ভারতীয় উপকূলে পাকিস্তানি নৌকায় বিস্ফোরণ
ভারতীয় উপকূলে পাকিস্তানের একটি মাছ ধরার নৌকার নাবিকেরা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নিজেদের উড়িয়ে দিয়েছে। ভারতের কোস্টগার্ড ধাওয়া করে নৌকাটি আটকের চেষ্টা করার পর তারা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নৌকাটি ডুবিয়ে দেয়। এ ঘটনাকে মুম্বাইয়ে ২৬/১১-এর সন্ত্রাসী হামলার মতো আরেকটি হামলার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখছে ভারত। খবর এএফপি ও এনডিটিভির। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, নৌকাটিতে চারজন ছিল, যাদের সবাই পাকিস্তানের করাচির কাছের একটি এলাকার বাসিন্দা বলে মনে করা হচ্ছে। তারা ১ জানুয়ারি ভোর হওয়ার আগেই বিস্ফোরকভর্তি নৌকাটি নিয়ে আরব সাগরের গুজরাট উপকূলে ভারতের জলসীমায় ঢুকে পড়েছিল। বিবৃতিতে নৌকাটির আরোহীরা ‘কোনো অবৈধ দেন-দরবার’ করতে চেয়েছিল বলে উল্লেখ করা হলেও এটা সম্ভাব্য সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা ছিল কি না, সে সম্পর্কে সরাসরি কিছু বলা হয়নি। তবে ভারতের গণমাধ্যম এটাকে আসন্ন সন্ত্রাসবাদী হুমকি হিসেবেই উল্লেখ করেছে।
২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার সঙ্গে এ ঘটনার মিলও রয়েছে। সে সময় পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিরা সাগরপথে ভারতে ঢুকেছিল। এরপর মুম্বাইয়ে টানা ৬০ ঘণ্টা ধরে চলেছিল জিম্মিদশা। এ ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৬৬ জন। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নৌ ও আকাশপথে পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতীয় জলসীমায় নৌকাটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। তবে সেটিকে আটকানোর চেষ্টা করা হলে গতি বাড়িয়ে দিয়ে দ্রুত পালিয়ে পাকিস্তানের জলসীমায় প্রবেশের চেষ্টা করে। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে এই অবস্থা চলে। একপর্যায়ে কোস্টগার্ডের সদস্যরা সতর্কতামূলক গুলি ছুড়লে নৌকাটি থেমে যায়। কিছুক্ষণ পরই নৌকাটি বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়ে পানিতে তলিয়ে যায়।
২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বাইয়ে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার সঙ্গে এ ঘটনার মিলও রয়েছে। সে সময় পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিরা সাগরপথে ভারতে ঢুকেছিল। এরপর মুম্বাইয়ে টানা ৬০ ঘণ্টা ধরে চলেছিল জিম্মিদশা। এ ঘটনায় নিহত হয়েছিল ১৬৬ জন। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে নৌ ও আকাশপথে পাকিস্তান সীমান্তবর্তী ভারতীয় জলসীমায় নৌকাটির অবস্থান শনাক্ত করা হয়। তবে সেটিকে আটকানোর চেষ্টা করা হলে গতি বাড়িয়ে দিয়ে দ্রুত পালিয়ে পাকিস্তানের জলসীমায় প্রবেশের চেষ্টা করে। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে এই অবস্থা চলে। একপর্যায়ে কোস্টগার্ডের সদস্যরা সতর্কতামূলক গুলি ছুড়লে নৌকাটি থেমে যায়। কিছুক্ষণ পরই নৌকাটি বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়ে পানিতে তলিয়ে যায়।
No comments