‘পতাকা নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেয়া হবে না’ -প্রধানমন্ত্রী
বিরোধী
জোটের প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, পাকিস্তানের
দালালরা যেন আর ক্ষমতায় আসতে না পারে সে জন্য দেশবাসীকে সতর্ক থাকতে হবে।
লাখো শহীদের রক্তে রঞ্জিত এই পতাকা নিয়ে আর কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেবো না।
দরকার হলে বুকের রক্ত দেবো। রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে আওয়ামী লীগ
আয়োজিত শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিডিআর বিদ্রোহের দিন উনি
ক্যান্টনমেন্ট থেকে হঠাৎ আন্ডারগ্রাউন্ডে চলে গেলেন। তখন তার প্রটোকল ছিল।
কাউকে কিছু জানাননি। দেড় মাস তিনি ক্যান্টনমেন্টের বাসায় যাননি কেন? উনি
ছিলেন কোথায়? এ প্রশ্নের জবাব উনাকে দিতে হবে।
শেখ হাসিনা বলেন, সবাই পিলখানায় ছুটে গিয়েছিলেন, তিনি (খালেদা জিয়া) কেন যাননি? বিচারেও তিনি কোন সহযোগিতা করেননি। উল্টো আসামিদের পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করে দিয়েছিলেন। এদেশে হত্যা-ক্যু সব বিএনপি-জামায়াত করেছে। আবার খুনিদের রক্ষাও করেছে। মানবতাবিরোধী অপরাধীদের পক্ষেও তারা। তারা খুনিদের পক্ষেই থাকে। একাত্তরে যে কায়দায় মানুষ হত্যা হয়েছে ৫ই জানুয়ারির আগেও ঠিক সেভাবেই মানুষ হত্যা করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, শহীদ পরিবারের সন্তান তৌহিদ রেজা নূর ও ডা. নুজহাত চৌধুরী বক্তব্য রাখেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় আসা মানে মানুষ হত্যা করা। সংখ্যালঘু নির্যাতন করা, খুনের রাজত্ব কায়েম করে বাংলাদেশকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করা। রক্ত নিয়ে খেলা এটাই তাদের চরিত্র। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধ করেনি বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্যের জবাবে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ করেনি, উনি (খালেদা জিয়া) করেছেন! তখন তো বিএনপির জন্মই হয়নি, তারা থাকে কিভাবে আমি জানি না। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আগের দিন উনি কাদের নিয়ে বক্তৃতা করলেন। আল-বদর, রাজাকারদের নিয়ে উনি কিভাবে বক্তৃতা দিলেন? কারা ছিল ওই মঞ্চে? আল-বদর আর রাজাকাররা। কাদের ছবি ছিল ওই বেলুনে?
যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিষয়ে সরকারের দৃঢ় অবস্থানের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আল-বদর রাজাকারদের বিচার হবে। শকুনের দোয়ায় গরু মরে না। তাহলে দেশে আর গরু থাকতো না। দেশে আর শকুন নেই। শুধু একটি শকুনি আছে।
শেখ হাসিনা বলেন, সবাই পিলখানায় ছুটে গিয়েছিলেন, তিনি (খালেদা জিয়া) কেন যাননি? বিচারেও তিনি কোন সহযোগিতা করেননি। উল্টো আসামিদের পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করে দিয়েছিলেন। এদেশে হত্যা-ক্যু সব বিএনপি-জামায়াত করেছে। আবার খুনিদের রক্ষাও করেছে। মানবতাবিরোধী অপরাধীদের পক্ষেও তারা। তারা খুনিদের পক্ষেই থাকে। একাত্তরে যে কায়দায় মানুষ হত্যা হয়েছে ৫ই জানুয়ারির আগেও ঠিক সেভাবেই মানুষ হত্যা করা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, শহীদ পরিবারের সন্তান তৌহিদ রেজা নূর ও ডা. নুজহাত চৌধুরী বক্তব্য রাখেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ক্ষমতায় আসা মানে মানুষ হত্যা করা। সংখ্যালঘু নির্যাতন করা, খুনের রাজত্ব কায়েম করে বাংলাদেশকে অন্ধকারে নিমজ্জিত করা। রক্ত নিয়ে খেলা এটাই তাদের চরিত্র। আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধ করেনি বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্যের জবাবে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ করেনি, উনি (খালেদা জিয়া) করেছেন! তখন তো বিএনপির জন্মই হয়নি, তারা থাকে কিভাবে আমি জানি না। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের আগের দিন উনি কাদের নিয়ে বক্তৃতা করলেন। আল-বদর, রাজাকারদের নিয়ে উনি কিভাবে বক্তৃতা দিলেন? কারা ছিল ওই মঞ্চে? আল-বদর আর রাজাকাররা। কাদের ছবি ছিল ওই বেলুনে?
যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিষয়ে সরকারের দৃঢ় অবস্থানের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আল-বদর রাজাকারদের বিচার হবে। শকুনের দোয়ায় গরু মরে না। তাহলে দেশে আর গরু থাকতো না। দেশে আর শকুন নেই। শুধু একটি শকুনি আছে।
No comments