কর্মরত আছেন ৩৬৯ জন। গেটকিপারের ১১টি পদে কর্মরত আছেন ১০ জন। গার্ডের ১৩৫টি পদে কর্মরত আছেন ১০৮ জন। এ কারণে ১১৩টি স্টেশনের ৪২টি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ এবং ১৭টি আংশিক বন্ধ আছে।
এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, শুধু গুয়াখড়া স্টেশন নয়, আশপাশের এমন পাঁচ-ছয়টি স্টেশন বন্ধ আছে। ফলে কয়েক লাখ মানুষ রেল-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এই অঞ্চল থেকে চলাচলের ভালো কোনো ব্যবস্থা না থাকায় অধিকাংশ মানুষ ইঞ্জিনচালিত নছিমন-করিমনে ফরিদপুর ও চাটমোহর গিয়ে বাসে যাতায়াত করে।
পার্শ্বডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রবিউল করিম বলেন, ‘স্টেশন বন্ধ থাকায় দুর্ভোগের বিষয়টি আমরা অনেকবার পশ্চিমাঞ্চল রেল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। কিন্তু তারা কিছু করতে পারেনি।’
চাটমোহর স্টেশনমাস্টার মহিউল ইসলাম বলেন, একটি স্টেশনে মাস্টার না থাকলে স্টেশন বন্ধ থাকে। বন্ধ স্টেশনের লোকজন এসে চালু স্টেশনে ভিড় জমায়। এতে শিডিউল বিপর্যয় ঘটে।
পাকশী বিভাগীয় কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) আফজাল হোসেন বলেন, ‘আমরা বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। লোকবল নিয়োগ হলেই বন্ধ সব স্টেশন চালু করা হবে।’
No comments