৫০০ মোবাইল অ্যাপস উদ্বোধন
আজ
তথ্য, সেবা ও সৃজনশীল ধারণার ওপর তৈরি ৫০০ মোবাইল অ্যাপস উদ্বোধন করেছে
সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ
প্রযুক্তি (আইসিটি) বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ আজ সকালে রাজধানীর
আগারগাঁওয়ের বিসিসি (বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল) অডিটোরিয়ামে এক
অনুষ্ঠানে ৫০০ মোবাইল অ্যাপস-এর উদ্বোধন করেন।
আইসিটি বিভাগ দাবি করেছে, সরকারি এই ৫০০ অ্যাপ্লিকেশন উদ্বোধনের মাধ্যমে সহজে ও সুলভে নাগরিক সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো।
আইসিটি সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কর্মসূচি পরিচালক ও সিসিএর (কন্ট্রোলার অফ সার্টিফায়িং অথোরিটি) নিয়ন্ত্রক ফখরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ও কর্মসূচি বাস্তবায়নের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইএটিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ মুবিন খান।
সরকারের তৈরি গুরুত্বপূর্ণ সার্ভিস অ্যাপসগুলোর মধ্যে রয়েছে ডেসকো, ডিপিডিসি ও ওয়াসার বিল চেক, বিএসটিআই-এর পণ্য ভেরিফিকেশন। এনআরবির ই-টিআইএন ও ভ্যাট, নন ভ্যাট পণ্য যাচাই, বাংলাদেশ বিমান ও বাংলাদেশ রেলওয়ের সময়সূচি পরীক্ষা, বিনিয়োগ বোর্ড রেজিস্ট্রেশন স্ট্যাটাস পরীক্ষা প্রভৃতি। এ ছাড়াও বঙ্গভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, নির্বাচন কমিশন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, রাজউক, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, হাই-টেক পার্কসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত অ্যাপসও রয়েছে।
আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে তৈরি এই অ্যাপগুলো বাংলাদেশ আইসিটিডি অ্যাপস ও গুগল প্লে স্টোরে রাখা হবে।
অ্যাপগুলো বিনা মূল্যে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যাবে। ৫০০ অ্যাপসের মধ্যে ৩০০ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার তথ্য ও সেবার অ্যাপ এবং ২০০ সৃজনশীল ধারণার ওপর তৈরি অ্যাপস। ‘জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল অ্যাপস প্রশিক্ষণ ও সৃজনশীল অ্যাপস উন্নয়ন’ শীর্ষক কর্মসূচির আওতায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ অ্যাপসগুলো উন্নয়ন করে। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের সহযোগিতা করে এথিকস এডভান্স টেকনোলজি লি বা ইএটিএল।
অনুষ্ঠানে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘সরকার চাইলে টেন্ডার দিয়ে বিদেশি কোম্পানির কাছ থেকে অ্যাপ তৈরি করে নিতে পারত। কিন্তু তাতে দেশের কোনো উন্নতি হবে না বা তরুণ সম্প্রদায়ের মেধার বিকাশ হবে না। এ জন্য তরুণ মেধাবীদের কাজে লাগিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে এগিয়ে নিতে অ্যাপ তৈরির কাজ শুরু করেছে বর্তমান সরকার।’
সজীব ওয়াজেদ আরও বলেন, ‘আমরা শুধু শহরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেই প্রশিক্ষণ দিইনি, সারা দেশে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সাড়ে তিন হাজার ছাত্র-ছাত্রীদের অ্যাপসের প্রশিক্ষণ দিয়েছি। তরুণদের প্রতি আমার আহ্বান, আমরা যে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি, যে সুযোগ দিচ্ছি এই সুযোগ ও প্রশিক্ষণ কাজে লাগিয়ে দেশকে একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’
ইএটিএলের ব্যবস্থাপক পরিচালক মুবিন খান বলেন, ‘এই অ্যাপস আমদের দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে একটি মৌলিক চাহিদা হিসেবে কাজ করবে। বাংলায় মোবাইল অ্যাপস ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের সেবা, নীতি ও নিজেদের অধিকার সম্পর্কে অবহিত করে সচেতন হবে মানুষ।’
উপদেষ্টাকে অনুরোধ করে মুবিন খান বলেন, ‘সারা দেশকে যদি ইন্টারনেটের আওতায় আনা হয়, তাহলে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হতে বেশি সময় লাগবে না’
আইসিটি বিভাগ দাবি করেছে, সরকারি এই ৫০০ অ্যাপ্লিকেশন উদ্বোধনের মাধ্যমে সহজে ও সুলভে নাগরিক সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো।
আইসিটি সচিব শ্যাম সুন্দর সিকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কর্মসূচি পরিচালক ও সিসিএর (কন্ট্রোলার অফ সার্টিফায়িং অথোরিটি) নিয়ন্ত্রক ফখরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ও কর্মসূচি বাস্তবায়নের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইএটিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ মুবিন খান।
সরকারের তৈরি গুরুত্বপূর্ণ সার্ভিস অ্যাপসগুলোর মধ্যে রয়েছে ডেসকো, ডিপিডিসি ও ওয়াসার বিল চেক, বিএসটিআই-এর পণ্য ভেরিফিকেশন। এনআরবির ই-টিআইএন ও ভ্যাট, নন ভ্যাট পণ্য যাচাই, বাংলাদেশ বিমান ও বাংলাদেশ রেলওয়ের সময়সূচি পরীক্ষা, বিনিয়োগ বোর্ড রেজিস্ট্রেশন স্ট্যাটাস পরীক্ষা প্রভৃতি। এ ছাড়াও বঙ্গভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, নির্বাচন কমিশন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, রাজউক, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, হাই-টেক পার্কসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত অ্যাপসও রয়েছে।
আইসিটি বিভাগের উদ্যোগে তৈরি এই অ্যাপগুলো বাংলাদেশ আইসিটিডি অ্যাপস ও গুগল প্লে স্টোরে রাখা হবে।
অ্যাপগুলো বিনা মূল্যে ডাউনলোড করে ব্যবহার করা যাবে। ৫০০ অ্যাপসের মধ্যে ৩০০ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার তথ্য ও সেবার অ্যাপ এবং ২০০ সৃজনশীল ধারণার ওপর তৈরি অ্যাপস। ‘জাতীয় পর্যায়ে মোবাইল অ্যাপস প্রশিক্ষণ ও সৃজনশীল অ্যাপস উন্নয়ন’ শীর্ষক কর্মসূচির আওতায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ অ্যাপসগুলো উন্নয়ন করে। এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের সহযোগিতা করে এথিকস এডভান্স টেকনোলজি লি বা ইএটিএল।
অনুষ্ঠানে সজীব ওয়াজেদ বলেন, ‘সরকার চাইলে টেন্ডার দিয়ে বিদেশি কোম্পানির কাছ থেকে অ্যাপ তৈরি করে নিতে পারত। কিন্তু তাতে দেশের কোনো উন্নতি হবে না বা তরুণ সম্প্রদায়ের মেধার বিকাশ হবে না। এ জন্য তরুণ মেধাবীদের কাজে লাগিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে এগিয়ে নিতে অ্যাপ তৈরির কাজ শুরু করেছে বর্তমান সরকার।’
সজীব ওয়াজেদ আরও বলেন, ‘আমরা শুধু শহরের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেই প্রশিক্ষণ দিইনি, সারা দেশে প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সাড়ে তিন হাজার ছাত্র-ছাত্রীদের অ্যাপসের প্রশিক্ষণ দিয়েছি। তরুণদের প্রতি আমার আহ্বান, আমরা যে প্রশিক্ষণ দিচ্ছি, যে সুযোগ দিচ্ছি এই সুযোগ ও প্রশিক্ষণ কাজে লাগিয়ে দেশকে একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’
ইএটিএলের ব্যবস্থাপক পরিচালক মুবিন খান বলেন, ‘এই অ্যাপস আমদের দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে একটি মৌলিক চাহিদা হিসেবে কাজ করবে। বাংলায় মোবাইল অ্যাপস ব্যবহারের মাধ্যমে দেশের সেবা, নীতি ও নিজেদের অধিকার সম্পর্কে অবহিত করে সচেতন হবে মানুষ।’
উপদেষ্টাকে অনুরোধ করে মুবিন খান বলেন, ‘সারা দেশকে যদি ইন্টারনেটের আওতায় আনা হয়, তাহলে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হতে বেশি সময় লাগবে না’
No comments