খালেদার সাথে দেখা করতে কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রীকে বাধা
বিএনপি
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাথে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন
সিদ্দিকীকে দেখা করতে দেয়নি পুলিশ। তিনি কার্যালয়ে সামনে ২০ মিনিট অবস্থান
করে সাংবাদিকদের সাথে কথা চলে যান।
তার স্বামী বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ১১ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন নাসরিন সিদ্দিকী।
প্রতিনিধি দলে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী, আনিসুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার, আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুব হাসান রানা, নির্বাহী কমিটির সদস্য ফরিদ আহমেদ, যুব আন্দোলনের আহবায়ক হাবিবুন নবী সোহেল, ছাত্র আন্দোলনের রিফাত উল ইসলাম দ্বীপ, বিল্লাল হোসেন ও কাউসার জামান খান।
রাত পৌনে আটটার দিকে সাদা পাজারো জীপে নাসরিন তার নেতৃবৃন্দকে নিয়ে কার্যালয়ের সামনে আসেন। পুলিশের কাছে নিজের পরিচয় দিয়ে ভেতরে যেতে চাইলে পুলিশের বিশেষ শাখার কর্মকর্তারা প্রথমে অপেক্ষা করতে বলেন। পরে নাম-ঠিকানা লেখার পর একজন কর্মকর্তা জানান, কার্যালয়ের ভেতরে যাওয়ার অনুমতি নেই। আপনাদের যেতে দেয়া যাবে না।
এরপর কার্যালয়ের সামনে অপেক্ষমান সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে নাসরিন কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমি শান্তির জন্য এখানে এসেছিলাম। হরতাল-অবরোধ তুলে নিতে বেগম খালেদা জিয়াকে অনুরোধ জানাতে এসেছিলাম। এসব কর্মসূচিতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সদস্যরা আমাকে যেতে দেয়নি।
তিনি আরো বলেন, আমি পুত্রহারা বেগম জিয়াকে সমবেদনার জন্য একাই যেতে চেয়েছিলাম। কারণ কোকোর মৃত্যুর পর তার (বেগম জিয়া) সাথে আমার দেখা হয়নি। কিন্তু গেটের অবস্থানরত সদস্যরা আমাকে যেতে দিলো না।
নাসরিন সিদ্দিকী বলেন, দেশের শান্তির জন্য আমি গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করতে গণভবনে গিয়েছিলাম। সেখানে তার সাথে দেখা করতে পারিনি। তার স্বামী মতিঝিলে নিজের কার্যালয়ের সামনে ১৭ দিন ধরে দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহারের দাবি নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
নাসিরন সিদ্দিকী যখন পুলিশের অনুমতির জন্য কার্যালয়ের সামনে চেয়ারে অপেক্ষায় ছিলেন, তখন খালেদা জিয়ার সেজো বোন সেলিনা ইসলাম গেট দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় নাসরিন সিদ্দিকীর সাথে অল্প সময়ের জন্য দেখা হয় তার। তারা দূর থেকে হাসিমুখে কুশল বিনিময় করেন।
তার স্বামী বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ১১ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন নাসরিন সিদ্দিকী।
প্রতিনিধি দলে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক ইকবাল সিদ্দিকী, আনিসুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার, আইন সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুব হাসান রানা, নির্বাহী কমিটির সদস্য ফরিদ আহমেদ, যুব আন্দোলনের আহবায়ক হাবিবুন নবী সোহেল, ছাত্র আন্দোলনের রিফাত উল ইসলাম দ্বীপ, বিল্লাল হোসেন ও কাউসার জামান খান।
রাত পৌনে আটটার দিকে সাদা পাজারো জীপে নাসরিন তার নেতৃবৃন্দকে নিয়ে কার্যালয়ের সামনে আসেন। পুলিশের কাছে নিজের পরিচয় দিয়ে ভেতরে যেতে চাইলে পুলিশের বিশেষ শাখার কর্মকর্তারা প্রথমে অপেক্ষা করতে বলেন। পরে নাম-ঠিকানা লেখার পর একজন কর্মকর্তা জানান, কার্যালয়ের ভেতরে যাওয়ার অনুমতি নেই। আপনাদের যেতে দেয়া যাবে না।
এরপর কার্যালয়ের সামনে অপেক্ষমান সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে নাসরিন কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমি শান্তির জন্য এখানে এসেছিলাম। হরতাল-অবরোধ তুলে নিতে বেগম খালেদা জিয়াকে অনুরোধ জানাতে এসেছিলাম। এসব কর্মসূচিতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সদস্যরা আমাকে যেতে দেয়নি।
তিনি আরো বলেন, আমি পুত্রহারা বেগম জিয়াকে সমবেদনার জন্য একাই যেতে চেয়েছিলাম। কারণ কোকোর মৃত্যুর পর তার (বেগম জিয়া) সাথে আমার দেখা হয়নি। কিন্তু গেটের অবস্থানরত সদস্যরা আমাকে যেতে দিলো না।
নাসরিন সিদ্দিকী বলেন, দেশের শান্তির জন্য আমি গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করতে গণভবনে গিয়েছিলাম। সেখানে তার সাথে দেখা করতে পারিনি। তার স্বামী মতিঝিলে নিজের কার্যালয়ের সামনে ১৭ দিন ধরে দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা ও অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহারের দাবি নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
নাসিরন সিদ্দিকী যখন পুলিশের অনুমতির জন্য কার্যালয়ের সামনে চেয়ারে অপেক্ষায় ছিলেন, তখন খালেদা জিয়ার সেজো বোন সেলিনা ইসলাম গেট দিয়ে ভেতরে প্রবেশ করেন। এ সময় নাসরিন সিদ্দিকীর সাথে অল্প সময়ের জন্য দেখা হয় তার। তারা দূর থেকে হাসিমুখে কুশল বিনিময় করেন।
No comments