দোহায় প্রীতি সম্মিলনী- দেশের গণমাধ্যমের জন্য নতুন ইতিহাস
উপসাগরীয়
অঞ্চলে বসবাসরত লাখো বাংলাদেশির স্বপ্ন পূরণ হলো। এখন থেকে প্রবাসে বসেই
তাঁরা পাচ্ছেন ঝকঝকে কাগজে মুদ্রিত বাংলা প্রথম আলোর সাপ্তাহিক সংস্করণ।
কাতারের দার আল শার্ক-এর সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে প্রথম আলোর এই সাপ্তাহিক
প্রকাশনার মাধ্যমে শুরু হলো এক নতুন যাত্রা, যা বাংলাদেশের গণমাধ্যমের
ইতিহাসে মাইলফলক হয়ে থাকবে। এ ইতিহাসের সূচনা হলো দার আল শার্কের
মিলনায়তনে এক আনন্দঘন অনুষ্ঠানে। অনুষ্ঠানের সূচনা বক্তব্যে কাতারের
ইংরেজি দৈনিক দ্য পেনিনসুলার প্রধান সম্পাদক খালেদ আল সাইয়েদ বলেন,
‘বাংলাদেশ আমাদের বন্ধু। দীর্ঘ কর্মজীবনে বাংলাদেশিদের কাছ থেকে অনেক কিছু
শেখার সুযোগ হয়েছে আমার। উপসাগরীয় অঞ্চলপ্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে
সম্পর্কোন্নয়নে দার আল শার্ক যুক্ত হতে পেরে গর্বিত।’
গতকাল কাতারের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টায় শুরু হওয়া এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কাতারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সৈয়দ মাসুদ মাহমুদ খন্দকার। তিনি বলেন, ‘দার আল শার্ক-এর উদ্যোগে প্রথম আলোর এ প্রকাশনা কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে নতুন সেতুবন্ধ। আজকের এদিন শুধু স্মরণীয় নয়, বরং আমাদের জন্য ঐতিহাসিক হয়ে থাকবে। বাংলা ভাষার যে নতুন বিজয়যাত্রা আজ এখানে শুরু হলো, এটি টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার।’
প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান বলেন, ‘আজকের এই আনন্দময় দিনে আমি এখানকার সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পত্রিকা এই প্রবাসে আপনাদের হাতে তুলে দিতে পেরে প্রথম আলো পরিবার গর্বিত ও কৃতজ্ঞ। প্রবাসে বসে দেশ এবং দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি আপনাদের কাছে তুলে ধরাই আমাদের প্রথম লক্ষ্য।’ প্রবাসী বাংলাদেশি বিশিষ্ট ব্যক্তিরা এবং সাংবাদিকেরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ১৬ পৃষ্ঠার উদ্বোধনী সংখ্যার সঙ্গে প্রকাশিত হয়েছে আরও ১২ পৃষ্ঠার একটি বিশেষ ক্রোড়পত্র। আজ থেকে প্রতি বৃহস্পতিবার এটি পাওয়া যাবে সমগ্র কাতার এবং বাহরাইনের প্রায় সাড়ে পাঁচ শ বিক্রয়কেন্দ্রে।
এদিকে গতকাল বুধবার সকাল থেকে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান কাতারের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত বাজার ও বিপণিকেন্দ্রে বাংলাদেশিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং প্রথম আলো প্রকাশের সুসংবাদ পৌঁছে দেন। একই দিন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাশুরুল হক মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং সবার হাতে শুভেচ্ছা কপি তুলে দেন।
গতকাল কাতারের স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টায় শুরু হওয়া এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কাতারে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সৈয়দ মাসুদ মাহমুদ খন্দকার। তিনি বলেন, ‘দার আল শার্ক-এর উদ্যোগে প্রথম আলোর এ প্রকাশনা কাতার ও বাংলাদেশের মধ্যে নতুন সেতুবন্ধ। আজকের এদিন শুধু স্মরণীয় নয়, বরং আমাদের জন্য ঐতিহাসিক হয়ে থাকবে। বাংলা ভাষার যে নতুন বিজয়যাত্রা আজ এখানে শুরু হলো, এটি টিকিয়ে রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার।’
প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান বলেন, ‘আজকের এই আনন্দময় দিনে আমি এখানকার সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পত্রিকা এই প্রবাসে আপনাদের হাতে তুলে দিতে পেরে প্রথম আলো পরিবার গর্বিত ও কৃতজ্ঞ। প্রবাসে বসে দেশ এবং দেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি আপনাদের কাছে তুলে ধরাই আমাদের প্রথম লক্ষ্য।’ প্রবাসী বাংলাদেশি বিশিষ্ট ব্যক্তিরা এবং সাংবাদিকেরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। ১৬ পৃষ্ঠার উদ্বোধনী সংখ্যার সঙ্গে প্রকাশিত হয়েছে আরও ১২ পৃষ্ঠার একটি বিশেষ ক্রোড়পত্র। আজ থেকে প্রতি বৃহস্পতিবার এটি পাওয়া যাবে সমগ্র কাতার এবং বাহরাইনের প্রায় সাড়ে পাঁচ শ বিক্রয়কেন্দ্রে।
এদিকে গতকাল বুধবার সকাল থেকে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান কাতারের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থিত বাজার ও বিপণিকেন্দ্রে বাংলাদেশিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং প্রথম আলো প্রকাশের সুসংবাদ পৌঁছে দেন। একই দিন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাশুরুল হক মেমোরিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং সবার হাতে শুভেচ্ছা কপি তুলে দেন।
No comments