ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, নতুন এলাকা প্লাবিত
ফেনীর ফুলগাজী বাজার এলাকা বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে |
ফেনীর ফুলগাজী বাজার এলাকা বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে |
ফেনীর ফুলগাজী বাজার এলাকা বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে |
ফেনীর
ফুলগাজীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। আর সদর ও দাগনভূঞা উপজেলায়
প্লাবিত হয়েছে নতুন নতুন এলাকা। পৌরসভার শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার সড়কসহ
বিভিন্ন সড়ক এক থেকে দেড় ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে।
মুহুরী ও কহুয়া নদীর বেড়িবাঁধের পাঁচটি ভাঙন স্থান দিয়ে বন্যার পানি ফুলগাজী বাজার ও আশপাশের গ্রামে ঢুকে পড়েছে। ফেনী-পরশুরাম সড়কে ফুলগাজী বাজার অংশ দুই ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে অধিকাংশ দোকানপাটে পানি ঢুকে পড়েছে।
ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রমজান আলী প্রামাণিক বলেন, গতকাল রোববার রাত থেকে ফুলগাজীতে মুহুরী ও কহুয়া নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। আজ সোমবার সকাল থেকে দুটি নদীতে পানি বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে এবং পানির প্রবাহ বেড়েই চলেছে।
সদর ও দাগনভূঞা উপজেলায় নতুন নতুন এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সদর উপজেলার শর্শদি ইউনিয়নের দক্ষিণ আবুপুর, উত্তর আবুপুর, উত্তর খানেবাড়ী, দক্ষিণ খানেবাড়ী ও পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের জগৈরগাঁও ও এলাহিগঞ্জ গ্রামের সব সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। দাগনভূঞা উপজেলার সিন্দুরপুর ইউনিয়নের মোহরবাগ, কশুল্যা, রঘুনাথপুর, গোতমখালী, সেকান্দরপুর, নারায়ণপুর, শরিফপুর ও কৈখালী, রাজাপুর ইউনিয়নের রাজাপুর, রাজাপুর ঘোনা, জয় নারায়ণপুর, বক্তারপুর, গনিপুর, শিবপুর, জায়লস্কর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর, ওমরপুর, সোনাপুর, খুশিপুর, জায়লস্কর, বারাহিগনি গ্রামের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এতে আমনের বীজতলা, আউশ ধান ও সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এসব অঞ্চলের মৎস্য খামার ও পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ জানিয়েছে, ফেনীতে ৬৫৭ হেক্টর আমনের বীজতলা, ৬০৫ হেক্টর আউশ ধানের ফসল ও ৫০ হেক্টর জমির সবজি পানিতে তলিয়ে গেছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ফেনী পৌর এলাকার শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার সড়ক, জয়নুল হক সড়ক (হায়দার ক্লিনিক), শান্তি কোম্পানি সড়ক, নাজির রোড, একাডেমি হাসপাতাল সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক বৃষ্টির পানিতে এক থেকে দেড় ফুট তলিয়ে গেছে।
মুহুরী ও কহুয়া নদীর বেড়িবাঁধের পাঁচটি ভাঙন স্থান দিয়ে বন্যার পানি ফুলগাজী বাজার ও আশপাশের গ্রামে ঢুকে পড়েছে। ফেনী-পরশুরাম সড়কে ফুলগাজী বাজার অংশ দুই ফুট পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে অধিকাংশ দোকানপাটে পানি ঢুকে পড়েছে।
ফেনী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রমজান আলী প্রামাণিক বলেন, গতকাল রোববার রাত থেকে ফুলগাজীতে মুহুরী ও কহুয়া নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। আজ সোমবার সকাল থেকে দুটি নদীতে পানি বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে এবং পানির প্রবাহ বেড়েই চলেছে।
সদর ও দাগনভূঞা উপজেলায় নতুন নতুন এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সদর উপজেলার শর্শদি ইউনিয়নের দক্ষিণ আবুপুর, উত্তর আবুপুর, উত্তর খানেবাড়ী, দক্ষিণ খানেবাড়ী ও পাঁচগাছিয়া ইউনিয়নের জগৈরগাঁও ও এলাহিগঞ্জ গ্রামের সব সড়ক পানিতে তলিয়ে গেছে। দাগনভূঞা উপজেলার সিন্দুরপুর ইউনিয়নের মোহরবাগ, কশুল্যা, রঘুনাথপুর, গোতমখালী, সেকান্দরপুর, নারায়ণপুর, শরিফপুর ও কৈখালী, রাজাপুর ইউনিয়নের রাজাপুর, রাজাপুর ঘোনা, জয় নারায়ণপুর, বক্তারপুর, গনিপুর, শিবপুর, জায়লস্কর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর, ওমরপুর, সোনাপুর, খুশিপুর, জায়লস্কর, বারাহিগনি গ্রামের মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এতে আমনের বীজতলা, আউশ ধান ও সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এসব অঞ্চলের মৎস্য খামার ও পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ জানিয়েছে, ফেনীতে ৬৫৭ হেক্টর আমনের বীজতলা, ৬০৫ হেক্টর আউশ ধানের ফসল ও ৫০ হেক্টর জমির সবজি পানিতে তলিয়ে গেছে। বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে ক্ষতির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ফেনী পৌর এলাকার শহীদ শহীদুল্লাহ কায়সার সড়ক, জয়নুল হক সড়ক (হায়দার ক্লিনিক), শান্তি কোম্পানি সড়ক, নাজির রোড, একাডেমি হাসপাতাল সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক বৃষ্টির পানিতে এক থেকে দেড় ফুট তলিয়ে গেছে।
No comments