ছিটমহলবাসীর জন্য বরাদ্দ কমাল ভারত সরকার
বাংলাদেশের ভেতরের ছিটমহল থেকে প্রত্যাশিত সংখ্যক মানুষ ভারতে যেতে না চাওয়ায় এদের পুনর্বাসনের অর্থ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভারত সরকার আগে সাড়ে তিন হাজার টাকার পুনর্বাসন প্যাকেজ ঘোষণা করেছিল। এখন সেটি কমে এক হাজার কোটি ভারতীয় রুপিতে দাঁড়িয়েছে। সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বাংলাদেশের ভেতরে থাকা ভারতীয় ছিটমহলের সংখ্যা ১১১টি। এসব ছিটমহলের জনসংখ্যা ৩৭ হাজার ৩৬৯ জন। ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের ধারণা ছিল, এসব ছিটমহলের বেশির ভাগ বাসিন্দাই ফিরে আসবে ভারতে।
গত ৩ জুন পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে চিঠির মাধ্যমে পুনর্বাসন প্যাকেজের কথা জানিয়ে দিয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়। তাতে পরিবারপিছু পাঁচ লাখ রুপি দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। টানা দুই বছর দেওয়া হবে শুকনা খাবার, বাসনপত্র, গবাদিপশুর খাদ্যও। যত দিন পর্যন্ত না ছিটমহলবাসীর স্থায়ীভাবে পুনর্বাসন দেওয়া না হয়, তত দিন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার এভাবে ছিটমহলবাসীর বিভিন্ন ধরনের সাহায্য দেবে। ছিটমহল বাসীদের কোচবিহারের অস্থায়ী ক্যাম্পে রাখার সময় তাদের পানীয় জল, স্বাস্থ্যসেবা, পড়াশোনা, চিকিৎসা নিশ্চিত করা হবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কেন্দ্রের খরচ ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৭৫৯ কোটি রুপি। বাড়ি বা ফ্ল্যাট নির্মাণের খরচ ধরা হয়েছিল ৭৭৪ কোটি রুপি। ছিটমহলবাসীর খাওয়াদাওয়া, বাসনপত্রসহ বিভিন্ন সামগ্রী প্রদানের জন্য খরচ ধরা হয়েছিল ৯২ কোটি ৬ লাখ রুপি।
গত ৩ জুন পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে চিঠির মাধ্যমে পুনর্বাসন প্যাকেজের কথা জানিয়ে দিয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়। তাতে পরিবারপিছু পাঁচ লাখ রুপি দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল। টানা দুই বছর দেওয়া হবে শুকনা খাবার, বাসনপত্র, গবাদিপশুর খাদ্যও। যত দিন পর্যন্ত না ছিটমহলবাসীর স্থায়ীভাবে পুনর্বাসন দেওয়া না হয়, তত দিন পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকার এভাবে ছিটমহলবাসীর বিভিন্ন ধরনের সাহায্য দেবে। ছিটমহল বাসীদের কোচবিহারের অস্থায়ী ক্যাম্পে রাখার সময় তাদের পানীয় জল, স্বাস্থ্যসেবা, পড়াশোনা, চিকিৎসা নিশ্চিত করা হবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কেন্দ্রের খরচ ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৭৫৯ কোটি রুপি। বাড়ি বা ফ্ল্যাট নির্মাণের খরচ ধরা হয়েছিল ৭৭৪ কোটি রুপি। ছিটমহলবাসীর খাওয়াদাওয়া, বাসনপত্রসহ বিভিন্ন সামগ্রী প্রদানের জন্য খরচ ধরা হয়েছিল ৯২ কোটি ৬ লাখ রুপি।
No comments