দক্ষ ও দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব নির্বাচন করুন -সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনা অধিকতর যোগ্য, দক্ষ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী
দেশপ্রেমিক কর্মকর্তাদের উচ্চতর পদে পদোন্নতি দিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর
ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের প্রতি নির্দেশনা দিয়েছেন। সেনা সদর দপ্তরে গতকাল
রোববার সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ-২০১৫-এ ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশনা
দেন। খবর বাসসের।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনাদের সবকিছুর ঊর্ধ্বে থেকে নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে বিচার-বিশ্লেষণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, দেশপ্রেমিক যোগ্য নেতৃত্ব খুঁজে বের করতে হবে। সেনাবাহিনীতে যাঁরা নেতৃত্ব দেবেন, তাঁদের উদ্দেশে বলতে চাই যে আপনারা অধীনস্থদের প্রতি যত্নবান হবেন।’
প্রতিরক্ষা সচিব কাজী হাবিবুল আওয়াল, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সুরাইয়া বেগম ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম অন্যান্যের মধ্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আদর্শগতভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সামরিক বাহিনীর জন্য মৌলিক ও মুখ্য বিষয়। এটি আপনাদের সব সময় লক্ষ রাখতে হবে, যাতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দেশপ্রেমিক ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কর্মকর্তাদের হাতে ন্যস্ত হয়।’
প্রধানমন্ত্রী উচ্চ পদে পদোন্নতি দেওয়ার ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত দক্ষতা, সততা, বিশ্বস্ততা ও আনুগত্য এবং নেতৃত্বের যোগ্যতাকে বিবেচনায় নিতে আহ্বান জানিয়ে বলেন, উপযুক্ত ও যোগ্য নেতৃত্বের মাধ্যমেই যেকোনো বিজয় বা সাফল্য অর্জন করা সম্ভব।
শৃঙ্খলাকে একটি সুসংগঠিত বাহিনীর মেরুদণ্ড হিসেবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, পদোন্নতির প্রশ্নে শৃঙ্খলার বিষয়টি অন্য কোনো গুণাবলির সঙ্গে তুলনীয় নয়। এ জন্য শৃঙ্খলার সঙ্গে কোনো প্রকার আপস অবশ্যই বর্জন করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী পদোন্নতির জন্য জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান, সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষাসহ জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ অবদানকেও মূল্যায়নের পরামর্শ দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে তাঁর সরকার সেনাবাহিনীর সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়নে অনেকগুলো ইউনিট গঠন এবং ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ, মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টার ও এনসিও’স একাডেমির মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিষ্ঠা করেছে।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, বর্তমান সরকার সেনাবাহিনীকে আরও কার্যক্ষম ও যুগোপযোগী করতে অত্যাধুনিক মেইন ব্যাটেল ট্যাংক, সেলফ প্রোপেল্ড গান সিস্টেম, রাডার, এন্টি ট্যাংক গাইডেড উইপন, মাল্টিপল লঞ্চড রকেট সিস্টেম, আর্মাড পার্সোনেল ক্যারিয়ার, ইউটিলিটি বিমান ছাড়াও সিগন্যাল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের জন্য অত্যাধুনিক সরঞ্জাম ক্রয় করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আপনাদের সবকিছুর ঊর্ধ্বে থেকে নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে বিচার-বিশ্লেষণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, দেশপ্রেমিক যোগ্য নেতৃত্ব খুঁজে বের করতে হবে। সেনাবাহিনীতে যাঁরা নেতৃত্ব দেবেন, তাঁদের উদ্দেশে বলতে চাই যে আপনারা অধীনস্থদের প্রতি যত্নবান হবেন।’
প্রতিরক্ষা সচিব কাজী হাবিবুল আওয়াল, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহাম্মদ শফিউল হক, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব সুরাইয়া বেগম ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম অন্যান্যের মধ্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আদর্শগতভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সামরিক বাহিনীর জন্য মৌলিক ও মুখ্য বিষয়। এটি আপনাদের সব সময় লক্ষ রাখতে হবে, যাতে সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দেশপ্রেমিক ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী কর্মকর্তাদের হাতে ন্যস্ত হয়।’
প্রধানমন্ত্রী উচ্চ পদে পদোন্নতি দেওয়ার ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশাগত দক্ষতা, সততা, বিশ্বস্ততা ও আনুগত্য এবং নেতৃত্বের যোগ্যতাকে বিবেচনায় নিতে আহ্বান জানিয়ে বলেন, উপযুক্ত ও যোগ্য নেতৃত্বের মাধ্যমেই যেকোনো বিজয় বা সাফল্য অর্জন করা সম্ভব।
শৃঙ্খলাকে একটি সুসংগঠিত বাহিনীর মেরুদণ্ড হিসেবে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, পদোন্নতির প্রশ্নে শৃঙ্খলার বিষয়টি অন্য কোনো গুণাবলির সঙ্গে তুলনীয় নয়। এ জন্য শৃঙ্খলার সঙ্গে কোনো প্রকার আপস অবশ্যই বর্জন করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী পদোন্নতির জন্য জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান, সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষাসহ জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ অবদানকেও মূল্যায়নের পরামর্শ দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে তাঁর সরকার সেনাবাহিনীর সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়নে অনেকগুলো ইউনিট গঠন এবং ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ, মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল কলেজ, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব পিস সাপোর্ট অপারেশন ট্রেনিং, বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টার ও এনসিও’স একাডেমির মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিষ্ঠা করেছে।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, বর্তমান সরকার সেনাবাহিনীকে আরও কার্যক্ষম ও যুগোপযোগী করতে অত্যাধুনিক মেইন ব্যাটেল ট্যাংক, সেলফ প্রোপেল্ড গান সিস্টেম, রাডার, এন্টি ট্যাংক গাইডেড উইপন, মাল্টিপল লঞ্চড রকেট সিস্টেম, আর্মাড পার্সোনেল ক্যারিয়ার, ইউটিলিটি বিমান ছাড়াও সিগন্যাল ও ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের জন্য অত্যাধুনিক সরঞ্জাম ক্রয় করেছে।
ঢাকা সেনানিবাসের সেনাসদর কনফারেন্স হলে গতকাল সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ ২০১৫-এর অনুষ্ঠানের ফটোসেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা l ছবি: ফোকাস বাংলা |
No comments