বৃষ্টিতে বারবার ডুবছে চট্টগ্রাম
টানা
চার দিনের বৃষ্টিতে চট্টগ্রামের জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। বৃষ্টিতে
প্রতিদিন নগর জলাবদ্ধ হয়ে পড়ছে। আজ রোববার চতুর্থদিনের মতো নগরের
বিভিন্নস্থানে হাঁটু থেকে কোমর সমান পানি উঠেছে।
বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া টানা বৃষ্টির কারণে জনদুর্ভোগ বেড়েছে। আজও চট্টগ্রামে সূর্যের দেখা মেলেনি। সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত জারি করেছে আবহাওয়া দপ্তর। সেই সঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস এবং পাহাড় ধসের আশঙ্কা প্রকাশ করেছে আবহাওয়া দপ্তর। রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ২৬৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
রোববারের বৃষ্টিতে নগরের প্রবর্তক মোড়, ষোলোশহর, মুরাদপুর, বেপারিপাড়া, এক্সেস রোড, চকবাজার, কাপাসগোলা, হালিশহর, আগ্রাবাদ, বাকলিয়া, চাক্তাই, চান্দগাঁও আবাসিক এলাকাসহ বিভিন্নস্থানে হাঁটু পরিমাণ পানি উঠে গেছে। বৃষ্টির মাত্রা কমে এলে কিছু কিছু এলাকার পানি নেমে যায়। পরক্ষণে আবার ভারী বৃষ্টিতে ডুবে যায় এসব এলাকা।
নগরের চকবাজারে সকাল থেকে দুই দফা পানি উঠেছে। স্থানীয় দোকানি রফিক জানান, ভোর থেকে দোকানে পানি ঢুকে পড়ে। এর পর সকাল ১০টার দিকে কিছুটা কমলেও বেলা ১১টা থেকে আবার পানি ওঠে।
এর আগে শনি ও শুক্রবার একই এলাকায় পানি ওঠে।
আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টির কারণে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর এবং কক্সবাজারকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া দপ্তর আরও জানায়, বাংলাদেশের ওপর মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে রোববার সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। অতি ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।
ভূমিধসের আশঙ্কায় জেলা প্রশাসন নগরের লালখান বাজার, আকবর শাহ এলাকা, বায়েজিদ এলাকার পাহাড় থেকে ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নিতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন।
বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হওয়া টানা বৃষ্টির কারণে জনদুর্ভোগ বেড়েছে। আজও চট্টগ্রামে সূর্যের দেখা মেলেনি। সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত জারি করেছে আবহাওয়া দপ্তর। সেই সঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস এবং পাহাড় ধসের আশঙ্কা প্রকাশ করেছে আবহাওয়া দপ্তর। রোববার দুপুর ১২টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ২৬৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
রোববারের বৃষ্টিতে নগরের প্রবর্তক মোড়, ষোলোশহর, মুরাদপুর, বেপারিপাড়া, এক্সেস রোড, চকবাজার, কাপাসগোলা, হালিশহর, আগ্রাবাদ, বাকলিয়া, চাক্তাই, চান্দগাঁও আবাসিক এলাকাসহ বিভিন্নস্থানে হাঁটু পরিমাণ পানি উঠে গেছে। বৃষ্টির মাত্রা কমে এলে কিছু কিছু এলাকার পানি নেমে যায়। পরক্ষণে আবার ভারী বৃষ্টিতে ডুবে যায় এসব এলাকা।
নগরের চকবাজারে সকাল থেকে দুই দফা পানি উঠেছে। স্থানীয় দোকানি রফিক জানান, ভোর থেকে দোকানে পানি ঢুকে পড়ে। এর পর সকাল ১০টার দিকে কিছুটা কমলেও বেলা ১১টা থেকে আবার পানি ওঠে।
এর আগে শনি ও শুক্রবার একই এলাকায় পানি ওঠে।
আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা সৃষ্টির কারণে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দর এবং কক্সবাজারকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া দপ্তর আরও জানায়, বাংলাদেশের ওপর মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকার কারণে রোববার সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। অতি ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছে।
ভূমিধসের আশঙ্কায় জেলা প্রশাসন নগরের লালখান বাজার, আকবর শাহ এলাকা, বায়েজিদ এলাকার পাহাড় থেকে ঝুঁকিপূর্ণ বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নিতে জোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন।
টানা বৃষ্টিতে আজ রোববারও চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন সড়কে হাঁটু পানি জমে যায়। এতে দুর্ভোগে পড়েন কর্মস্থলমুখী মানুষ। ছবিটি আজ সকাল নয়টার দিকে নগরের দুই নম্বর গেট থেকে তোলা। ছবি: সৌরভ দাশ, চট্টগ্রাম |
No comments